বলির পাঁঠা হবেন না! আপনার যাত্রা শিলং-এ শেষ হোক, ভুবনেশ্বরে নয়।
অর্ক সানা(সম্পাদক, নজরবন্দি): কিছুদিন আগে ভারতী ঘোষ সম্পর্কে বলেছিলাম এত মা মা করছে, যেদিন বাঁশ(তৃণ) খাবে সেদিন কি হবে!
দুঁদে পুলিশ অফিসার ভারতী ঘোষ চুরি, ডাকাতি না জানি কত কি করে শেষে গোচোনা মাথায় ছড়িয়ে আর গেরুয়া নামাবলী গায়ে চড়িয়ে শুদ্ধ হয়েছেন সম্প্রতি। আজ বলছি রাজীব কুমারের কথা, কম বয়েস স্টাইলিষ্ট হিন্দি সিনেমার নায়কের মত আইপিএস অফিসার। শেষে কিনা বলির পাঁঠা হলেন! মমতা বন্দোপাধ্যায়ের কোন ক্ষতি হবে না, উলটে নিজের লক্ষ্যে স্থির মমতা সর্বভারতীয় নেত্রী হওয়ার পথে বুলেট স্পিডে এগোচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার ঝকমক করছে, চকচক করছে স্বপ্ন। কাজেই কয়েকটা মুকুল, ভারতী বা রাজীবকে জলাঞ্জলি দিয়ে যদি ভারতের মানুষের কল্যানের জন্যে তার অনুপ্রেরণায় আগামী ৫ বছর কাজ হয় তাহলে মুকুল ভারতী বা রাজীবের আত্মত্যাগ স্বীকার করতে পিছপা হবেন না জননেত্রী।
কারন তিনি সাধারনের জন্যে অসাধারণ নেত্রী। তার সততার উদাহরণ রাস্তার মোড়ে মোড়ে বিরাজমান। পুরো পশ্চিমবঙ্গ তার অনুপ্রেরণায় নতুন দিশা পেয়েছে, এই সাফল্য প্রশ্নাতীত।
আবার ফেরা যাক রাজীব কুমারের কথায়। আইপিএস রাজীব ভালমতই জানেন, আইপিএস রা যখন তদন্তের কারনে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তার প্রশ্নমালা এবং সম্ভাব্য নয় বরং সম্ভাবনাহীন প্রশ্নমালা কিভাবে তৈরী হয়। আমার বিশ্বাস যে কোন তদন্তকারী সংস্থাই হয়ত রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত নয় কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাবে তদন্তকারী অফিসাররা তদন্ত স্লো করে যখন হাতে হাত চেপে চোয়াল দৃঢ় করে বসে থাকেন তখন সম্ভবত তারা মনে মনে প্রতিজ্ঞা নেন, একবার সুযোগ পাই! সেই সুযোগ যখনই গোয়েন্দা সংস্থা পেয়েছেন তার ফল কি হয়েছে তা তাপস পাল, কুনাল ঘোষ, সুদীপ বন্দোপাধ্যায় বা মদন মিত্র ভালই জানেন!
তাই রাজীব কুমার একজন আইপিএস অফিসার হয়ে সেটা জানবেন না তা হতে পারে না। সিবিআই প্রশ্নমালা তৈরী করছে আর সেই সম্ভাব্য প্রশ্নের কাউন্টার করার জন্যে উত্তর তৈরী করছে কলকাতা পুলিশ! সংবাদমাধ্যমের এই হাস্যকর খবর বাজার গরম করতে পারে, কিন্তু নিজের ভেতর সামান্য মিথ্যে বা খুঁত লুকিয়ে থাকলেও যাকে সিবিআই এর মুখোমুখি হতে হবে তিনি যে ঠাণ্ডায় ঠকঠক করে কাঁপছেন তা আন্দাজ করতে জ্যোতিষী হতে লাগে না। একজন দক্ষ, মুখ্যমন্ত্রীর ভাষায় পৃথিবীর সেরা আইপিএস অফিসার রাজীব বাবু দময়ন্তী সেন বা ভারতী ঘোষ কে দেখেও শেখেননি এটা হতে পারে কি?
সাংবাদিক আর পুলিশ যদি ঠিক থাকে হাজার কোটির লুঠ তো দূরের কথা মন্দিরের বাইরে থেকে একটা জুতো পর্যন্ত চুরি হবে না। তাই শিলং হয়ত শেষ সুযোগ, ভুবনেশ্বর আপনাকে যেতে হবে না বলেই বিশ্বাস করি। সত্যের জয় হোক! নগরপাল রাজীব কুমারের নেতৃত্বে কলকাতা পুলিশ স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড কে পেছনে ফেলুক।
দুঁদে পুলিশ অফিসার ভারতী ঘোষ চুরি, ডাকাতি না জানি কত কি করে শেষে গোচোনা মাথায় ছড়িয়ে আর গেরুয়া নামাবলী গায়ে চড়িয়ে শুদ্ধ হয়েছেন সম্প্রতি। আজ বলছি রাজীব কুমারের কথা, কম বয়েস স্টাইলিষ্ট হিন্দি সিনেমার নায়কের মত আইপিএস অফিসার। শেষে কিনা বলির পাঁঠা হলেন! মমতা বন্দোপাধ্যায়ের কোন ক্ষতি হবে না, উলটে নিজের লক্ষ্যে স্থির মমতা সর্বভারতীয় নেত্রী হওয়ার পথে বুলেট স্পিডে এগোচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার ঝকমক করছে, চকচক করছে স্বপ্ন। কাজেই কয়েকটা মুকুল, ভারতী বা রাজীবকে জলাঞ্জলি দিয়ে যদি ভারতের মানুষের কল্যানের জন্যে তার অনুপ্রেরণায় আগামী ৫ বছর কাজ হয় তাহলে মুকুল ভারতী বা রাজীবের আত্মত্যাগ স্বীকার করতে পিছপা হবেন না জননেত্রী।
তাই রাজীব কুমার একজন আইপিএস অফিসার হয়ে সেটা জানবেন না তা হতে পারে না। সিবিআই প্রশ্নমালা তৈরী করছে আর সেই সম্ভাব্য প্রশ্নের কাউন্টার করার জন্যে উত্তর তৈরী করছে কলকাতা পুলিশ! সংবাদমাধ্যমের এই হাস্যকর খবর বাজার গরম করতে পারে, কিন্তু নিজের ভেতর সামান্য মিথ্যে বা খুঁত লুকিয়ে থাকলেও যাকে সিবিআই এর মুখোমুখি হতে হবে তিনি যে ঠাণ্ডায় ঠকঠক করে কাঁপছেন তা আন্দাজ করতে জ্যোতিষী হতে লাগে না। একজন দক্ষ, মুখ্যমন্ত্রীর ভাষায় পৃথিবীর সেরা আইপিএস অফিসার রাজীব বাবু দময়ন্তী সেন বা ভারতী ঘোষ কে দেখেও শেখেননি এটা হতে পারে কি?
সাংবাদিক আর পুলিশ যদি ঠিক থাকে হাজার কোটির লুঠ তো দূরের কথা মন্দিরের বাইরে থেকে একটা জুতো পর্যন্ত চুরি হবে না। তাই শিলং হয়ত শেষ সুযোগ, ভুবনেশ্বর আপনাকে যেতে হবে না বলেই বিশ্বাস করি। সত্যের জয় হোক! নগরপাল রাজীব কুমারের নেতৃত্বে কলকাতা পুলিশ স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড কে পেছনে ফেলুক।

হৃত কলকাতা পুলিশের মর্যাদা ফিরে আসুক রাজীব কুমারের হাত ধরে !!
ReplyDelete