ডাক্তারদের মত মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে হোক কাটমানি স্পেশাল লাইভ সম্প্রচার! #Editorial
অর্ক সানা, সম্পাদক(নজরবন্দি): লোকসভা নির্বাচন শেষ হয়েছে সম্প্রতি, হয়ে গেছে নতুন মন্ত্রীসভা গঠন। শপথ নিয়ে ফেলেছেন সাংসদরাও। ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের সংবিধান কে সাক্ষী রেখে জয় শ্রীরাম, জয় মা কালি, আল্লা হো আকবর, খোদা হাফিস, রাধে রাধে স্লোগান দিয়ে জনসেবার কর্মে ব্রতি হয়েছেন গন নির্বাচিত জননেতারা। সংসদ কক্ষ দেখে মনে হচ্ছিল বর্ডারে যুদ্ধ হচ্ছে। যাই হোক লোকসভা বোধ হয় এই রকমই হওয়া উচিত। আমরা মেনে নিই, আমরা মেনে নেব, আমরা মেনে নিচ্ছি! অন্যদিকে রাজ্যের বিধানসভা তেও আজকাল ধ্বনিত হচ্ছে কালী রামের নাম, তা হোক ক্ষতি কি? সবই তো দরকার।
তাছাড়া মার্কেটে যে প্রোডাক্ট যখন খায় সেটাই খাওয়াতে হয় এটা দ্রুব সত্য। বাদ দিন ওই প্রসঙ্গ আসুন একটু মননিবেশ করা যাক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বচনে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অসম্ভব জনপ্রিয় লড়াকু জননেত্রী, সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলার পর মন দিয়েছেন দলের কাজেও। হটাৎ মনে পড়েছে শুধুই দিলাম, পেলাম না কিছুই! অর্থাৎ দিদি-র ভাষায় বেশি দেওয়া হয়ে গেছে।
মুখ্যমন্ত্রী দিলেন? তা কিভাবে দিলেন? সরকারের কাজ জনগনের করের টাকা নিয়ে জনগনের জন্যে কাজ করা। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সেটাই করেছেন তাঁর জন্যে সব ভোটার তাকেই ভোট দেবে? কেন? গিভ অ্যাণ্ড টেক পলিশি!
যাই হোক মুখ্যমন্ত্রী রেগে গেছেন, ক্লাব কে এত এত টাকা দিয়েও ভোট পায়নি তৃণমূল সুতরাং ক্লাবকে দেওয়া টাকার হিসেব নাও! তা ভোট কমে যেতেই মনে হল? আগে মনে হয়নি কেন! সরকারি দানছত্রের টাকা পেয়ে ৯৯% ক্লাব কতটা সামাজিক কল্যান বা খেলাধুলার উন্নতি করেছে তা মুখ্যমন্ত্রী বাদে আমি বা আপনি সবাই জানেন। তাহলে কেমন মুখ্যমন্ত্রী? কেমন নেটওয়ার্ক!
ডাক্তারদের সাথে জেদ জেদ খেলা জাদুকাঠির ছোঁয়ায় পরিসমাপ্তি ঘটল লাইভ আলোচনা সম্প্রচারের মাধ্যমে। এখানেও প্রশ্ন আছে সরকারি চ্যানেল ছেড়ে কেন বেসরকারি চ্যানেলের লাইভে আস্থা রাখলেন মমতা? ডিডি বাংলা না ন্যাশন্যল কে তো তাহলে তুলে দিলেই হয়। তবে ব্যাপারটা বেশ ভালই হয়েছে সততার প্রতীক মুখ্যমন্ত্রী সততার সাথে জনগনের সামনে ডাক্তারদের সাথে মিটিং করেছেন, লাইভ সম্প্রচার দেখেছে গোটা দুনিয়া। দারুন উদ্যোগ, ধন্য মুখ্যমন্ত্রী।
সম্প্রতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন কাটমানি বা তোলাবাজির টাকা ফেরত দিতে হবে। নবান্নে খোলা হয়েছে বিশেষ অভিযোগ সেল। পাড়ায় পাড়ায় কাটমানি ফেরানোর দাবীতে প্রহৃত হচ্ছেন দিদির ভাইরা! চক্রান্ত ? বলা যায়না হতেই পারে। কিন্তু আমরা মানে জনগনের আস্থা আছে মুখ্যমন্ত্রীর ওপর। ডাক্তারদের মত কোন কাউন্সিলার বা কোন নেতা কত টাকা তোলাবাজি করেছেন তা নিয়ে একটা নির্দিষ্ট দিনে আলোচনা হোক, দেখুক দুনিয়া মাধ্যম হোক মুখ্যমন্ত্রীর প্রিয় চ্যানেলের লাইভ সম্প্রচার। ভরসা থাকুক প্রিয় দিদি-র প্রতি।
তাছাড়া মার্কেটে যে প্রোডাক্ট যখন খায় সেটাই খাওয়াতে হয় এটা দ্রুব সত্য। বাদ দিন ওই প্রসঙ্গ আসুন একটু মননিবেশ করা যাক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বচনে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অসম্ভব জনপ্রিয় লড়াকু জননেত্রী, সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলার পর মন দিয়েছেন দলের কাজেও। হটাৎ মনে পড়েছে শুধুই দিলাম, পেলাম না কিছুই! অর্থাৎ দিদি-র ভাষায় বেশি দেওয়া হয়ে গেছে।
মুখ্যমন্ত্রী দিলেন? তা কিভাবে দিলেন? সরকারের কাজ জনগনের করের টাকা নিয়ে জনগনের জন্যে কাজ করা। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সেটাই করেছেন তাঁর জন্যে সব ভোটার তাকেই ভোট দেবে? কেন? গিভ অ্যাণ্ড টেক পলিশি!
ডাক্তারদের সাথে জেদ জেদ খেলা জাদুকাঠির ছোঁয়ায় পরিসমাপ্তি ঘটল লাইভ আলোচনা সম্প্রচারের মাধ্যমে। এখানেও প্রশ্ন আছে সরকারি চ্যানেল ছেড়ে কেন বেসরকারি চ্যানেলের লাইভে আস্থা রাখলেন মমতা? ডিডি বাংলা না ন্যাশন্যল কে তো তাহলে তুলে দিলেই হয়। তবে ব্যাপারটা বেশ ভালই হয়েছে সততার প্রতীক মুখ্যমন্ত্রী সততার সাথে জনগনের সামনে ডাক্তারদের সাথে মিটিং করেছেন, লাইভ সম্প্রচার দেখেছে গোটা দুনিয়া। দারুন উদ্যোগ, ধন্য মুখ্যমন্ত্রী।

No comments