Header Ads

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভোট প্রচারের জন্য কমিশনের গাইড লাইন।

নজরবন্দি ব্যুরোঃ বদলেছে সময়,তাই বদল হচ্ছে ভোট প্রচারের পদ্ধতি। এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। এবং সোশ্যাল মিডিয়া এখন যোগাযোগের শক্তিশালী মাধ্যম। তাই মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বা প্রচার করতে ফেসবুক, হোয়াটঅ্যাপ, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম-ই এখন রাজনৈতিক দলগুলির ভোটপ্রচারের নয়া হাতিয়ার। সে কথা মাথায় রেখে নির্বাচন কমিশন কিছু নিয়মের নির্দেশিকা বলে দিয়ছেন।

সেই গাইড লাইন মেনে সোশ্যাল মিডিয়াতে করতে হবে ভোট প্রচার। গাইড লাইনে বলা হয়েছে, প্রত্যেক প্রার্থীকে মনোনয়নের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া সম্বন্ধে সমস্ত তথ্য দিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারের আগেই রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনকে আগে শংসাপত্রের মান্যতা পেতে হবে। নির্বাচন কমিশন সেই বিজ্ঞাপনগুলি ভা্লোভাবে দেখে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোকেও। একটি বোর্ড তথা দল গঠন করেছেন কিছু অফিসার নিয়ে। যারা এই সংক্রান্ত সমস্ত অভিযোগ দেখভাল করবেন।

 পেইড নিউজের দিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। এর পাশাপাশি বাল্ক ও ভয়েস মেসেজ-ও রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় গণ্য হবে এমনই জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রার্থীর খরচের পরিমাণও বিশদে জানাতে হবে। রাজ্য ও জেলাস্তরে মিডিয়া সার্টফিকেশন ও মনিটরিং কমিটির ব্যবস্থা থাকবে, এমনই জানিয়েছেন কমিশনার। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রার্থীদের ভোটপ্রচারে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন নির্বাচন কমিশন তা বলাই বাহুল্য।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.