Header Ads

সিঙ্গুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে! দিদির হস্তক্ষেপ চাইলেন রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের অনুগামীরা।



নজরবন্দি ব্যুরো: বাম জামানার অবসান হয়েছে ২০১১ সালে। তার পরেও কিন্তু সিঙ্গুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের খবর বার বার প্রচারের শিরনামে চলে এসেছে। কয়েক মাস আগে পঞ্চায়েত নির্বাচন কে ঘিরে প্রকাশ্যে আসে সিঙ্গুর এলাকায় তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল।
এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিট না পেয়ে সংবাদমাধ্যমের কাছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তাপসী মালিকের বাবা মনোরঞ্জন মালিক। এর পর মনোরঞ্জন বাবু তৃণমূল ত্যাগ করে নির্দলে জেলা পরিষদের প্রার্থী হন। তিনি বলেন, যারা আমার মেয়ে কে খুন করেছিল তারা আজ তৃণমূলের প্রার্থী।

সিঙ্গুরের তৃণমূল অশান্তি মূলত বেচারাম মান্না এবং বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের অনুগামীদের মধ্যে। এবার পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন কে কেন্দ্র করে শুরু হয় দুই পক্ষের অনুগামীদের মধ্যে ব্যাপক ঝামেলা।
শুক্রবার সিঙ্গুর ব্লকের সিঙ্গুর ২ নম্বর পঞ্চায়েত এবং মির্জাপুর-বাঁকিপুর পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনের দিন ছিল। আর সেই বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে দুই শিবিরের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। স্থানীয় সূত্রের খবর, সিঙ্গুর ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রধান হওয়ার কথা ছিল রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের অনুগামী বলে এলাকায় পরিচিত বিজলি ঘোষের। কিন্তু প্রধান হন বেচারাম মান্নার অনুগামী নির্দলীয় জবা কর্মকার। মির্জাপুর-বাঁকিপুর পঞ্চায়েতেও সেই একই ঘটনা ঘটে। এরপরই তৃণমূল সুপ্রিমো হস্তক্ষেপ চেয়ে কালিঘাটে হাজির হন রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের অনুগামীরা। এখন দেখার বিষয়, এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো কি সিদ্ধান্ত নেন। 
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.