ডিএ মামলার রায়কি নির্বাচনের রায়ের মতন হবে! আশঙ্কায় রাজ্যের সরকারী কর্মচারীরা।
নজরবন্দি ব্যুরো: এই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করে বিরোধীরা। আর সেই মামলা দায়ের করার ফলে হাই-কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ ই-নমিনেশনের অনুমতি দেয়। কিন্তু পরবর্তি ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট সেই ই- নমিনেশনের উপর স্টে-অডার দেয়। আর হাইকোর্ট রাতারাতি নির্বাচনের নিরাপত্তারর দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের কাঁধে চাপিয়ে দিয়ে ১৪ তারিখেই ভোটের ঘোষিত দিন কে বহাল রাখে। আর রাতারাতি আদালতের এই ভোল বদলের ফলে, আদালতের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে থাকে বিরোধীরা।
আর এই নির্বাচন নিয়ে আদালতের রাতারাতি এই ভোল বদল, তাতেই আশঙ্কাতে আছেন এই রাজ্যের সরকারী কর্মচারীরা। তাদের উক্তি এই মাসের ১৫ তারিখে ডিএ মামলার শুনানি।
আর এখনও মামলার যা গতিপ্রকৃতি তাতে সরকারী কর্মচারীদের জয় পাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু যদি নির্বাচনের সংক্রান্ত মামলার রায়ের মতন সবকিছু উল্টে যায় রাতারাতি! অর্থাৎ রাতারাতি ডিএ-র রায় রাজ্যের শাসক দলের পক্ষে চলে যায়, তাহলে সব চেষ্টা বৃথা হয়ে যাবে। তাই এখন দেখার ১৫ তারিখে আদালত ডিএ নিয়ে কি রায় দেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে রাজ্যসরকারী কর্মচারীদের একটা বড় অংশ।
আর এই নির্বাচন নিয়ে আদালতের রাতারাতি এই ভোল বদল, তাতেই আশঙ্কাতে আছেন এই রাজ্যের সরকারী কর্মচারীরা। তাদের উক্তি এই মাসের ১৫ তারিখে ডিএ মামলার শুনানি।
আর এখনও মামলার যা গতিপ্রকৃতি তাতে সরকারী কর্মচারীদের জয় পাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু যদি নির্বাচনের সংক্রান্ত মামলার রায়ের মতন সবকিছু উল্টে যায় রাতারাতি! অর্থাৎ রাতারাতি ডিএ-র রায় রাজ্যের শাসক দলের পক্ষে চলে যায়, তাহলে সব চেষ্টা বৃথা হয়ে যাবে। তাই এখন দেখার ১৫ তারিখে আদালত ডিএ নিয়ে কি রায় দেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে রাজ্যসরকারী কর্মচারীদের একটা বড় অংশ।
No comments