তৃণমূলের 'চোরদের' বাড়ি নিলামে তুলে, উলঙ্গ করে মানুষের টাকা শোধ দিতে হবে, লোকসভায় বিস্ফোরক সেলিম।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ লোকসভা ভোটের আগে শেষ অধিবেশন ছিল গতকাল। এদিন সংসদ কক্ষ একাধিক বার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত বিল নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসকে চাঁছাছোলা ভাষায় আক্রমণ করেন সিপিআইএম সাংসদ মহম্মদ সেলিম এবং কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী।
লোকসভায় সেলিম বলেন, রাজ্যে অগুনতি মানুষ চিটফান্ডে টাকা রেখে সর্বস্বান্ত হয়েছেন। বহু আগেই এই বিল আনার চেষ্টা করে বামেরা। কিন্তু তখনও বাধা দেয় তৃণমূল। পীযুষ গোয়েলের আনা এই বিলকে সমর্থন জানিয়ে সেলিম বলেন, সেই সময় বিল পাশ হলে আজ এত মানুষ সব হারাতেন না। এদিন একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সেলিম। তিনি বলেন, "চিটফান্ডের টাকাতেই মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সংসদ কক্ষে বসে থাকা তৃণমূলের আধা ডজন এমপি-র জেলে থাকা উচিৎ এই মুহূর্তে। তৃণমূল কংগ্রেসের এই চোরদের বাড়ি নিলাম করে কিংবা কাপড় খুলে উলঙ্গ করে সাধারণ মানুষের টাকা ফেরত দিতে হবে।
একই কথা বলেন অধীর চৌধুরী। তিনি বলেন, চোর মাচায়ে শোর। রাজ্যে চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে সবার আগে উঠে আসে তৃণমূল কংগ্রেসের নাম। পীযুষ গোয়েলের আনা বিলকে সমর্থন জানিয়ে তিনিও একচোট আক্রমণ শানান তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
লোকসভায় সেলিম বলেন, রাজ্যে অগুনতি মানুষ চিটফান্ডে টাকা রেখে সর্বস্বান্ত হয়েছেন। বহু আগেই এই বিল আনার চেষ্টা করে বামেরা। কিন্তু তখনও বাধা দেয় তৃণমূল। পীযুষ গোয়েলের আনা এই বিলকে সমর্থন জানিয়ে সেলিম বলেন, সেই সময় বিল পাশ হলে আজ এত মানুষ সব হারাতেন না। এদিন একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সেলিম। তিনি বলেন, "চিটফান্ডের টাকাতেই মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সংসদ কক্ষে বসে থাকা তৃণমূলের আধা ডজন এমপি-র জেলে থাকা উচিৎ এই মুহূর্তে। তৃণমূল কংগ্রেসের এই চোরদের বাড়ি নিলাম করে কিংবা কাপড় খুলে উলঙ্গ করে সাধারণ মানুষের টাকা ফেরত দিতে হবে।

No comments