এবার ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিক সিপিআইএম! মাঠ ভরানোর দায়িত্ব নেবেন সমর্থকরা।
নজরবন্দি ব্যুরো: ২০১১ সালে বামেদের দীর্ঘ ৩৪ বছরের রাজত্বের অবসান ঘটিয়ে বাংলার মসনদে বসে তৃণমূল কংগ্রেস। আর তার পর থেকে এই রাজ্যে বামেদের রাজনৈতিক রক্তক্ষরণ চলছে। তার উপর শেষ ৩ বছরে এই রাজ্যে বামেদের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসিয়ে বেড়ে উঠছে জনতা পার্টি।
শেষ কয়েকটি নির্বাচনের দিকে তাকালেই রাজ্যে বিজেপির উত্থান স্পষ্ট বোঝা যাবে। রাজ্যে এক দিকে তৃণমূল, আর অপর দিকে বিজেপির উত্থান। এই দুই জোড়া ফলার আক্রমনে কোণঠাসা এই রাজ্যের বাম শক্তি। অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে এই রাজ্যে বামেরা আন্দোলন করতে ভুলে গেছে, আর তাই তারা রাজনৈতিক জমি হারাচ্ছে। অনেক বিশেষজ্ঞর মতে, "এইভাবে চলতে থাকলে বামেদের অস্তিত্ব এই রাজ্য থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।" আর তাই বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতাকে বলতে শোনা যায়,"এই রাজ্যে বাম শক্তি বলতে আর কিছু নেই!" আর তাদের চিন্তাভাবনাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গতকাল এই রাজ্য সহ সারা দেশে একাধিক দাবিদাওয়াকে সামনে রেখে বামেরা যে জেল ভরো কর্মসূচী নেয় এবং সেই কর্মসূচিকে ঘিরে এই রাজ্যে পুলিশ ও বাম সনর্থকদের মধ্যে যে খণ্ডযুদ্ধ হয় তাতেই বেশ উদ্বুদ্ধ এই রাজ্যের বাম সমর্থকরা।
তৃণমূলের ২১ শে জুলাই এর পাল্টা সভা করেছে বিজেপি। এমনকি তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে ব্রিগেডে জনসভার ডাক দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। আর সেই সভাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিত থাকার কথা। এই রকম এক রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে গতকাল বামেদের যে জেল ভরো কর্মসূচীর সাফল্য, আর তার পরেই ট্রেনে, বাসে, ট্রামে বাম সমর্থকদের একটাই আলোচনার বিষয়, এই রাজ্যে আবার এক বার ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিক নেতৃত্ব। সেখানে প্রমান হয়ে যাবে সবকিছু।
বিশেষজ্ঞ মহলের একটা বড় অংশের ধারনা, গতকাল বামেদের যে র্যালি রাজ্যের প্রতিটা জেলায় দেখল রাজ্যের জনগণ, আর তার পরে বিজেপির দিকে মানুষের যাবার যে প্রবণতা তা কিছুটা কমবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। এর পরে যদি বাম নেতারা সাহস করে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দেয় তাতে উদ্বুদ্ধ হবে বাম সমর্থকরাই। কারণ ব্রিগেড নেতাদের জন্য ডাকা হয় না, ব্রিগেড হয় সাধারণ সমর্থকদের কথা ভেবে। এমনি ধারনা চলে আসছে তিন,চার দশক ধরে।
কিন্তু এখন প্রশ্ন সাধারণ বাম সমর্থকদের একটা বড় অংশের ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিয়ে সিপি আই(এম) কি ব্রিগেডের ডাক দেবে? উত্তর দেবে ভবিষ্যৎ। যদিও এর আগে বহু বার সমর্থকদের কথার গুরুত্ব না দিয়ে ভুগেছে বঙ্গ সিপি আই(এম)।
শেষ কয়েকটি নির্বাচনের দিকে তাকালেই রাজ্যে বিজেপির উত্থান স্পষ্ট বোঝা যাবে। রাজ্যে এক দিকে তৃণমূল, আর অপর দিকে বিজেপির উত্থান। এই দুই জোড়া ফলার আক্রমনে কোণঠাসা এই রাজ্যের বাম শক্তি। অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে এই রাজ্যে বামেরা আন্দোলন করতে ভুলে গেছে, আর তাই তারা রাজনৈতিক জমি হারাচ্ছে। অনেক বিশেষজ্ঞর মতে, "এইভাবে চলতে থাকলে বামেদের অস্তিত্ব এই রাজ্য থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।" আর তাই বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতাকে বলতে শোনা যায়,"এই রাজ্যে বাম শক্তি বলতে আর কিছু নেই!" আর তাদের চিন্তাভাবনাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গতকাল এই রাজ্য সহ সারা দেশে একাধিক দাবিদাওয়াকে সামনে রেখে বামেরা যে জেল ভরো কর্মসূচী নেয় এবং সেই কর্মসূচিকে ঘিরে এই রাজ্যে পুলিশ ও বাম সনর্থকদের মধ্যে যে খণ্ডযুদ্ধ হয় তাতেই বেশ উদ্বুদ্ধ এই রাজ্যের বাম সমর্থকরা।
তৃণমূলের ২১ শে জুলাই এর পাল্টা সভা করেছে বিজেপি। এমনকি তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে ব্রিগেডে জনসভার ডাক দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। আর সেই সভাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিত থাকার কথা। এই রকম এক রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে গতকাল বামেদের যে জেল ভরো কর্মসূচীর সাফল্য, আর তার পরেই ট্রেনে, বাসে, ট্রামে বাম সমর্থকদের একটাই আলোচনার বিষয়, এই রাজ্যে আবার এক বার ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিক নেতৃত্ব। সেখানে প্রমান হয়ে যাবে সবকিছু।
বিশেষজ্ঞ মহলের একটা বড় অংশের ধারনা, গতকাল বামেদের যে র্যালি রাজ্যের প্রতিটা জেলায় দেখল রাজ্যের জনগণ, আর তার পরে বিজেপির দিকে মানুষের যাবার যে প্রবণতা তা কিছুটা কমবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। এর পরে যদি বাম নেতারা সাহস করে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দেয় তাতে উদ্বুদ্ধ হবে বাম সমর্থকরাই। কারণ ব্রিগেড নেতাদের জন্য ডাকা হয় না, ব্রিগেড হয় সাধারণ সমর্থকদের কথা ভেবে। এমনি ধারনা চলে আসছে তিন,চার দশক ধরে।

Excellent. But where the program will held?
ReplyDelete