চমক দিলেন মুখ্যমন্ত্রী! সহ সভাপতি হিসেবে বেছে নিলেন প্রশান্ত কিশোরকে।
নজরবন্দি ব্যুরো: আজ সকালেই চমক দিলেন। বেছে নিলেন নিজের উত্তরসূরিকে। তাঁকে দলের সহ-সভাপতির পদও দিলেন। আর এই সিদ্ধান্তের ফলে ভারতীয় রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্রকে ছুঁড়ে ফেললেন তিনি।
তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। সোমবার তিনি তাঁর দল সংযুক্ত জনতা দল বা জেডিইউ-এর সহ-সভাপতির নাম ঘোষণা করলেন। মুখে না বললেও এই পদক্ষেপে স্পষ্ট যে, দলে তিনি তাঁর উত্তরসূরি বেছে নিলেন।
এক কথায় বললে বলা যায় চমকে দিলেন নীতিশ কুমার! কারণ, তিনি জেডিইউ-এর সহ সভাপতি হিসেবে বেছে নিয়েছেন প্রশান্ত কিশোরকে। স্বাভাবিক ভাবে এই খবরে হইচই পড়ে গিয়েছে জাতীয় রাজনীতিতে।
কারণ, রাষ্ট্রসংঘ থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করে আসা এই নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ এক সময় নরেন্দ্র মোদীর প্রচার পরিকল্পনার দায়িত্বে ছিলেন। বলা হয়, ২০১৪ সালে তাঁর পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রচার করে মোদীর প্রধানমন্ত্রীত্ব পাওয়াটা অনেক সহজ হয়ে যায়।
এর পাশাপাশি এক সময় বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের সময়ও প্রশান্তও নীতীশ কুমারের হয়ে প্রচার পরিকল্পনার দায়িত্ব নিয়েছিলেন। এবার সরাসরি তিনি নীতিশের সতীর্থ হয়ে গেলেন। পেলেন সহ-সভাপতির পদও। এই নিয়ে জেডিইউ-এর মুখপাত্র জানান, এর ফলে সাধারণ সমর্থকরা মধ্যে দলের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
একটি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, দলের অন্দরে নীতিশ কুমার নাকি জানিয়েছেন, প্রশান্তই দলকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। তা থেকেই রাজনৈতিক মহলের ধারণা প্রশান্ত কিশোরকে নিজের রাজনৈতিক উত্তরসূরি হিসেবে বেছে নিলেন নীতিশ।
তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। সোমবার তিনি তাঁর দল সংযুক্ত জনতা দল বা জেডিইউ-এর সহ-সভাপতির নাম ঘোষণা করলেন। মুখে না বললেও এই পদক্ষেপে স্পষ্ট যে, দলে তিনি তাঁর উত্তরসূরি বেছে নিলেন।
এক কথায় বললে বলা যায় চমকে দিলেন নীতিশ কুমার! কারণ, তিনি জেডিইউ-এর সহ সভাপতি হিসেবে বেছে নিয়েছেন প্রশান্ত কিশোরকে। স্বাভাবিক ভাবে এই খবরে হইচই পড়ে গিয়েছে জাতীয় রাজনীতিতে।
কারণ, রাষ্ট্রসংঘ থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করে আসা এই নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ এক সময় নরেন্দ্র মোদীর প্রচার পরিকল্পনার দায়িত্বে ছিলেন। বলা হয়, ২০১৪ সালে তাঁর পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রচার করে মোদীর প্রধানমন্ত্রীত্ব পাওয়াটা অনেক সহজ হয়ে যায়।
এর পাশাপাশি এক সময় বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের সময়ও প্রশান্তও নীতীশ কুমারের হয়ে প্রচার পরিকল্পনার দায়িত্ব নিয়েছিলেন। এবার সরাসরি তিনি নীতিশের সতীর্থ হয়ে গেলেন। পেলেন সহ-সভাপতির পদও। এই নিয়ে জেডিইউ-এর মুখপাত্র জানান, এর ফলে সাধারণ সমর্থকরা মধ্যে দলের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
একটি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, দলের অন্দরে নীতিশ কুমার নাকি জানিয়েছেন, প্রশান্তই দলকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। তা থেকেই রাজনৈতিক মহলের ধারণা প্রশান্ত কিশোরকে নিজের রাজনৈতিক উত্তরসূরি হিসেবে বেছে নিলেন নীতিশ।