পিএফের টাকা আটকে রাখার সাজা! সাসপেন্ড রাইপুরের স্কুলের প্রধান শিক্ষক।
নজরবন্দি ব্যুরো: এক শিক্ষকের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা আটকে রাখার অভিযোগে আদালতের নির্দেশে সাসপেন্ড হলেন বাঁকুড়া জেলার রাইপুর থানা এলাকার লাউপাড়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক। বিচারপতি দেবাংশু বসাক জেলা স্কুল পরিদর্শককে নির্দেশ দেন, অন্য কোনও স্কুল শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দিয়ে মামলাকারীর প্রাপ্য অর্থ মিটিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
জানা গিয়েছে, সমীর-কুমার সিংহ মহাপাত্র প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা না পেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। রাজ্য সরকারের তরফে আদালতকে জানানো হয়, ২০১৮ সালের ২৫ জুলাই ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে লিখিতভাবে নির্দেশ দেওয়া হয় মামলাকারীর ওই বকেয়া অর্থ মিটিয়ে দেওয়ার জন্য। নথিপত্র যেন অবিলম্বে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষর কাছে পাঠানো হয়। কিন্তু, প্রাক্তন ওই স্কুল শিক্ষক সম্পর্কিত কোনও ফাইল প্রধান শিক্ষক পাঠান নি।
এই পরিস্থিতিতে মামলাকারীর আইনজীবী মহাদেব খাঁ ২০১৮ সালের ১০ জুলাই অন্য একটি মামলা সূত্রে ওই প্রধান শিক্ষক সম্পর্কিত হাইকোর্টের অপর এক রায় আদালতে পেশ করেন। তাতে দেখা যায়, ওই প্রধান শিক্ষক নিজের অহং বজায় রাখতে আদালতকেও তোয়াক্কা করেন না। সেই সূত্রে সেই রায়ে বলা হয়, জেলা স্কুল পরিদর্শক যেন ওই প্রধান শিক্ষকের বেতন ও অন্যান্য ভাতা বন্ধ রাখেন। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশও জারি হয়।
এই অবস্থায় বিচারপতি বসাক তাঁর রায়ে জানান, অন্য মামলায় শাস্তির নির্দেশ জারি হয়েও ফল হয়নি। তাই অবিলম্বে ওই প্রধান শিক্ষককে চাকরি থেকে সাসপেন্ড করতে হবে। তাঁর জায়গায় অন্য শিক্ষক সাময়িকভাবে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বভার নিয়ে মামলাকারীর প্রভিডেন্ট ফান্ড সম্পর্কিত নথি তৈরি করবেন যত দ্রুত সম্ভব। এই মামলার পরবর্তী শুনানি চলতি মাসের ৭ তারিখে।
জানা গিয়েছে, সমীর-কুমার সিংহ মহাপাত্র প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা না পেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। রাজ্য সরকারের তরফে আদালতকে জানানো হয়, ২০১৮ সালের ২৫ জুলাই ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে লিখিতভাবে নির্দেশ দেওয়া হয় মামলাকারীর ওই বকেয়া অর্থ মিটিয়ে দেওয়ার জন্য। নথিপত্র যেন অবিলম্বে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষর কাছে পাঠানো হয়। কিন্তু, প্রাক্তন ওই স্কুল শিক্ষক সম্পর্কিত কোনও ফাইল প্রধান শিক্ষক পাঠান নি।
এই পরিস্থিতিতে মামলাকারীর আইনজীবী মহাদেব খাঁ ২০১৮ সালের ১০ জুলাই অন্য একটি মামলা সূত্রে ওই প্রধান শিক্ষক সম্পর্কিত হাইকোর্টের অপর এক রায় আদালতে পেশ করেন। তাতে দেখা যায়, ওই প্রধান শিক্ষক নিজের অহং বজায় রাখতে আদালতকেও তোয়াক্কা করেন না। সেই সূত্রে সেই রায়ে বলা হয়, জেলা স্কুল পরিদর্শক যেন ওই প্রধান শিক্ষকের বেতন ও অন্যান্য ভাতা বন্ধ রাখেন। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশও জারি হয়।
এই অবস্থায় বিচারপতি বসাক তাঁর রায়ে জানান, অন্য মামলায় শাস্তির নির্দেশ জারি হয়েও ফল হয়নি। তাই অবিলম্বে ওই প্রধান শিক্ষককে চাকরি থেকে সাসপেন্ড করতে হবে। তাঁর জায়গায় অন্য শিক্ষক সাময়িকভাবে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বভার নিয়ে মামলাকারীর প্রভিডেন্ট ফান্ড সম্পর্কিত নথি তৈরি করবেন যত দ্রুত সম্ভব। এই মামলার পরবর্তী শুনানি চলতি মাসের ৭ তারিখে।

No comments