ফের আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী, অভিযোগের তির বিজেপির দিকে
নজরবন্দি ব্যুরো: লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অশান্তির খবর পাওয়া গিয়েছে। কোথাও আক্রান্ত হয়েছেন বিরোধী দলের সমর্থক, আবার কোথাও আক্রান্ত হয়েছেন শাসক দলের সমর্থক।
এবার তৃণমূল কর্মীকে মারধর ও খুনের চেষ্টা। অভিযোগের তির বিজেপির দিকে।
আহত তৃণমূল কর্মী মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ঘটনাটি ঘটেছে বৈষ্ণবনগর থানার কৃষ্ণপুর অঞ্চলের চকবাহাদুরপুর এলাকায়। এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যদিও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
আহত তৃণমূল কর্মীর নাম দ্বিজেন মণ্ডল (৩০)। তাঁর অভিযোগ, পঞ্চায়েত এই এলাকায় ৩৭ ভোটে হেরে যায় বিজেপি। তারপর থেকেই বিজেপি ওই এলাকার তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দিতে শুরু করে। এমনকি এর আগে মারধরও পর্যন্ত করে বলে অভিযোগ।
এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ওই এলাকায় ভালো ফল করেছে। তারপরই এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বিজেপি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দ্বিজেন মণ্ডলের পরিবারের সদস্যরা বেশ কিছুদিন আগে একটি জমি ক্রয় করেন। অভিযোগ, ওই এলাকার বিজেপি কর্মী দীপক রজক ও অপু রজক সেই জমি দখলেরও চেষ্টা করে। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে দ্বিজেন মণ্ডল যখন কাজ সেরে বাড়ি ফিরছিলেন, সেইসময় দীপক রজক ও অপু রজক তাঁদের দলবল নিয়ে তাঁর পথ আটকায়। দ্বিজেন মণ্ডলকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ।
এবার তৃণমূল কর্মীকে মারধর ও খুনের চেষ্টা। অভিযোগের তির বিজেপির দিকে।
আহত তৃণমূল কর্মী মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ঘটনাটি ঘটেছে বৈষ্ণবনগর থানার কৃষ্ণপুর অঞ্চলের চকবাহাদুরপুর এলাকায়। এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যদিও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
আহত তৃণমূল কর্মীর নাম দ্বিজেন মণ্ডল (৩০)। তাঁর অভিযোগ, পঞ্চায়েত এই এলাকায় ৩৭ ভোটে হেরে যায় বিজেপি। তারপর থেকেই বিজেপি ওই এলাকার তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দিতে শুরু করে। এমনকি এর আগে মারধরও পর্যন্ত করে বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দ্বিজেন মণ্ডলের পরিবারের সদস্যরা বেশ কিছুদিন আগে একটি জমি ক্রয় করেন। অভিযোগ, ওই এলাকার বিজেপি কর্মী দীপক রজক ও অপু রজক সেই জমি দখলেরও চেষ্টা করে। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে দ্বিজেন মণ্ডল যখন কাজ সেরে বাড়ি ফিরছিলেন, সেইসময় দীপক রজক ও অপু রজক তাঁদের দলবল নিয়ে তাঁর পথ আটকায়। দ্বিজেন মণ্ডলকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ।

No comments