উচ্চমাধ্যমিকে প্রশ্ন ফাঁস আটকাতে নজিরবিহীন ব্যাবস্থা নিচ্ছে শিক্ষা দফতর। #BreakingNews
নজরবন্দি ব্যুরোঃ মাধ্যমিক পরীক্ষার বিশ্বরেকর্ড গড়েছে বিশ্ববাংলা, সোশ্যাল মিডিয়ায় পার্থ চ্যাটার্জী-কে নিয়ে ব্যাঙ্গ বিদ্রুপের ছড়াছড়ি। ৭দিনে ৭বার প্রশ্ন ফাঁসের রেকর্ড সম্ভবত গিনেস বুক অব ওয়াল্ড রেকর্ডেও নেই। কিন্তু মাধ্যমিক তো গেল এরপর আসন্ন উচ্চ মাধ্যমিক। আবার প্রশ্ন ফাঁস হওয়া শুরু করলে কি করবে সরকার। চিন্তিত শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জী সহ শিক্ষা দফতর।
কারন সিআইডি বা সিটের নজর এড়িয়ে স্বচ্ছন্দে হোয়াটসঅ্যাপ দিয়ে গলে প্রশ্নপত্র ঘুরে বেড়িয়েছে এর ওর তাঁর মোবাইলে। পদত্যাগের দাবী উঠেছে শিক্ষামন্ত্রীর। তবে তিনি নিজের পদে স্বমহিমায় অটল রয়েছেন সব কুটুক্তি উড়িয়ে। আর এবার উচ্চ মাধ্যমিকে প্রশ্ন ফাঁস রুখতে প্রজুক্তির সাহায্য নিতে চলেছে শিক্ষা দফতর। বিশেষ সূত্রের খবর, মোবাইল ডিটেকশন ডিভাইস লাগানো হবে পরীক্ষা গ্রহন কেন্দ্রগুলিতে, কেউ মোবাইল ফোন বা ট্যাব নিয়ে হলে প্রবেশ করলেই ধরা পড়ে যাবে সেই ডিভাইসে। তবে মোবাইল ডিটেকশন ডিভাইস সংখ্যায় অপ্রতুল বলে সব পরীক্ষা গ্রহন কেন্দ্রে তা লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।
ভোট কেন্দ্রের স্পর্শ্ব কাতর বুথের মত স্পর্শকাতর পরীক্ষা গ্রহন কেন্দ গুলিতে বসানো হবে এই ডিভাইস।
সূত্র জানাচ্ছে প্রায় চার ভাগের এক ভাগ পরীক্ষাগ্রহন কেন্দ্রে বসানো হবে এই ডিভাইস। আর যদি প্রধান শিক্ষক ছাড়া কারও কাছে মোবাইল পাওয়া যায় তবে তা বাজেয়াপ্ত তো হবেই সাথে সাথে পরিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিক্ষায় বসা বাতিল হয়ে যাবে আর শিক্ষকদের ক্ষেত্রে শোকজ। অন্যদিকে যেখানে মোবাইল ডিটেকশন ডিভাইস বসানো সম্ভব হবেনা সেখানে পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রতিটি ঘরে পাহারা দেবেন তিন জন পরিদর্শক।
কারন সিআইডি বা সিটের নজর এড়িয়ে স্বচ্ছন্দে হোয়াটসঅ্যাপ দিয়ে গলে প্রশ্নপত্র ঘুরে বেড়িয়েছে এর ওর তাঁর মোবাইলে। পদত্যাগের দাবী উঠেছে শিক্ষামন্ত্রীর। তবে তিনি নিজের পদে স্বমহিমায় অটল রয়েছেন সব কুটুক্তি উড়িয়ে। আর এবার উচ্চ মাধ্যমিকে প্রশ্ন ফাঁস রুখতে প্রজুক্তির সাহায্য নিতে চলেছে শিক্ষা দফতর। বিশেষ সূত্রের খবর, মোবাইল ডিটেকশন ডিভাইস লাগানো হবে পরীক্ষা গ্রহন কেন্দ্রগুলিতে, কেউ মোবাইল ফোন বা ট্যাব নিয়ে হলে প্রবেশ করলেই ধরা পড়ে যাবে সেই ডিভাইসে। তবে মোবাইল ডিটেকশন ডিভাইস সংখ্যায় অপ্রতুল বলে সব পরীক্ষা গ্রহন কেন্দ্রে তা লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্র জানাচ্ছে প্রায় চার ভাগের এক ভাগ পরীক্ষাগ্রহন কেন্দ্রে বসানো হবে এই ডিভাইস। আর যদি প্রধান শিক্ষক ছাড়া কারও কাছে মোবাইল পাওয়া যায় তবে তা বাজেয়াপ্ত তো হবেই সাথে সাথে পরিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিক্ষায় বসা বাতিল হয়ে যাবে আর শিক্ষকদের ক্ষেত্রে শোকজ। অন্যদিকে যেখানে মোবাইল ডিটেকশন ডিভাইস বসানো সম্ভব হবেনা সেখানে পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রতিটি ঘরে পাহারা দেবেন তিন জন পরিদর্শক।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই