না ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়।
নজরবন্দি ব্যুরো: আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে নাগাদ চলে গেলেন সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। বেশকিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি।
বাম রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত ছিলেন সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর বাবা ছিলেন বিখ্যাত আইনজীবী। অসমের তেজপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। পরে উচ্চশিক্ষার জন্য লন্ডনে পাড়ি দেন।
১৯৬৮ সালে সিপিএমে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালে প্রথম বার লোকসভার সাংসদ হন। সব মিলিয়ে মোট ১০ বার সাংসদ নির্বাচিত হন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। দক্ষিণ কলকাতার ওই হাসপাতালেই তাঁর চিকিৎসা চলছিল। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা ছাড়াও কিডনি কাজ করা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ডায়ালিসিস চলাকালীনই রবিবার সকালে হৃদ্রোগেও আক্রান্ত হন তিনি।
এর পর থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক হতে থাকে। বসাতে হয় পেসমেকার। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ করে সোমবার সকালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর স্ত্রী, ছেলে ও এক মেয়ে বর্তমান। তাঁর বড় মেয়ে কিছুদিন আগে প্রয়াত হয়েছেন।
বাম রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত ছিলেন সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর বাবা ছিলেন বিখ্যাত আইনজীবী। অসমের তেজপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। পরে উচ্চশিক্ষার জন্য লন্ডনে পাড়ি দেন।
১৯৬৮ সালে সিপিএমে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালে প্রথম বার লোকসভার সাংসদ হন। সব মিলিয়ে মোট ১০ বার সাংসদ নির্বাচিত হন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। দক্ষিণ কলকাতার ওই হাসপাতালেই তাঁর চিকিৎসা চলছিল। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা ছাড়াও কিডনি কাজ করা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ডায়ালিসিস চলাকালীনই রবিবার সকালে হৃদ্রোগেও আক্রান্ত হন তিনি।
এর পর থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক হতে থাকে। বসাতে হয় পেসমেকার। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ করে সোমবার সকালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর স্ত্রী, ছেলে ও এক মেয়ে বর্তমান। তাঁর বড় মেয়ে কিছুদিন আগে প্রয়াত হয়েছেন।

No comments