এবার তোলাবাজির অভিযোগ তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে!
নজরবন্দি ব্যুরো: সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী কাটমানি ফেরতের নির্দেশ দিয়েছিলেন। আর মুখ্যমন্ত্রীর সেই নির্দেশের পরেই বেশ সমস্যায় পড়েছেন তাঁর দলের একটা বড় অংশ। এবার তৃণমূলের শীর্ষস্তরের নেতারাও সম্ভবত আর রেহাই পাবেন না। অনেক নেতার অনেক গোপন কীর্তিই এবার সামনে আসতে চলেছে।
তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ তথা আই এম এর জাতীয় সভাপতি শান্তনু সেনের বিরুদ্ধে এবার তোলাবাজির অভিযোগ উঠল।
গোপনে নয়, সিঁথি এলাকার এক প্রোমোটার সুমন্ত চৌধুরী টিভি চ্যানেলের ক্যামেরার সামনে গুরুতর এই অভিযোগ করলেন। তাঁর অভিযোগ, ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শান্তনু সেন তাঁর কাছ থেকে দফায় দফায় হুমকি দিয়ে তোলা হিসেবে প্রায় ৪২ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, প্রোমোটারি কারবারে কাঠা প্রতি ২ লক্ষ টাকা দিতে হত শান্তনুকে। কলকাতা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হওয়ার পর ২৫ হাজার টাকা তোলা নিয়ে-ছিলেন শান্তনু।
এই মুহূর্তে তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ ও কলকাতা পুরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শান্তনু সেন। এখন পদ বেড়েছে, তোলাবাজির রেট-ও শান্তনু বাড়িয়ে দিয়েছে। অভিযোগকারী প্রোমোটার সুমন্ত চৌধুরী-র বক্তব্য, "মাননীয় দিদিকে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্যই এই কথাগুলো বলতে পারছি। নইলে কোনও দিনই এই কথা বলতে পারতাম না।"
যদিও শান্তনু সেন বলেছেন, "আমি একজন পেশায় চিকিৎসক। আমার স্ত্রী একজন চিকিৎসক। সমাজে আমাদের একটা সম্মানের জায়গা আছে। আমি ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। উনি যদি এ কথা বলে থাকেন আমি বলব প্রমাণ দিতে। যদি প্রমাণ দিতে না-পারেন আমি ওঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করব।"
তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ তথা আই এম এর জাতীয় সভাপতি শান্তনু সেনের বিরুদ্ধে এবার তোলাবাজির অভিযোগ উঠল।
গোপনে নয়, সিঁথি এলাকার এক প্রোমোটার সুমন্ত চৌধুরী টিভি চ্যানেলের ক্যামেরার সামনে গুরুতর এই অভিযোগ করলেন। তাঁর অভিযোগ, ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শান্তনু সেন তাঁর কাছ থেকে দফায় দফায় হুমকি দিয়ে তোলা হিসেবে প্রায় ৪২ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, প্রোমোটারি কারবারে কাঠা প্রতি ২ লক্ষ টাকা দিতে হত শান্তনুকে। কলকাতা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হওয়ার পর ২৫ হাজার টাকা তোলা নিয়ে-ছিলেন শান্তনু।
যদিও শান্তনু সেন বলেছেন, "আমি একজন পেশায় চিকিৎসক। আমার স্ত্রী একজন চিকিৎসক। সমাজে আমাদের একটা সম্মানের জায়গা আছে। আমি ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। উনি যদি এ কথা বলে থাকেন আমি বলব প্রমাণ দিতে। যদি প্রমাণ দিতে না-পারেন আমি ওঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করব।"

No comments