'কর্মনাশা' ধর্মঘট কেন সমর্থন করবেন আপনি? পড়ুন কি কি দাবীতে ৮-৯ কাজ নয়!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ দেশ জুড়ে বেকার সমস্যা মহামারীর আকার নিচ্ছে ক্রমশ। রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ থেকে শুরু করে অন্যান্য সরকারি ক্ষেত্রে নিয়োগ প্রক্রিয়ার জটিলতায় চাকরি হীন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে যুব সমাজ। দেশের অবস্থাও তথৈবচ।
সমস্ত মানুষের কাজের দাবি, শ্রমজীবী মানুষের ন্যূনতম বেতন এবং পেনশনের ব্যবস্থা সহ পুঁজিবাদ বিরোধী একাধিক দাবিতে আগামি ৮ ও ৯ জানুয়ারী সারা দেশব্যাপী সাধারণ ধর্মঘট ডেকেছে বামেরা।
রাজ্যের কোনায় কোনায় কান পাতলেই শোনা যায়, স্লোগান তৈরি ধর্মঘটের সমর্থনে, "আট-নয়, কাজ নয়"। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে ধর্মঘট তো কর্মনাসা তাহলে কেন সমর্থন ধর্মঘট-কে?
এক নজরে দেখে নিন এই ৪৮ ঘণ্টা সর্বভারতীয় ধর্মঘটের ১২ দফা দাবীগুলি ঠিক কি কি
(১) দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি রোধ-সহ সর্বজনীন গণবন্টন ব্যবস্থা প্রসারিত ও শক্তিশালী করা, খাদ্যদ্রব্যের বাজারে আগাম বাণিজ্য ও ফাটকাবাজি ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। (২) সীমাহীন বেকারি রোধ করা ও কর্মসংস্থান সুনিশ্চিত করা। (৩) শ্রমআইন কঠোরভাবে প্রয়োগ ও কোনও মালিক ভঙ্গ করলে তাকে শাস্তি দিতে হবে।
(৪) সমস্ত শ্রমিক কর্মচারীকে সামাজিক সুরক্ষা দিতে হবে।
(৫) মূল্যসূচকের সাথে পরিবর্তন সাপেক্ষে ১৮০০০ টাকা ন্যূনতম বেতন প্রতিমাসে দিতে হবে।
(৬) ১৮০০০টাকা ন্যূনতম মাসিক বেতন, ৬০০০ টাকা পেনশন দিতে হবে।
(৭) রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থাগুলির বিলগ্নিকরণ ও শেয়ার বিক্রি বন্ধ করতে হবে। (৮) স্থায়ী ধরনের কাজে ঠিকাশ্রমিক নিয়োগ বন্ধ করা ও সমকাজে সমবেতন দিতে হবে। (৯) বোনাস, ইএসআই, প্রভিডেন্ট ফান্ড আইনের সীমা প্রত্যাহার করতে হবে। গ্ৰ্যাচুইটির পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে।
(১০) রেল, বিমা ও প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সরাসরি বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। (১১) শ্রম আইন সংস্কারের নামে শ্রমিকের অধিকার হরণ করে মধ্যযুগীয় দাসপ্রথা প্রচলনের চক্রান্ত বন্ধ করো। (১২) আবেদনের ৪৫ দিনের মধ্যে ট্রেড ইউনিয়নের রেজিস্ট্রেশন দিতে হবে।আই এল ও কনভেনশনের ৮৭ ও ৯৮ ভারত সরকারকে মান্যতা দিতে হবে।
রাজ্যের কোনায় কোনায় কান পাতলেই শোনা যায়, স্লোগান তৈরি ধর্মঘটের সমর্থনে, "আট-নয়, কাজ নয়"। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে ধর্মঘট তো কর্মনাসা তাহলে কেন সমর্থন ধর্মঘট-কে?
এক নজরে দেখে নিন এই ৪৮ ঘণ্টা সর্বভারতীয় ধর্মঘটের ১২ দফা দাবীগুলি ঠিক কি কি
(১) দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি রোধ-সহ সর্বজনীন গণবন্টন ব্যবস্থা প্রসারিত ও শক্তিশালী করা, খাদ্যদ্রব্যের বাজারে আগাম বাণিজ্য ও ফাটকাবাজি ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। (২) সীমাহীন বেকারি রোধ করা ও কর্মসংস্থান সুনিশ্চিত করা। (৩) শ্রমআইন কঠোরভাবে প্রয়োগ ও কোনও মালিক ভঙ্গ করলে তাকে শাস্তি দিতে হবে।
(৭) রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থাগুলির বিলগ্নিকরণ ও শেয়ার বিক্রি বন্ধ করতে হবে। (৮) স্থায়ী ধরনের কাজে ঠিকাশ্রমিক নিয়োগ বন্ধ করা ও সমকাজে সমবেতন দিতে হবে। (৯) বোনাস, ইএসআই, প্রভিডেন্ট ফান্ড আইনের সীমা প্রত্যাহার করতে হবে। গ্ৰ্যাচুইটির পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে।
(১০) রেল, বিমা ও প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সরাসরি বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। (১১) শ্রম আইন সংস্কারের নামে শ্রমিকের অধিকার হরণ করে মধ্যযুগীয় দাসপ্রথা প্রচলনের চক্রান্ত বন্ধ করো। (১২) আবেদনের ৪৫ দিনের মধ্যে ট্রেড ইউনিয়নের রেজিস্ট্রেশন দিতে হবে।আই এল ও কনভেনশনের ৮৭ ও ৯৮ ভারত সরকারকে মান্যতা দিতে হবে।

No comments