হরিদেবপুর কাণ্ডের ১৪ টি প্যাকেট পাঠানো হচ্ছে ফরেনসিক ল্যাবে।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সদ্যোজাতর দেহ আচমকাই হয়ে গিয়েছে 'মেডিক্যাল বর্জ্য'। কিন্তু ধোঁয়াশা এখনও কাটেনি। তাই উদ্ধার হওয়া 'জিনিস' ফের ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হচ্ছে পরীক্ষার জন্য। রবিবার হরিদেবপুরের এক পরিতক্ত এলাকা থেকে ভ্রূণ সন্দেহে উদ্ধার হয়েছিল ১৪টি প্যাকেট।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়-সহ ডিসি সাউথ-ওয়েস্ট নীলাঞ্জন বিশ্বাস সংবাদমাধ্যমে জানান, প্যাকেটগুলি থেকে ভ্রূণ উদ্ধার হয়েছে।কিন্তু, সন্ধ্যা নামতেই বদলে যায় পরিস্থিতি। পুলিশকর্তা নিজেই সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের বার্তা পাঠিয়ে দাবি করেন, হরিদেবপুর কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত কিছুই মেলেনি। রবিবার সন্ধ্যায় এমআর বাঙুর হাসপাতালে খোলা হয় উদ্ধার হওয়ার ১৪টি প্যাকেট। কিন্তু প্যাকেটে মানুষের দেহাংশের কোনও সন্ধান মেলেনি বলে জানিয়ে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্যাকেট থেকে কোনও ভ্রূণ জাতীয় কিছুই পাওয়া যায়নি। মিলেছে 'মেডিক্যাল বর্জ্য'।তবে সেই বর্জ্য আসলে কী, তা নিশ্চিত হওয়া জরুরি। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, সেগুলি আসলে শিশুদের ডায়াপার। তবে নিশ্চিত হতে ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হচ্ছে 'বর্জ্য'কে। সেই সঙ্গে কোনও নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ সেই বর্জ্য ফেলেছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হবে। এলাকায় ক'টি নার্সিংহোম রয়েছে তা চিহ্নিত করা হবে। সেই সূত্র ধরেই এই কাণ্ডের ধোয়াঁশা কাটবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়-সহ ডিসি সাউথ-ওয়েস্ট নীলাঞ্জন বিশ্বাস সংবাদমাধ্যমে জানান, প্যাকেটগুলি থেকে ভ্রূণ উদ্ধার হয়েছে।কিন্তু, সন্ধ্যা নামতেই বদলে যায় পরিস্থিতি। পুলিশকর্তা নিজেই সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের বার্তা পাঠিয়ে দাবি করেন, হরিদেবপুর কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত কিছুই মেলেনি। রবিবার সন্ধ্যায় এমআর বাঙুর হাসপাতালে খোলা হয় উদ্ধার হওয়ার ১৪টি প্যাকেট। কিন্তু প্যাকেটে মানুষের দেহাংশের কোনও সন্ধান মেলেনি বলে জানিয়ে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্যাকেট থেকে কোনও ভ্রূণ জাতীয় কিছুই পাওয়া যায়নি। মিলেছে 'মেডিক্যাল বর্জ্য'।তবে সেই বর্জ্য আসলে কী, তা নিশ্চিত হওয়া জরুরি। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, সেগুলি আসলে শিশুদের ডায়াপার। তবে নিশ্চিত হতে ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হচ্ছে 'বর্জ্য'কে। সেই সঙ্গে কোনও নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ সেই বর্জ্য ফেলেছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হবে। এলাকায় ক'টি নার্সিংহোম রয়েছে তা চিহ্নিত করা হবে। সেই সূত্র ধরেই এই কাণ্ডের ধোয়াঁশা কাটবে বলে মনে করা হচ্ছে।
Loading...

No comments