ফের যাদবপুর ক্যাম্পাসের মধ্যে মদ্যপান করা নিয়ে উত্তেজনা!
নজরবন্দি ব্যুরো: ফের বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ এবং মদ্যপানের মতন গুরুতর অভিযোগ উঠল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। এবারের ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের হস্টেলের মধ্যে। মদ্যপানের প্রতিবাদ করায় হস্টেলের আবাসিকদের মারধর এবং হস্টেলের কয়েকটি ঘরে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে মঙ্গলবার যে গবেষকের ঘরে মদ্যপানের আসর বসেছিল, তাঁর শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ দেখান অন্য আবাসিকরা। ডিন অফ স্টুডেন্টের কাছে লিখিত অভিযোগও জমা দিয়েছেন তাঁরা।
এদিন অভিযোগ পেয়ে গবেষকদের হস্টেলে যান রেজিস্টার স্নেহমঞ্জু বসু। অভিযুক্ত গবেষকের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। পরে বলেন, "তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রিপোর্টের ভিত্তিতে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।"
হস্টেল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁদের হস্টেলে অনেকদিন ধরেই বহিরাগতদের যাতায়াত রয়েছে। অভিযোগ, হস্টেলের কয়েকজন আবাসিকের ঘরে নিয়মিত মদ্যপান ও মাদক সেবনের একটি আসর বসে। এর আগে একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি।
সোমবার রাতে কয়েকজন প্রতিবাদ করাতেই গণ্ডগোল বাধে। আবাসিকদের বক্তব্য, ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তারক্ষী থাকতেও কীভাবে বহিরাগতরা ঢুকছে ক্যাম্পাসে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, যে গবেষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নিজেই বহিরাগতদের ঢুকতে সাহায্য করেছেন।
বহিরাগত ঢোকা ও মদ্যপানের অভিযোগ ওঠায় শিক্ষকদের একাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাকেই দায়ী করছে। তাদের বক্তব্য, সম্প্রতি এই ধরনের একটি ঘটনার পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। যার রিপোর্টও ইতিমধ্যে জমা পড়েছে। কিন্তু এখনও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি।
এদিন অভিযোগ পেয়ে গবেষকদের হস্টেলে যান রেজিস্টার স্নেহমঞ্জু বসু। অভিযুক্ত গবেষকের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। পরে বলেন, "তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রিপোর্টের ভিত্তিতে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।"
হস্টেল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁদের হস্টেলে অনেকদিন ধরেই বহিরাগতদের যাতায়াত রয়েছে। অভিযোগ, হস্টেলের কয়েকজন আবাসিকের ঘরে নিয়মিত মদ্যপান ও মাদক সেবনের একটি আসর বসে। এর আগে একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি।
বহিরাগত ঢোকা ও মদ্যপানের অভিযোগ ওঠায় শিক্ষকদের একাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাকেই দায়ী করছে। তাদের বক্তব্য, সম্প্রতি এই ধরনের একটি ঘটনার পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। যার রিপোর্টও ইতিমধ্যে জমা পড়েছে। কিন্তু এখনও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি।
কোন মন্তব্য নেই