আবার আটবে যাবার সম্ভাবনা একাদশ- দ্বাদশ সহ সমস্ত শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া! কেন? পড়ুন।
নজরবন্দি ব্যুরো: রাজ্যে দীর্ঘ দিন ধরে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে একটা জটিলতা তৈরি হয়েছে। কখনও এসএসসি কমিশনের ব্যর্থতার কারণে আবার কিছু ক্ষেত্রে আদালতের নির্দেশে থমকে গেছে গোটা শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়া একাধিক মামলাতে জড়িয়ে গিয়েছে। এসএসসি কমিশন আদালতের কোনও কেসকেই তোয়াক্কা না করেই শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চালিয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এস এস সি কমিশন শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়ায়, হবু শিক্ষকরা কিছুটা স্বস্তি পেলেও,পুরোপুরি পায়নি বলে মনে করেন অনেকে পরীক্ষার্থী।
২০১৭ সালে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত মেধাতালিকা প্রকাশ করেছিলেন এসএসসি। এর পাশাপাশি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয় কলকাতা হাই কোর্টে বিভিন্ন মামলা থাকার কারণে রেকমেন্ডেশন করা যাবে না এখনই। কোন কোন মামলার কথা এখানে বলা হচ্ছে তা কিন্তু কখনই উল্লেখ করেননি কমিশন।
কিন্তু দেখা গেছে গত ১১ই সেপ্টেম্বর ২০১৭ সাল ,শিক্ষক ছাত্র ঐক্য সংগ্রাম মঞ্চের পক্ষ থেকে করা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ বহাল করেছিলেন কলকাতা হাই কোর্টের মাননীয় বিচারপতি I. P মুখার্জি। বলাবাহুল্য আদালত গোটা শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে দুটি নির্দেশ দেয়।
১. এসএসসি পরীক্ষা নিতে পারলেও কমিশন ফল প্রকাশ করতে পারবে না। ফল প্রকাশ করতে হলে মুখবন্ধ করা খামে কোর্টে জমা করতে হবে ওই চূড়ান্ত ফলাফল।
২. এন সি টি ই নিয়ম অনুযাগী ন্যূনতম যোগ্যতা সম্পন্ন চাকরি প্রার্থীদের চাকরিতে সুপারিশ করে নিয়োগ পত্র দিতে হবে।
এসএসসি সুপ্রিম কোর্টের কোনও অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ কে মান্যতা না দিয়েই, শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত তালিকা থেকে গত ০২/০৮/২০১৮ তারিখে স্কুল বাছাই পর্ব শেষ করেছেন। কিন্তু এর আগেই এসএসসি-র নামে আদালত আবামানার মামলা করেছিলেন এক সংগঠন। গত ১৫ই জুন একটি নির্দেশও দিয়েছিলেন, যদি গত ১১ই সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালের অর্ডার কে অবমাননা প্রমাণিত হয়, তাহলে সমস্ত প্রক্রিয়া অস্তিত্বহীন হয় পড়বে।
তবে কোর্ট এসএসসি কমিশনকে গত ২৭-এ জুলাই হলফনামা দিতে বলেন। সময় বাড়িয়ে আজ ৩ তারিখ দেওয়ার কথা, কিন্তু আজকেও দিতে পারেননি এসএস সি। অথচ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন! মাননীয় বিচারপতি ক্ষুব্ধ হয়ে আগামী ৭ই আগস্ট ও ১৭ই আগস্ট শেষ শুনানির দিন বেঁধে দিয়েছেন। এর পাশাপাশি বিচারক জানিয়ে দিয়েছেন গত ১১ই সেপ্টেম্বর ২০১৭-র দেওয়া অর্ডার এস এস সি-র উপর বহাল থাকবে। আদালতের চূড়ান্ত নির্দেশ আগামী ১৭ই আগস্ট জানা যাবে। আর তখন হবু শিক্ষকদের ভাগ্য নির্ধারিত হবে।
২০১৭ সালে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত মেধাতালিকা প্রকাশ করেছিলেন এসএসসি। এর পাশাপাশি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয় কলকাতা হাই কোর্টে বিভিন্ন মামলা থাকার কারণে রেকমেন্ডেশন করা যাবে না এখনই। কোন কোন মামলার কথা এখানে বলা হচ্ছে তা কিন্তু কখনই উল্লেখ করেননি কমিশন।
কিন্তু দেখা গেছে গত ১১ই সেপ্টেম্বর ২০১৭ সাল ,শিক্ষক ছাত্র ঐক্য সংগ্রাম মঞ্চের পক্ষ থেকে করা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ বহাল করেছিলেন কলকাতা হাই কোর্টের মাননীয় বিচারপতি I. P মুখার্জি। বলাবাহুল্য আদালত গোটা শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে দুটি নির্দেশ দেয়।
১. এসএসসি পরীক্ষা নিতে পারলেও কমিশন ফল প্রকাশ করতে পারবে না। ফল প্রকাশ করতে হলে মুখবন্ধ করা খামে কোর্টে জমা করতে হবে ওই চূড়ান্ত ফলাফল।
২. এন সি টি ই নিয়ম অনুযাগী ন্যূনতম যোগ্যতা সম্পন্ন চাকরি প্রার্থীদের চাকরিতে সুপারিশ করে নিয়োগ পত্র দিতে হবে।
এসএসসি সুপ্রিম কোর্টের কোনও অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ কে মান্যতা না দিয়েই, শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত তালিকা থেকে গত ০২/০৮/২০১৮ তারিখে স্কুল বাছাই পর্ব শেষ করেছেন। কিন্তু এর আগেই এসএসসি-র নামে আদালত আবামানার মামলা করেছিলেন এক সংগঠন। গত ১৫ই জুন একটি নির্দেশও দিয়েছিলেন, যদি গত ১১ই সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালের অর্ডার কে অবমাননা প্রমাণিত হয়, তাহলে সমস্ত প্রক্রিয়া অস্তিত্বহীন হয় পড়বে।
তবে কোর্ট এসএসসি কমিশনকে গত ২৭-এ জুলাই হলফনামা দিতে বলেন। সময় বাড়িয়ে আজ ৩ তারিখ দেওয়ার কথা, কিন্তু আজকেও দিতে পারেননি এসএস সি। অথচ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন! মাননীয় বিচারপতি ক্ষুব্ধ হয়ে আগামী ৭ই আগস্ট ও ১৭ই আগস্ট শেষ শুনানির দিন বেঁধে দিয়েছেন। এর পাশাপাশি বিচারক জানিয়ে দিয়েছেন গত ১১ই সেপ্টেম্বর ২০১৭-র দেওয়া অর্ডার এস এস সি-র উপর বহাল থাকবে। আদালতের চূড়ান্ত নির্দেশ আগামী ১৭ই আগস্ট জানা যাবে। আর তখন হবু শিক্ষকদের ভাগ্য নির্ধারিত হবে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই