হিংসার নির্বাচনে গনতন্ত্রের গনহত্যা! হতভাগ্য শিক্ষকের প্রান ফেরাবে কে?
নজরবন্দি ব্যুরোঃ হিংসার নির্বাচনের উলঙ্গ দিক উন্মোচিত হল এবার। পঞ্চায়েত ভোট শেষে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে রেললাইনের ধারে মিললো এক প্রিসাইডিং অফিসারের ক্ষতবিক্ষত দেহ। মৃত অফিসারের নাম রাজকুমার দাস।
সোমবার পঞ্চায়েত ভোটের দিন ইটাহারের বানবোল প্রাথমিক স্কুলের বুথে প্রিসাইডিং অফিসারের ডিউটি পড়ে রামকুমার দাসের। পেশায় শিক্ষক ওই অফিসার ভোটের দিন নিজের কর্তব্যে অবিচল ছিলেন।
আর সেই কারণেই জীবন দিয়ে মাশুল গুনতে হল তাকে। ভোটের দিন তার কাছে বারবার হুমকি ফোন আসছিল। বুথ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছিল।
কিন্তু তার পরেও নিজের কর্তব্য থেকে সরে আসেননি নির্ভীক ওই প্রিসাইডিং অফিসার। সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ভোটের নথি ও ব্যালট জমা দিয়ে বেরোন তিনি। তখনই তাকে অপহরণ করে দুষ্কৃতীরা।
এরপর তার স্ত্রী থানায় ডায়রি করতে চাইলে প্রথমে তা নিতে অস্বীকার করে ইটাহারের বিডিও রাজু লামা। শেষ পর্যন্ত চাপে পড়ে মিসিং ডায়রি নিতে বাধ্য হয় পুলিশ।
মঙ্গলবার সকালে তার ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় রেললাইনের ধার থেকে। তার এই মৃত্যুতে ক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে সমাজের বিভিন্ন মহলে। কর্তব্যে অবচল থেকে যে শিক্ষককে প্রাণ দিতে হল তার দায় কে নেবে? নির্বাচন কমিশন নাকি রাজ্য সরকার? প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যের মানুষ।
সোমবার পঞ্চায়েত ভোটের দিন ইটাহারের বানবোল প্রাথমিক স্কুলের বুথে প্রিসাইডিং অফিসারের ডিউটি পড়ে রামকুমার দাসের। পেশায় শিক্ষক ওই অফিসার ভোটের দিন নিজের কর্তব্যে অবিচল ছিলেন।
আর সেই কারণেই জীবন দিয়ে মাশুল গুনতে হল তাকে। ভোটের দিন তার কাছে বারবার হুমকি ফোন আসছিল। বুথ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছিল।
এরপর তার স্ত্রী থানায় ডায়রি করতে চাইলে প্রথমে তা নিতে অস্বীকার করে ইটাহারের বিডিও রাজু লামা। শেষ পর্যন্ত চাপে পড়ে মিসিং ডায়রি নিতে বাধ্য হয় পুলিশ।
মঙ্গলবার সকালে তার ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় রেললাইনের ধার থেকে। তার এই মৃত্যুতে ক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে সমাজের বিভিন্ন মহলে। কর্তব্যে অবচল থেকে যে শিক্ষককে প্রাণ দিতে হল তার দায় কে নেবে? নির্বাচন কমিশন নাকি রাজ্য সরকার? প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যের মানুষ।
No comments