কোয়াক ডাক্তারদের ট্রেনিং, এলিয়ট পার্কে ফনা তোলা সাপ! ডক্টর্স ডে তে বর্নময় মুখ্যমন্ত্রী।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ আজ ১লা জুলাই বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিবস অর্থাৎ ডক্টর্স ডে উপলক্ষ্যে এসএসকেএম হাসপাতালে ট্রমা কেয়ারের উদ্বোধন করে সমাজের বিশিষ্ট চিকিৎসকদের সম্মান জানান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস , চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য সহ অন্যান্যরা।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী ২৯ জন চিকিৎসক কে বিশেষ চিকিৎসা সম্মান প্রদান করেন। যে চিকিৎসক রা বিশেষ সম্মান পেলেন তাঁরা হলেন ডা. অরিন্দম কর, ডা. বিভুকল্যাণী দাস, ডা. ডি এস চোপড়া, ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়, ডা. ইন্দ্রজিৎ সর্দার, ডা. মুমেন চণ্ডী, ডা. প্রেম দোরজি ভুটিয়া, ডা. ঋষিকেশ কুমার, ডা. এক কে দাস, ডা. তাপস রায়চৌধুরী, ডা. অলোকেন্দু ঘোষ, ডা. অরুণাভ সেনগুপ্ত, ডা. অরূপ লাহা, ডা. আশুতোষ ঘোষ, ডা. বিভুতি সাহা, ডা. বিকাশ হালদার, ডা. দয়ালবন্ধু মজুমদার, ডা. দিলীপ বাস্কে, ডা. কল্যাণ সান্যাল, ডা. মাখনলাল সাহা, ডা. মনোরঞ্জন বিশ্বাস, ডা. নিরঞ্জন ভট্টাচার্য, ডা. নিরঞ্জন কর, ডা. প্লাবন মুখোপাধ্যায়, ডা. প্রদীপ সাহা, ডা. পারভিন বানু, ডা. সোমনাথ দাস, ডা. সুচন্দ্রা মুখোপাধ্যায় এবং ডা. সুজয় ঘোষ।
আজ বক্তব্য রাখার সময় মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে চিকিৎসকদের ঘাটতির সংখ্যা নিয়ে উৎকণ্ঠা ব্যাক্ত করেন।একাধিকবার তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে কিভাবে প্রাইভেট নার্সিং হোম থেকে চিকিৎসকদের নিয়ে সরকারি হাসপাতালে পরিষেবা চালু রাখা হচ্ছে।মুখ্যমন্ত্রী বলেন,' আমরা চাই আরও ডাক্তার আসুক, পাচ্ছিনা তো কী করব!' রাজ্যের প্রান্তিক এলাকায় কোয়াক ডাক্তারদের সম্পর্কে তিনি বলেন 'কোয়াক ডাক্তার যাকে বলে হাতুড়ে ডাক্তার, তাঁদেরও ট্রেনিং দিচ্ছি।'
বক্তব্য রাখার সময় সাপের কামড় রোধে সচেতনতার বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানান, তিনি পরামর্শ পেয়েছিলেন যে মাঠে কাজ করা কৃষকদের জন্য বিশেষ জুতোর ব্যাবস্থা করার। তিনি বলেন,' স্নেকবাইট পায়ে প্রথম কামড়ায় এটা আমার পক্ষেও ডেঞ্জারাস , আমি তো হাওয়াই চটি পরি সারাক্ষণ।' সাপের কামড় নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ' এখানে একটা এলিয়ট পার্ক আছে পুলিশের, আগে আমি হাঁটতে যেতাম। এখন আমি আর যাই না, গরম আর বর্ষাকালে বিশেষ করে কারণ আমি একদিন গিয়ে দেখেছিলাম, তিনটে সাপ ফণা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। একটা সাপ তো জল দিয়ে..সাঁতার কেটে উঠছে পুকুর দিয়ে। পুলিশ আমায় বলল ঢোরা সাপ আমি বললাম মোটেই না! .. দুটো সাপ দেখছি পেরিয়ে যাচ্ছে , দুটো সাপ দেখছি দাঁড়িয়ে ফণা মারছে! "
বক্তব্য রাখার সময় সাপের কামড় রোধে সচেতনতার বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানান, তিনি পরামর্শ পেয়েছিলেন যে মাঠে কাজ করা কৃষকদের জন্য বিশেষ জুতোর ব্যাবস্থা করার। তিনি বলেন,' স্নেকবাইট পায়ে প্রথম কামড়ায় এটা আমার পক্ষেও ডেঞ্জারাস , আমি তো হাওয়াই চটি পরি সারাক্ষণ।' সাপের কামড় নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ' এখানে একটা এলিয়ট পার্ক আছে পুলিশের, আগে আমি হাঁটতে যেতাম। এখন আমি আর যাই না, গরম আর বর্ষাকালে বিশেষ করে কারণ আমি একদিন গিয়ে দেখেছিলাম, তিনটে সাপ ফণা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। একটা সাপ তো জল দিয়ে..সাঁতার কেটে উঠছে পুকুর দিয়ে। পুলিশ আমায় বলল ঢোরা সাপ আমি বললাম মোটেই না! .. দুটো সাপ দেখছি পেরিয়ে যাচ্ছে , দুটো সাপ দেখছি দাঁড়িয়ে ফণা মারছে! "
Loading...
কোন মন্তব্য নেই