বনধ রুখতে কড়া রাজ্য, বিমান-বসুর প্রস্তাব মানলেন না মুখ্যমন্ত্রী! বিজেপি-তৃণমূলের গোপন বোঝাপড়া?
নজরবন্দি ব্যুরো: কেন্দ্রীয় নীতির বিরুদ্ধে বামেদের ডাকা বনধ সমর্থন করতে নারাজ তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। অন্যান্য বারের মতন এবারও বনধ রুখতে কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে রাজ্য সরকার। শুক্রবার নবান্নের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারে করা হয়।
সেখানে বলা হয়েছে, ৭-১০ জানুয়ারির মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ছুটি নিতে পারবেন না।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, ৭-১০ জানুয়ারির মধ্যে অর্ধ দিবসও ছুটি নিতে পারবে না সরকারি কর্মচারীরা। রাস্তায় গাড়ি চলছে না, বা অন্য কোনও সমস্যা দেখিয়েও এই কয়েকদিন ছুটি নেওয়া যাবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু এক জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এই বনধ সমর্থন করার কথা জানিয়েছিলেন। বিমান বসু ছাড়াও সিটুর তরফ থেকে এই বিজেপি বিরোধী বনধকে মুখ্যমন্ত্রীকে সমর্থন করার কথা বলা হয়। যেহেতু মুখ্যমন্ত্রীও বিজেপি বিরোধিতার কথা বলেন।
কিন্তু তৃণমূল পরিচালিত সরকার বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এই বনধের বিরোধিতা করবে।
এর থেকে স্পষ্ট হল মুখে তৃণমূল সুপ্রিমো যত বিজেপি বিরোধিতার কথা বলুক না কেন, আসলে তিনি মোদীর সঙ্গেই আছেন। আর তা এখন স্পষ্ট হল। এমনটাই মনে করেন বাম সমর্থকরা।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, ৭-১০ জানুয়ারির মধ্যে অর্ধ দিবসও ছুটি নিতে পারবে না সরকারি কর্মচারীরা। রাস্তায় গাড়ি চলছে না, বা অন্য কোনও সমস্যা দেখিয়েও এই কয়েকদিন ছুটি নেওয়া যাবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু এক জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এই বনধ সমর্থন করার কথা জানিয়েছিলেন। বিমান বসু ছাড়াও সিটুর তরফ থেকে এই বিজেপি বিরোধী বনধকে মুখ্যমন্ত্রীকে সমর্থন করার কথা বলা হয়। যেহেতু মুখ্যমন্ত্রীও বিজেপি বিরোধিতার কথা বলেন।
কিন্তু তৃণমূল পরিচালিত সরকার বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এই বনধের বিরোধিতা করবে।
এর থেকে স্পষ্ট হল মুখে তৃণমূল সুপ্রিমো যত বিজেপি বিরোধিতার কথা বলুক না কেন, আসলে তিনি মোদীর সঙ্গেই আছেন। আর তা এখন স্পষ্ট হল। এমনটাই মনে করেন বাম সমর্থকরা।

No comments