১৮ বছর ধরে চলছে সরকারি নির্মান! বাড়ছে অসামাজিক কাজ।
দক্ষিণ দিনাজপুরঃ ২০০১ সাল থেকে অর্থাৎ দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে কাজ শুরু হলেও এখনও বাকি অন্দরের কাজ। বাকি কাজ শেষ করতে চলতি বছর লোকসভা নির্বাচনের আগেই জমা পড়েছিল টেন্ডার। কিন্তু জেলা পরিষদের জটিলতার কারণে এখনও থমকে দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুর সুকান্ত ভবনের কাজ। এই ভবনেই দেদার চলছে অসামাজিক কাজকর্ম। যা ধরা পড়ছে না পুলিশের চোখে। তবে, এমন কাজ কারবার চলায় স্বভাবতই ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
অবিলম্বে বিষয়টির সমাধান চাইছে তারা।বুনিয়াদপুরের পৌর বাসস্ট্যান্ডের পাশে সুকান্তভবন কমিউনিটি হল। ২০০১ সালে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ভবনটির শিলান্যাস করেন। তারপর থেকেই কচ্ছপের গতিতে চলছে সেটি তৈরির কাজ। অভিযোগ, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর সুকান্তভবনের জন্য অর্থ বরাদ্দ করলেও জেলা প্রশাসনের উদাসীনতায় কাজ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। এবিষয়ে জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মফিজুদ্দিন মিঞা অভিযোগ তোলেন, "লোকসভা নির্বাচনের আগে আমরা টেন্ডার ডাকলেও কোনও এক অজানা কারণে জেলা প্রশাসন বিষয়টিতে গুরুত্ব না দেওয়ায় কাজ শুরু হচ্ছে না।
"যদিও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা বলেন, "আমাদের দপ্তর থেকে অর্ধসমাপ্ত সুকান্তভবন সম্পন্ন করার জন্য অর্থ বরাদ্দ করি। এছাড়াও দপ্তরের মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ ও আমি নিজে ভবনের কাজকর্ম দেখভাল করেছিলাম। খুব দ্রুত গতিতে ভবনের কাজ সম্পন্ন করার কথা বলা হয়েছে জেলা পারিষদকে। এবিষয়ে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, "১৮ বছর আগে কাজ শুরু হলেও এই সুকান্তভবনের কাজ নিশ্চয়ই তৃণমূলের কাটমানি নিয়ে গন্ডগোলের জেরে সম্পূর্ণ হয়নি। ভবনটির শেষ মুহূর্তের কাজ সম্পন্ন করতে কেন এত দেরি হচ্ছে সে বিষয়ে জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । সাধারণ মানুষের জন্য দ্রুত ভবনটি খুলে দেওয়া দরকার। আমি সাংসদ হিসেবে দ্রুত বিষয়টির সমাধান করব ।
অবিলম্বে বিষয়টির সমাধান চাইছে তারা।বুনিয়াদপুরের পৌর বাসস্ট্যান্ডের পাশে সুকান্তভবন কমিউনিটি হল। ২০০১ সালে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ভবনটির শিলান্যাস করেন। তারপর থেকেই কচ্ছপের গতিতে চলছে সেটি তৈরির কাজ। অভিযোগ, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর সুকান্তভবনের জন্য অর্থ বরাদ্দ করলেও জেলা প্রশাসনের উদাসীনতায় কাজ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। এবিষয়ে জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মফিজুদ্দিন মিঞা অভিযোগ তোলেন, "লোকসভা নির্বাচনের আগে আমরা টেন্ডার ডাকলেও কোনও এক অজানা কারণে জেলা প্রশাসন বিষয়টিতে গুরুত্ব না দেওয়ায় কাজ শুরু হচ্ছে না।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই