এবার চাকরির আর্জি সরাসরি মেয়রের কাছে, দেখা করতে বললেন ফিরহাদ
নজরবন্দি ব্যুরো: ঘোষণা অনুযায়ী ৪ টের সময় পৌরনিগমের কনফারেন্স রুমে ঢুকলেন তিনি। খাতা, কলম নিয়ে সঙ্গেই ছিলেন সংশ্লিষ্ট দফতরের আধিকারিকরা। বাজতে শুরু করল ফোনের রিং।
একের পর এক শুনলেন শহরবাসীর নানান সমস্যার কথা। হঠাৎ তার মধ্যেই উঠে এল একটি চাকরির আর্জি। বরানগর থেকে এক মহিলা ফোন করে চাকরির জন্য আবেদন জানালেন মেয়রের কাছে। তাঁর সব কথা শোনার পর ওই মহিলাকে নগরায়ন দফতরে এসে দেখা করার কথা বললেন ফিরহাদ হাকিম।
সোমবার থেকে সূচনা হয় টক টু মেয়র প্রোগ্রামের। মেয়র বলেছিলেন, প্রত্যেক বুধবার একঘণ্টা করে ফোনে কথা বলবেন তিনি। শহরবাসীর সমস্যা নিয়ে তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন। সেইমতো গতকাল বিকেলে একের পর এক সমস্যা শুনছিলেন তিনি। হঠাৎ বরানগর থেকে এক মহিলা ফোন করেন মেয়রকে। বলেন, "আমার কোনও অভিযোগ নেই। আমার বাবা বরানগর পৌরসভায় চাকরি করতেন। ২০১৪ সালে তিনি মারা যান। এরপর আমি চাকরির জন্য বহুজনকে বলেছিলাম কোনও সুরাহা হয়নি।
আপনি যদি একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেন।" প্রথমদিকে খানিকটা হকচকিয়ে গিয়ে মেয়র বলেন, "এটা কলকাতা পৌরনিগমের ফোন।" পরে বলেন ," আপনি নগরায়ন দফতরে আমার সেক্রেটারি কিংবা আমার সঙ্গে দেখা করুন। কিংবা বরানগরের পৌরপ্রধানকে বলুন আমার সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলতে।" টক টু মেয়রে গতকাল নানান সমস্যার কথা উঠে আসে। এক ব্যক্তি জলের সমস্যার কথা জানান। বিজয়গড় থেকে এক মহিলা ফোন করে আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ার জন্য ট্যাক্স কম করার আর্জি জানান। সবার প্রশ্ন শোনার পর সমস্যা সমাধান করার প্রতিশ্রুতি দেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
একের পর এক শুনলেন শহরবাসীর নানান সমস্যার কথা। হঠাৎ তার মধ্যেই উঠে এল একটি চাকরির আর্জি। বরানগর থেকে এক মহিলা ফোন করে চাকরির জন্য আবেদন জানালেন মেয়রের কাছে। তাঁর সব কথা শোনার পর ওই মহিলাকে নগরায়ন দফতরে এসে দেখা করার কথা বললেন ফিরহাদ হাকিম।
সোমবার থেকে সূচনা হয় টক টু মেয়র প্রোগ্রামের। মেয়র বলেছিলেন, প্রত্যেক বুধবার একঘণ্টা করে ফোনে কথা বলবেন তিনি। শহরবাসীর সমস্যা নিয়ে তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন। সেইমতো গতকাল বিকেলে একের পর এক সমস্যা শুনছিলেন তিনি। হঠাৎ বরানগর থেকে এক মহিলা ফোন করেন মেয়রকে। বলেন, "আমার কোনও অভিযোগ নেই। আমার বাবা বরানগর পৌরসভায় চাকরি করতেন। ২০১৪ সালে তিনি মারা যান। এরপর আমি চাকরির জন্য বহুজনকে বলেছিলাম কোনও সুরাহা হয়নি।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই