বাজির গুদামে নজরদারি শুরু পুলিশের!
নজরবন্দি ব্যুরো: আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না রাজ্য সরকার। শহরের কোন গুদামে রাখা হচ্ছে বাজি? দুর্গাপুজো শেষ হতে না হতেই তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। আর কয়েক সপ্তাহ পরেই কালীপুজো ও দীপাবলি। তাই নিষিদ্ধ শব্দ-বাজি ও চিনা বাজির উপর নজরদারি শুরু করেছে পুলিশ।
কিছু দিন আগে বাগরি মার্কেটে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের পর আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না পুলিশ। এমনিতেই বড়বাজার, হেয়ার স্ট্রিট, পোস্তা ও তার সংলগ্ন এলাকাগুলির গুদামগুলিতে যে দাহ্য বস্তু রাখা হয়, সেই বিষয়ে নিশ্চিত প্রশাসন।
বাগরি মার্কেটে আগুন লাগার পর ফরেনসিক রিপোর্টেও তার উল্লেখ ছিল। দুর্গাপুজোর পর থেকে কলকাতায় ঢুকতে শুরু করে বাজি। পুলিশের কাছে খবর, এই সময় শহরের বেশ কয়েকটি গুদামে বাজি মজুত করা শুরু হয়। আর তাতেই থাকছে ঝুঁকি! বড়বাজার ও তার সংলগ্ন এলাকার বহু গুদাম ও বাণিজ্যিক বাড়িতে যে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই, তা-ও এখন স্পষ্ট। সেই ক্ষেত্রে গুদামগুলিতে বাজি জমিয়ে রাখলে তা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যেতে পারে। আর সেই কথা মাথায় রেখে নজরদারি শুরু করেছে প্রশাসন।
কিছু দিন আগে বাগরি মার্কেটে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের পর আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না পুলিশ। এমনিতেই বড়বাজার, হেয়ার স্ট্রিট, পোস্তা ও তার সংলগ্ন এলাকাগুলির গুদামগুলিতে যে দাহ্য বস্তু রাখা হয়, সেই বিষয়ে নিশ্চিত প্রশাসন।
বাগরি মার্কেটে আগুন লাগার পর ফরেনসিক রিপোর্টেও তার উল্লেখ ছিল। দুর্গাপুজোর পর থেকে কলকাতায় ঢুকতে শুরু করে বাজি। পুলিশের কাছে খবর, এই সময় শহরের বেশ কয়েকটি গুদামে বাজি মজুত করা শুরু হয়। আর তাতেই থাকছে ঝুঁকি! বড়বাজার ও তার সংলগ্ন এলাকার বহু গুদাম ও বাণিজ্যিক বাড়িতে যে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই, তা-ও এখন স্পষ্ট। সেই ক্ষেত্রে গুদামগুলিতে বাজি জমিয়ে রাখলে তা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যেতে পারে। আর সেই কথা মাথায় রেখে নজরদারি শুরু করেছে প্রশাসন।