ব্রাক্ষ্মণ নন বলে খাবার জুটল না এই হিন্দু মন্দিরে!
নজরবন্দি ব্যুরো: ব্রাক্ষ্মণ নন বলে খাবার জুটল না হিন্দু মন্দিরে! পরিবর্তে তাঁকে করা হল অপমান। উদুপির কৃষ্ণ মঠে এমন ঘটনা ঘটেছে। মণিপালের সহকারী প্রফেসর বনিথা এন শেঠী গত ১৫ এপ্রিল উদুপি কৃষ্ণ মঠে গিয়েছিলেন।
দুপুরের খাবার খেতে গিয়েছিলেন মঠের ভোজনশালায়। মহিলাকে খাবার দিতে গিয়ে মঠের এক শিষ্যের সন্দেহ হয়। তিনি সম্ভবত ব্রাক্ষ্মণ নন। প্রশ্ন করতেই মহিলাটি বলেন, 'সত্যি তিনি ব্রাক্ষ্মণ নন'। সঙ্গে সঙ্গে সেই শিষ্য ওই মহিলাকে ওখান থেকে চলে যেতে বলেন। শিষ্যটি বলেন, এটা ব্রাক্ষ্ণণদের খাওয়ার জায়গা। দ্বিতীয় তলায় রয়েছে যাঁরা ব্রাক্ষ্মণ নন তাঁদের জন্য। ওখানেই তাঁদের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই প্রস্তাবে মহিলাটি রাজি হননি। তিনি অপমানিত বোধ করেন। মঠ থেকে বেরিয়ে আসেন।
এই ঘটনাটি জানাজানি হবার পর নিন্দা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহল থেকে।
একজন মহিলাকে এইভাবে খাবার টেবিল থেকে তুলে দেওয়াকে কেউ মেনে নিতে পারছেন না। তাঁরা মঠ কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠিও দিয়েছেন। কর্ণাটক সরকারের তরফে বলা হয়েছে, "মঠের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সরকার নাক গলাতে চায় না। তবে এই পদ্ধতি বন্ধ হওয়া দরকার।" মঠ কর্তৃপক্ষের তরফে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে এরকম ঘটনা যাতে না ঘটে, সেদিকে নজর দেবে তারা।
দুপুরের খাবার খেতে গিয়েছিলেন মঠের ভোজনশালায়। মহিলাকে খাবার দিতে গিয়ে মঠের এক শিষ্যের সন্দেহ হয়। তিনি সম্ভবত ব্রাক্ষ্মণ নন। প্রশ্ন করতেই মহিলাটি বলেন, 'সত্যি তিনি ব্রাক্ষ্মণ নন'। সঙ্গে সঙ্গে সেই শিষ্য ওই মহিলাকে ওখান থেকে চলে যেতে বলেন। শিষ্যটি বলেন, এটা ব্রাক্ষ্ণণদের খাওয়ার জায়গা। দ্বিতীয় তলায় রয়েছে যাঁরা ব্রাক্ষ্মণ নন তাঁদের জন্য। ওখানেই তাঁদের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই প্রস্তাবে মহিলাটি রাজি হননি। তিনি অপমানিত বোধ করেন। মঠ থেকে বেরিয়ে আসেন।
এই ঘটনাটি জানাজানি হবার পর নিন্দা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহল থেকে।
No comments