Header Ads

অপুষ্টি কমছে রাজ্যে; রাজ্যের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলোকে দরাজ সার্টিফিকেট মন্ত্রী শশী পাঁজার।

নজরবন্দি ব্যুরো: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কার্যকারিতার গুণে রাজ্যে অপুষ্টির হাত থেকে শিশুর হার কমছে। এমনটাই দাবি করেছেন নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা। রাজ্যে পালাবদলের আগে একশোটি বাচ্চার মধ্যে ৩৪ টি অপুষ্টির শিকার ছিল। এখন একশো জনের মধ্যে ৮ জন শিশু অপুষ্টির শিকার। এই ক্ষেত্রে মন্ত্রীর বক্তব্য, অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টায় রয়েছে রাজ্য সরকার। অন্য রাজ্যের তুলনায় এই রাজ্যে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের মাধ্যমে অপুষ্টির বিরুদ্ধে লড়াই চলছে জোরদারভাবে।
রাজ্যের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে চলছে সপ্তাহে একদিন সুপুষ্টি দিবস বা অন্নপ্রাশন দিবস। কোন পরিবারে অপুষ্টি জনিত শিশু থাকলে তাদের ১০০ দিনের কাজ বেশি করে দেওয়া হচ্ছে। অঙ্গনওয়াড়ি থেকে বাড়িতে খাওয়ার যাচ্ছে। মন্ত্রী শশী পাঁজা জানিয়েছেন, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলোকে আরোও বেশি করে শিশুবান্ধব করে তোলা হচ্ছে। রাজ্যে টিকাকরণ কর্মসূচী এখন সাফল্যের মুখ দেখছে। রাজ্যে কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাফল্যের খতিয়ান প্রসঙ্গে রাজ্যের নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী দাবি করেছেন, কন্যাশ্রী প্রকল্পের ফলেই রাজ্যে নারী শিক্ষায় 'ড্রপ আউট' উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।
বাড়ি থেকে ১৮ বছরের আগে মেয়েদের বিয়ের চেষ্টা হলেই মেয়েরাই থানায় গিয়ে পুলিশের সাহায্য নিচ্ছে। এখন মেয়েরাই অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় বিয়ের বিষয়ে রুখে দাঁড়াচ্ছে। নিজেরাই নিজেদের বিয়ে আটকে দিচ্ছে অপ্রাপ্তবয়সী থাকার সময়ে। এটাও কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাফল্যের আরোও একটি মুখ। মন্ত্রী স্বীকার করেছেন, নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে শিশুদের মধ্যে স্থূলতার। জাঙ্ক ফুড হিসেবে চিপস, চানাচুর খাওয়া, মোবাইল ফোনের ব্যবহার শিশুদের মধ্যে বেড়েছে। শিশুর অভিভাবক অভিভাবিকাদের এই বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.