কর্মশিক্ষা-শারীরশিক্ষায় নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ আরও দু-সপ্তাহ বাড়ল!
নজরবন্দি ব্যুরো: স্কুল সার্ভিস কমিশনের কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষায় শিক্ষক নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ বাড়াল আরও বাড়াল হাইকোর্ট। আদালত আরও ২ সপ্তাহ স্থগিতাদেশ বাড়াল।
চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালের কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষা বিষয়ের চাকরি-প্রার্থীদের মেধাতালিকা প্রকাশ, এনসিটি-র নির্দেশিকা অনুযায়ী ইন্টারভিউ লিস্ট তৈরি ও সংরক্ষণ নীতি অনুসরণ করা হয়েছিল কিনা - এ সমস্ত কিছুর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে মামলা দায়ের করেন ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরি-প্রার্থী শর্মিলা মণ্ডল।
এরপরই কমিশনকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হলফনামা পেশ করার নির্দেশ দেন বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য। সেই সঙ্গে তিনি পরবর্তী রায়দান পর্যন্ত কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষায় নিয়োগে স্থগিতাদেশের নির্দেশ দেন। এই নির্দেশ খারিজের আবেদন জানিয়ে পাল্টা মামলা করার আবেদন জানায় রেকমেন্ডেশন পাওয়া চাকরি-প্রার্থীরা। কিন্তু হাইকোর্ট মামলার অনুমতি দেয়নি।
প্রসঙ্গত, কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষায় মোট দুই হাজার হবু শিক্ষকদের রেকমেন্ডেশন লেটার দেয় কমিশন।
তাদের মধ্যে বেশিরভাগই শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছেন। রেকমেন্ডেশন লেটার হাতে পেলেও শিক্ষক হিসেবে যোগ দিতে পারেননি প্রায় ৮০০ জন চাকরি-প্রার্থী। কিন্তু নিয়োগ প্রক্রিয়া চলাকালীন কিছু চাকরি-প্রার্থীর দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে আদালত এই নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ দেয়। ছয় সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ জারি করে। পরের শুনানিতে আরও দুই সপ্তাহ স্থগিতাদেশ বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি।
চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালের কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষা বিষয়ের চাকরি-প্রার্থীদের মেধাতালিকা প্রকাশ, এনসিটি-র নির্দেশিকা অনুযায়ী ইন্টারভিউ লিস্ট তৈরি ও সংরক্ষণ নীতি অনুসরণ করা হয়েছিল কিনা - এ সমস্ত কিছুর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে মামলা দায়ের করেন ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরি-প্রার্থী শর্মিলা মণ্ডল।
এরপরই কমিশনকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হলফনামা পেশ করার নির্দেশ দেন বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য। সেই সঙ্গে তিনি পরবর্তী রায়দান পর্যন্ত কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষায় নিয়োগে স্থগিতাদেশের নির্দেশ দেন। এই নির্দেশ খারিজের আবেদন জানিয়ে পাল্টা মামলা করার আবেদন জানায় রেকমেন্ডেশন পাওয়া চাকরি-প্রার্থীরা। কিন্তু হাইকোর্ট মামলার অনুমতি দেয়নি।
প্রসঙ্গত, কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষায় মোট দুই হাজার হবু শিক্ষকদের রেকমেন্ডেশন লেটার দেয় কমিশন।

No comments