মমতা ম্যাজিকে ভর করে কাঁচরাপাড়া পুরসভা পুনর্দখল করতে পারে তৃণমূল? জল্পনা রাজনৈতিক মহলে
নজরবন্দি ব্যুরো: তৃণমূলের টার্গেট এবার কাঁচরাপাড়া উদ্ধার! এবার কাঁচরাপাড়া পুরসভায় দখল নিতে চলেছে তৃণমূল। দল ছেড়ে বিজেপিতে চলে যাওয়া ১২ জন কাউন্সিলর ফের ফিরতে চলেছেন জোড়া-ফুলে।
ওই পুরসভায় চেয়ারম্যান সুদামা রায় ফিরছেন তৃণমূলে। এর পর থেকে রাজনৈতিক মহলে শোনা যাচ্ছে তাহলে ফের কাঁচরাপাড়া পুরসভার দখল নিতে চলেছে তৃণমূল। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বেশ চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে, তাহলে দলের ভাঙন রোখার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে পুরোটাই সফল তৃণমূল নেত্রী।
হালিসহরে মঙ্গলবার তৃণমূলের কাছে চ্যালেঞ্জ। নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে ওই পুরসভা এলাকা। গোটা এলাকা র্যাফ ও পুলিশের টহল চলছে। বুধবার হালিসহর পুরসভায় অনাস্থা আনতে চলেছে বিজেপি। এমনটাই অনুমান রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের।
আর এই প্রসঙ্গে মুকুল পুত্র শুভ্রাংশু রায় ও অর্জুন সিংয়ের বক্তব্য নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে।
এই প্রসঙ্গে মুকুল পুত্র সুভ্রাংশু রায় বলেন, হালিশহর পুর বোর্ডের দখল বিজেপির হাতেই থাকবে।
অর্জুন সিং দাবি করেছেন, চেয়ারম্যান তৃণমূলে যোগ দিলেও, হালিসহর পুরসভা বিজেপির ছিল, বিজেপির হাতেই থাকবে। সেক্ষেত্রে বিজেপির অনাস্থা আনার জোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তবে দেখার এই লড়াইয়ে শেষ হাসি কে হাসেন। মুকুল-অর্জুন জুটি, নাকি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? আর সেই দিকে তাকিয়ে গোটা বঙ্গ রাজনীতি।
ওই পুরসভায় চেয়ারম্যান সুদামা রায় ফিরছেন তৃণমূলে। এর পর থেকে রাজনৈতিক মহলে শোনা যাচ্ছে তাহলে ফের কাঁচরাপাড়া পুরসভার দখল নিতে চলেছে তৃণমূল। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বেশ চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে, তাহলে দলের ভাঙন রোখার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে পুরোটাই সফল তৃণমূল নেত্রী।
হালিসহরে মঙ্গলবার তৃণমূলের কাছে চ্যালেঞ্জ। নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে ওই পুরসভা এলাকা। গোটা এলাকা র্যাফ ও পুলিশের টহল চলছে। বুধবার হালিসহর পুরসভায় অনাস্থা আনতে চলেছে বিজেপি। এমনটাই অনুমান রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের।
এই প্রসঙ্গে মুকুল পুত্র সুভ্রাংশু রায় বলেন, হালিশহর পুর বোর্ডের দখল বিজেপির হাতেই থাকবে।
অর্জুন সিং দাবি করেছেন, চেয়ারম্যান তৃণমূলে যোগ দিলেও, হালিসহর পুরসভা বিজেপির ছিল, বিজেপির হাতেই থাকবে। সেক্ষেত্রে বিজেপির অনাস্থা আনার জোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তবে দেখার এই লড়াইয়ে শেষ হাসি কে হাসেন। মুকুল-অর্জুন জুটি, নাকি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? আর সেই দিকে তাকিয়ে গোটা বঙ্গ রাজনীতি।
কোন মন্তব্য নেই