মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে ডাইস রিপোর্ট অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির দাবী BPTA-র।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ তারাই সমাজ গড়ার কারিগর কিন্তু এরাজ্যে তারাই সব থেকে বেশি বঞ্চিত! প্রতি মাসে অন্তত দশ হাজার টাকা বেতন কম পান তাঁরা। একাধিক বার রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষকদের গলায় এই ক্ষোভ শোনা গেছে। গত এক বছর ধরে রাজ্যের সব কটি জেলা জুড়ে আন্দোলন করেছেন তাঁরা, চিঠি দেওয়া ডেপুটেশন, বিক্ষোভ মিছিল কোন কিছুই বাদ নেই। প্রাথমিক শিক্ষকদের একটাই দাবী চাই যোগ্যতা অনুযায়ী বেতন অর্থাৎ চাই পিআরটি স্কেল।
গত ২৪ তারিখ পিআরটি স্কেলের দাবীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের অরাজনৈতিক সংগঠন উস্থি ইউনাইটেড প্রাইমারী টিচার্স অ্যাসোশিয়েসনের ডাকে কলকাতার রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে রানী রাসমনি এভিনিউ পর্যন্ত এক বিরাট মিছিল সংগঠিত করেন প্রাথমিক শিক্ষকরা।
অবস্থা এমন যায়গায় পৌঁছায় মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যাবহার করতে হয় পুলিশ কে! আহত হন বহু শিক্ষক। গ্রেফতার করা হয় অনেক প্রাথমিক শিক্ষক কে। কিন্তু পিছু হঠেননি তাঁরা, পরে শিক্ষামন্ত্রীর আশ্বাস পেয়ে বিক্ষোভ প্রশমিত হয়। শিক্ষামন্ত্রী ১৫ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
এই অবস্থায় বঙ্গীয় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের ব্যাপক সমালোচনা করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জীর প্রতি ভরসা রাখতে না পেরে সমিতির পক্ষ থেকে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবী করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠিতে মূলত ৩ টি দাবী প্রাধান্য পেয়েছে। সেগুলি হল
১) ডাইস রিপোর্টে উল্লিক্ষিত প্রাথমিক শিক্ষকদের যোগ্যতা অনুযায়ী বেতন দিতে হবে।
২) কেন্দ্রীয় ৭ম বেতন কমিশন অনুযায়ী সর্বনিম্ন স্কেল প্রদান করতে হবে।
৩) দ্রুত সার্কুলার জারি করতে হবে।
গত ২৪ তারিখ পিআরটি স্কেলের দাবীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের অরাজনৈতিক সংগঠন উস্থি ইউনাইটেড প্রাইমারী টিচার্স অ্যাসোশিয়েসনের ডাকে কলকাতার রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে রানী রাসমনি এভিনিউ পর্যন্ত এক বিরাট মিছিল সংগঠিত করেন প্রাথমিক শিক্ষকরা।
অবস্থা এমন যায়গায় পৌঁছায় মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যাবহার করতে হয় পুলিশ কে! আহত হন বহু শিক্ষক। গ্রেফতার করা হয় অনেক প্রাথমিক শিক্ষক কে। কিন্তু পিছু হঠেননি তাঁরা, পরে শিক্ষামন্ত্রীর আশ্বাস পেয়ে বিক্ষোভ প্রশমিত হয়। শিক্ষামন্ত্রী ১৫ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠিতে মূলত ৩ টি দাবী প্রাধান্য পেয়েছে। সেগুলি হল
১) ডাইস রিপোর্টে উল্লিক্ষিত প্রাথমিক শিক্ষকদের যোগ্যতা অনুযায়ী বেতন দিতে হবে।
২) কেন্দ্রীয় ৭ম বেতন কমিশন অনুযায়ী সর্বনিম্ন স্কেল প্রদান করতে হবে।
৩) দ্রুত সার্কুলার জারি করতে হবে।


No comments