শিক্ষক নিয়োগ আটকে রাখার দায় কার? কড়া প্রতিক্রিয়া জানালেন চাকরী প্রার্থীরা।
নজরবন্দি ব্যুরো: "আইনজীবী বিকাশ-বাবুই আটকে রেখেছেন শিক্ষক নিয়োগ! তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া।" এই খবর গত কাল প্রকাশিত হয় নজরবন্দি ডট ইনএ। আর এই খবরে নড়েচড়ে বসে একাধিক শিক্ষক ও হবু শিক্ষক গ্রুপের অ্যাডমিনরা। সেখানে চাকরী প্রার্থীদের তরফ থেকে যে সব প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছে সেখানে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে শিক্ষক নিয়োগের ঢিলেমির জন্য দায়ী রাজ্য সরকার। এর দায় নেই বিকাশ বাবুর। যদি শতাংশ হিসাব করা যায়, তাহলে দেখা যাবে এর দায় বিকাশ বাবুর নেই বলেছেন ৯৮% চাকরী প্রার্থী। আর এই নিয়োগ আটকে রাখার দায় আছে বিকাশ বাবুর। এই কথা বলেছেন ২% চাকরী প্রার্থী। আর এই রায় থেকে স্পষ্ট যেসব অ্যাডমিনরা শিক্ষক নিয়োগ আটকে থাকার জন্য বিকাশ বাবুকে দোষারোপ করছেন তাঁরা পরিকল্পনা মাফিক বর্তমান রাজ্য সরকার তৃণমূল কংগ্রেসকে বাঁচাতে চাইছেন। প্রসঙ্গত, শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক অনেক দিনের। একাধিক মামলাতে আটকে আছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। এমনটাই অভিযোগ।
কিছুদিন আগে আদালত নির্বাচনের মধ্যেই আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগে আর কোন জটলতা থাকলো না বলে জানিয়ে দেয়।
কিন্তু নির্বাচন কমিশনের অনুমতি না পাওয়াতে সেই নিয়োগ আটকে যায়। এমনটাই দাবি পর্ষদের। এর পরে অলিখিত ভাবে ঘোষণা করা হয় , নির্বাচনের পরেই আপারের নিয়োগ সমস্যার সমাধান করবে রাজ্য সরকার। আর এতেই কিছুটা আশ্বস্ত হয় হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। আদালতে মামলার জেরে নির্বাচন পিছিয়ে যাবার একটা সম্ভাবনা তৈরি হতেই সোশ্যাল মিডিয়াতে একাধিক গ্রুপের অ্যাডমিন বা বেশকিছু চাকরী প্রার্থীরা চাকরী না পাবার কারণ হিসাবে সিপি আই(এম)এর আইনজীবী বিকাশ বাবুকে দোষারোপ করতে থাকেন।
তারা এমন ভাবে তাদের বক্তব্য তুলে ধরতে থাকে যেন, বিকাশ বাবুই তাঁদের নিয়োগ আটকে রেখেছেন। যদিও আজ আদালত জানিয়ে দেয় ১৪ তারিখে নির্বাচন হচ্ছে। আর তাহলে নির্বাচনের ফল ঘোষণা হবার পরেই আপারের নিয়োগ সমস্যার সমাধান হতে চলেছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে মালদা জেলাতে হবু শিক্ষকদের নিয়োগের জন্য রায় দেয় আদালত। তার পরেও নিয়োগ হয়নি। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর হবু শিক্ষকদের এখনও নিয়োগ করেনি সরকার।
তাহলে কোন যুক্তিতে আপারের চাকরী প্রার্থীরা মনে করছেন তাঁরা আগে নিয়োগপত্র পাবেন। বিশেষ সূত্রের খবর, আপারের নিয়োগ নির্বাচনের পরে কোন মতে সম্ভব নয়। বিভিন্ন গ্রুপের অ্যাডমিনরা চকরী প্রার্থীদের যে ভাবে বোঝাক না কেন, আপারের নিয়োগ এত দ্রুত সম্ভব নয়। আর এই নিয়োগ বিলম্বিত হবার জন্য রাজ্য সরকারকে দোষারোপ না করে বিকাশ বাবুকে দোষারোপ করা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছুই নয়। এমনটাই মনে করেন রাজ্যের আইনজীবীদের একটা বড় অংশ।
কিছুদিন আগে আদালত নির্বাচনের মধ্যেই আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগে আর কোন জটলতা থাকলো না বলে জানিয়ে দেয়।
কিন্তু নির্বাচন কমিশনের অনুমতি না পাওয়াতে সেই নিয়োগ আটকে যায়। এমনটাই দাবি পর্ষদের। এর পরে অলিখিত ভাবে ঘোষণা করা হয় , নির্বাচনের পরেই আপারের নিয়োগ সমস্যার সমাধান করবে রাজ্য সরকার। আর এতেই কিছুটা আশ্বস্ত হয় হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। আদালতে মামলার জেরে নির্বাচন পিছিয়ে যাবার একটা সম্ভাবনা তৈরি হতেই সোশ্যাল মিডিয়াতে একাধিক গ্রুপের অ্যাডমিন বা বেশকিছু চাকরী প্রার্থীরা চাকরী না পাবার কারণ হিসাবে সিপি আই(এম)এর আইনজীবী বিকাশ বাবুকে দোষারোপ করতে থাকেন।
তারা এমন ভাবে তাদের বক্তব্য তুলে ধরতে থাকে যেন, বিকাশ বাবুই তাঁদের নিয়োগ আটকে রেখেছেন। যদিও আজ আদালত জানিয়ে দেয় ১৪ তারিখে নির্বাচন হচ্ছে। আর তাহলে নির্বাচনের ফল ঘোষণা হবার পরেই আপারের নিয়োগ সমস্যার সমাধান হতে চলেছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে মালদা জেলাতে হবু শিক্ষকদের নিয়োগের জন্য রায় দেয় আদালত। তার পরেও নিয়োগ হয়নি। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর হবু শিক্ষকদের এখনও নিয়োগ করেনি সরকার।
তাহলে কোন যুক্তিতে আপারের চাকরী প্রার্থীরা মনে করছেন তাঁরা আগে নিয়োগপত্র পাবেন। বিশেষ সূত্রের খবর, আপারের নিয়োগ নির্বাচনের পরে কোন মতে সম্ভব নয়। বিভিন্ন গ্রুপের অ্যাডমিনরা চকরী প্রার্থীদের যে ভাবে বোঝাক না কেন, আপারের নিয়োগ এত দ্রুত সম্ভব নয়। আর এই নিয়োগ বিলম্বিত হবার জন্য রাজ্য সরকারকে দোষারোপ না করে বিকাশ বাবুকে দোষারোপ করা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছুই নয়। এমনটাই মনে করেন রাজ্যের আইনজীবীদের একটা বড় অংশ।
No comments