চলে গেলেন বিখ্যাত ক্রিকেট কোচ গুরু রমাকান্ত আচরেকর।আরও একবার পিতৃহারা হলেন সচিন।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ নতুন বছরের দ্বিতীয় দিনেই চলে গেলেন বিখ্যাত ক্রিকেট কোচ তথা কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকারের গুরু রমাকান্ত আচরেকর।
মুম্বইয়ের বাড়িতেই বয়সজনিত অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হল দ্রোণাচার্য' কোচের। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।আরও কেবার পিতৃ হারা হলেন মাস্টার ব্লাস্টার। অল্প বয়সের সচিনকে গড়ে পিটে তিনিই তৈরি করেছিলেন। বহুবার সচিনের মুখে তাঁর আচরেকর স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা ঝড়ে পড়েছে। মুম্বইয়ের দাদরির শিবাজী পার্কে আচরেকরের কাছে তরুণ সচিনকে নিয়ে এসেছিলেন তাঁর দাদা অর্জুন তেন্ডুলকার।
তারপরের ঘটনা তো ইতিহাস। প্রতি বছর শিক্ষক দিবসে তাঁর ক্রিকেট গুরুর বাড়ি যেতেন সচিন। তাঁকে প্রণাম করে আশীর্বাদ নিতেন। ১৯৯০ সালে আচরেকরকে ভারতীয় ক্রীড়া জগতে কোচিং-এর সর্বোচ্চ সম্মান দ্রোণাচার্য পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল।
২০১০ সালে ভারত সরকার তাঁকে পদ্মশ্রী পুরস্কারও দেয়। ওই একই বছরে স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড পত্রিকার তরফ থেকে তাঁকে সারা জীবনের অবদানের জন্য সম্মানিত করা হয়েছিল। তবে শুধু সচিন নয় বিনোদ কাম্বলি, অজিত আগরকার, সঞ্জয় বাঙ্গার, রমেশ পাওয়ার, বলবিন্দর সিং সান্ধু প্রবীন আমরে মতো এক ঝাঁক ক্রিকেটার কে উপহার দিয়াছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া ক্রিকেট মহলে।
মুম্বইয়ের বাড়িতেই বয়সজনিত অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হল দ্রোণাচার্য' কোচের। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।আরও কেবার পিতৃ হারা হলেন মাস্টার ব্লাস্টার। অল্প বয়সের সচিনকে গড়ে পিটে তিনিই তৈরি করেছিলেন। বহুবার সচিনের মুখে তাঁর আচরেকর স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা ঝড়ে পড়েছে। মুম্বইয়ের দাদরির শিবাজী পার্কে আচরেকরের কাছে তরুণ সচিনকে নিয়ে এসেছিলেন তাঁর দাদা অর্জুন তেন্ডুলকার।
তারপরের ঘটনা তো ইতিহাস। প্রতি বছর শিক্ষক দিবসে তাঁর ক্রিকেট গুরুর বাড়ি যেতেন সচিন। তাঁকে প্রণাম করে আশীর্বাদ নিতেন। ১৯৯০ সালে আচরেকরকে ভারতীয় ক্রীড়া জগতে কোচিং-এর সর্বোচ্চ সম্মান দ্রোণাচার্য পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল।
No comments