আহত চিকিৎসক পরিবহকে দেখতে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী!
নজরবন্দি ব্যুরো: অনেক বিতর্কের পরে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকের প্রাথমিক পর্ব চুকিয়ে সোজা ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্সে ছুটে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রোগীর আত্মীয়দের মারে গুরুতর আহত জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়কে দেখতেই সেখানে ছুটে গিয়েছেন তিনি। এদিন জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠক সফল হয়েছে বলে আগেই জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। এদিনের বৈঠকে পরিবহকে দেখতে যাওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন জুনিয়র ডাক্তাররা।
এর আগে গত শনিবার পরিবহকে দেখতে যাওয়ার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। সেই খবর অনুযায়ী, নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় গোটা হাসপাতাল চত্বর। কিন্তু ওইদিনই এনআরএসে জিবি বৈঠক শেষে আন্দোলনকারীরা জানিয়ে দেন, নবান্নে গিয়ে তাঁদের কোনও প্রতিনিধি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন না। এর পরেই জানা যায়, মুখ্যমন্ত্রী সোজা নবান্নেই যাবেন। তার আগেই নবান্নে ডেকে পাঠানো হয় স্বাস্থ্য-সচিব রাজীব সিংহকে। কিন্তু শেষে সিদ্ধান্ত বদল করে পরিবহকে দেখতে যাননি মুখ্যমন্ত্রী।
এদিনের বৈঠকে এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, "দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে তবু আপনি হাসপাতালে এলেন না। এটায় আমরা দুঃখ পেয়েছি।" মুখ্যমন্ত্রী জবাব দেন, "আমি নিশ্চই যেতাম। কিন্তু, প্রথম দিনই আমি কথা বলতে চেয়েছিলম। তোমাদের মধ্যে কেউ কথা বলতে চায়নি। ওসব এখন ছেড়ে দাও। তোমরা ভালো ছেলে-মেয়ে। আমি চাই সবাই কাজ করুক। আমার নজর রয়েছে সবদিকে। পরিবহও সুস্থ হয়ে উঠুক। আমি সুযোগ মতো সব হাসপাতলেই যাব।"
রোগীর আত্মীয়দের মারে গুরুতর আহত জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়কে দেখতেই সেখানে ছুটে গিয়েছেন তিনি। এদিন জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠক সফল হয়েছে বলে আগেই জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। এদিনের বৈঠকে পরিবহকে দেখতে যাওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন জুনিয়র ডাক্তাররা।
এর আগে গত শনিবার পরিবহকে দেখতে যাওয়ার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। সেই খবর অনুযায়ী, নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় গোটা হাসপাতাল চত্বর। কিন্তু ওইদিনই এনআরএসে জিবি বৈঠক শেষে আন্দোলনকারীরা জানিয়ে দেন, নবান্নে গিয়ে তাঁদের কোনও প্রতিনিধি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন না। এর পরেই জানা যায়, মুখ্যমন্ত্রী সোজা নবান্নেই যাবেন। তার আগেই নবান্নে ডেকে পাঠানো হয় স্বাস্থ্য-সচিব রাজীব সিংহকে। কিন্তু শেষে সিদ্ধান্ত বদল করে পরিবহকে দেখতে যাননি মুখ্যমন্ত্রী।
এদিনের বৈঠকে এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, "দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে তবু আপনি হাসপাতালে এলেন না। এটায় আমরা দুঃখ পেয়েছি।" মুখ্যমন্ত্রী জবাব দেন, "আমি নিশ্চই যেতাম। কিন্তু, প্রথম দিনই আমি কথা বলতে চেয়েছিলম। তোমাদের মধ্যে কেউ কথা বলতে চায়নি। ওসব এখন ছেড়ে দাও। তোমরা ভালো ছেলে-মেয়ে। আমি চাই সবাই কাজ করুক। আমার নজর রয়েছে সবদিকে। পরিবহও সুস্থ হয়ে উঠুক। আমি সুযোগ মতো সব হাসপাতলেই যাব।"

No comments