হবু শিক্ষকদের ২৫দিন অনশন; ভোট চাওয়ার অধিকার হারিয়েছে রাজ্যের শাসক দল।
অয়ন দাসগুপ্ত, নজরবন্দিঃ রাজ্য সরকারের লজ্জা এসএসসি পাশ করেও ওয়েটিং লিষ্টে থাকা কয়েক শত হবু শিক্ষক চাকরির দাবিতে খোলা আকাশের তলায় অনশন করছেন৷ওদের অনশনের আজ ২৫দিন৷অস্বাস্থকর পরিবেশে চোয়াল চেপে ওরা কয়েক শত মানুষ লড়াই করছেন৷ওদের লড়াই,ওদের আন্দোলনকে মুক্তকন্ঠে সমর্থন করেছেন সারা রাজ্যের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ৷ওরা ওদের প্রাপ্য ন্যায্য চাকরি চেয়েছেন,ওরা দয়া ভিক্ষা করেন নি৷ওরা এসএসসির পরীক্ষায় পাশ করেও কেন দীর্ঘদিন অপেক্ষা করার পরেও চাকরি পাচ্ছেন না
অবিলম্বে ওদের চাকরির দাবিতে,সরকারের উদাসীনতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন,ওরা সরকারি নিয়োগে স্বচ্ছতা দাবি করেছেন,ওয়েটিং লিষ্টে অপেক্ষার দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ওদের ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙেছে, ওরা চান শুন্যপদগুলিতে দ্রুত নিয়োগ,ন্যায্য চাকরি৷ওরা হবু শিক্ষক,ওরা আগামী দিনের মানুষ গড়ার কারিগর,আগামীদিনের সমাজ গড়ার কারিগর৷২৮ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া আন্দোলনে অনেকেই অসুস্থ হয়েছেন,অনেকেই কোলের সন্তানকে নিয়ে অনশন মঞ্চে আছেন৷তবুও সরকারি ঘোষনা নেই,শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের সঠিক প্রতিশ্রুতি নেই,আছে শুধু অভিযোগ পেলে তদন্ত কমিটির দ্বারা সেই অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস৷অনেকেই বলছেন বাম আমলে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কেউ কখনও অস্বচ্ছতার অভিযোগ তোলেন নি,পরীক্ষায় পাশ করলে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগপত্র পাওয়ার গ্যারান্টি থাকতো৷বাম আমলে এসএসসি পাশ করে অনেকেই শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছন,সমাজ গড়ার দায়িত্ব পেয়েছেন৷
অন্তত কাউকে চাকরির দাবিতে এভাবে টানা ২৫দিন অনশন করতে হয়নি৷অথচ বর্তমান সরকারের আমলে এসএসএসি পাশ করা অনশনরত এই হবু শিক্ষকদের দুচোখ ভরে স্বপ্ন ছিল,তারা যেহেতু পরীক্ষায় পাশ করেছেন তারাও দ্রুত চাকরি পাবেন,কিন্তু কোথায় নিয়োগ!এসএসসি পাশ করার পরেও তারা কেবল অপেক্ষার প্রথর গুনছেন৷কয়েক বছর ধরে তারা ওয়েটিং লিষ্টেই আছেন৷ কিন্তু রাজ্য সরকার এই মানুষগুলির ন্যায্য চাকরি পাওয়ার অধিকার মেনে নেওয়ার আশ্বাস এখনও পর্যন্ত দেখায় নি৷বরং আন্দোলনকারীদের অভিযোগ বলপ্রয়োগ করে পুলিশ দিয়ে তাদের অনশন মঞ্চ ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা চলছে৷কোনও সন্দেহ নেই প্রেস ক্লাবের পাশে কয়েক শত হবু শিক্ষকদের অনশন রাজ্য সরকারের বিড়ম্বনাকে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত বাড়াচ্ছে৷চাপ বাড়ছে রাজ্য সরকারের উপর৷কবি মন্দাক্রান্তা সেন থেকে শঙ্খ ঘোষের মত মানুষেরা আন্দোলনকারীদের মুক্ত কন্ঠে সমর্থন করেছেন৷রাজ্য বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান থেকে প্রাক্তনমন্ত্রী সুশান্ত ঘোষ হবু শিক্ষকদের অবিলম্বে অনশনরত হবু শিক্ষকদের নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন৷রাজ্য বিজেপির নেতারাও হবু শিক্ষকদের পাশেই আছেন৷
আসলে লোকসভা ভোটের এই আবহের মাঝেও রাজ্য রাজনীতির হাজার ওয়াটের হ্যালোজেন আলোর ফোকাস যেন অনশনরত শিক্ষকদের মুখে৷এসএসসি পাশ করেও দীর্ঘদিন ওয়েটিং লিষ্টে থাকা অনশনরত হবু শিক্ষকদের সমর্থনে যেমন প্রতিদিন মানুষের সমর্থন বাড়ছে,তেমনই সরকারের সমালোচনায় সরব হচ্ছেন রাজ্যের প্রতিটি শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ৷সবার দাবি অবিলম্বে আন্দোলনরত শিক্ষকদের দ্রুত নিয়োগের দাবি মেনে নিয়ে সরকার তাদের ঘরে ফেরার ব্যবস্থা করুক৷মুখে হাসি ফুটুক অনশনরত হবু শিক্ষকদের,গ্যারান্টি দেওয়া হোক এবার তাদের দ্রুত নিয়োগপত্র দেওয়া হবে৷ নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশে এসএসসির লিখিত পরীক্ষায় পাস করেও অনশনরত হবু শিক্ষকরা বেশ কয়েকটি বছর ধরে শুধু ওয়েটিং লিস্টে আছেন৷ অথচ ওই হবু শিক্ষকদের জন্য অসংখ্য শূন্য পদ রয়েছে একাধিক স্কুলে। তাঁদের চাকরি দিতে হবে, এই দাবিতে ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে অনশন করছেন কয়েকশো তরুণ-তরুণী,চোখে তাদের স্বপ্ন,মুখে প্রত্যয়ের ছাপ,অনেক মায়েরা ছোটো সন্তান কোলে নিয়ে অনশন করছেন।তারা সরব এসএসসি নিয়োগের দুর্নীতি চলছে৷
তাঁরা যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও চাকরি পাচ্ছেন না৷অথচ এই সরকারই পরিবর্তনের সময় দাবি করেছিল বাম আমলের থেকে অনেক স্বচ্ছতা থাকবে সব ক্ষেত্রে৷স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল শুধু শাসকের পরিবর্তন নয়, ক্ষমতার পরিবর্তন নয়,আক্ষরিক অর্থেই পরিবর্তন হবে সমাজের সব স্তরে৷কিন্তু কোথায় গেলো রাজ্যের পালাবদলের সময় শাসক দলের প্রতিশ্রুতি? কয়েক শত হবু শিক্ষক যারা এসএসসি পাশ করেও দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেও চাকরির নিয়োগপত্র পাননি. খোলা আকাশের নীচে রাত কাটাচ্ছেন চাকরির দাবিতে,সেটি সরকারের ব্যর্থতা, লজ্জা ছাড়া আর কি,এই প্রশ্নেই সরকারকে বিঁধছেন রাজ্যের শিক্ষিত,সচেতন শিরদাঁড়া সোজা মানুষেরা৷
অবিলম্বে ওদের চাকরির দাবিতে,সরকারের উদাসীনতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন,ওরা সরকারি নিয়োগে স্বচ্ছতা দাবি করেছেন,ওয়েটিং লিষ্টে অপেক্ষার দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ওদের ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙেছে, ওরা চান শুন্যপদগুলিতে দ্রুত নিয়োগ,ন্যায্য চাকরি৷ওরা হবু শিক্ষক,ওরা আগামী দিনের মানুষ গড়ার কারিগর,আগামীদিনের সমাজ গড়ার কারিগর৷২৮ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া আন্দোলনে অনেকেই অসুস্থ হয়েছেন,অনেকেই কোলের সন্তানকে নিয়ে অনশন মঞ্চে আছেন৷তবুও সরকারি ঘোষনা নেই,শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের সঠিক প্রতিশ্রুতি নেই,আছে শুধু অভিযোগ পেলে তদন্ত কমিটির দ্বারা সেই অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস৷অনেকেই বলছেন বাম আমলে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কেউ কখনও অস্বচ্ছতার অভিযোগ তোলেন নি,পরীক্ষায় পাশ করলে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগপত্র পাওয়ার গ্যারান্টি থাকতো৷বাম আমলে এসএসসি পাশ করে অনেকেই শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছন,সমাজ গড়ার দায়িত্ব পেয়েছেন৷
আসলে লোকসভা ভোটের এই আবহের মাঝেও রাজ্য রাজনীতির হাজার ওয়াটের হ্যালোজেন আলোর ফোকাস যেন অনশনরত শিক্ষকদের মুখে৷এসএসসি পাশ করেও দীর্ঘদিন ওয়েটিং লিষ্টে থাকা অনশনরত হবু শিক্ষকদের সমর্থনে যেমন প্রতিদিন মানুষের সমর্থন বাড়ছে,তেমনই সরকারের সমালোচনায় সরব হচ্ছেন রাজ্যের প্রতিটি শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ৷সবার দাবি অবিলম্বে আন্দোলনরত শিক্ষকদের দ্রুত নিয়োগের দাবি মেনে নিয়ে সরকার তাদের ঘরে ফেরার ব্যবস্থা করুক৷মুখে হাসি ফুটুক অনশনরত হবু শিক্ষকদের,গ্যারান্টি দেওয়া হোক এবার তাদের দ্রুত নিয়োগপত্র দেওয়া হবে৷ নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশে এসএসসির লিখিত পরীক্ষায় পাস করেও অনশনরত হবু শিক্ষকরা বেশ কয়েকটি বছর ধরে শুধু ওয়েটিং লিস্টে আছেন৷ অথচ ওই হবু শিক্ষকদের জন্য অসংখ্য শূন্য পদ রয়েছে একাধিক স্কুলে। তাঁদের চাকরি দিতে হবে, এই দাবিতে ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে অনশন করছেন কয়েকশো তরুণ-তরুণী,চোখে তাদের স্বপ্ন,মুখে প্রত্যয়ের ছাপ,অনেক মায়েরা ছোটো সন্তান কোলে নিয়ে অনশন করছেন।তারা সরব এসএসসি নিয়োগের দুর্নীতি চলছে৷
Loading...
কোন মন্তব্য নেই