মমতার চেয়ে বেশি উন্নয়ন করবেন ৩ বছরে! পারবেন বিপ্লব? দেখেনিন মমতার উন্নয়নের খতিয়ান!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ ত্রিপুরায় বাম সরকারের পতন ঘটিয়ে সদ্য ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি। নতুন মুখ্যমন্ত্রী পদে অভিষেক হয়েছেন বিপ্লব দেব। ক্ষমতায় এসে সোজাসুজি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ করে বসলেন বিপ্লব দেব।
আগরতলায় সিভিল সার্ভিস দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিপ্লব দেব। সেখানে তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এতদিন ধরে যা করেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি উন্নয়ন করে দেখিয়ে দেবো আগামি ৩ বছরে।
তাঁর এই মন্তব্যের পরেই একে একান্তই শিশুসুলভ বলে বক্রোক্তি করেন তৃণমূল সমর্থকরা। সেই সাথে প্রশ্ন ওঠে, মমতা বমদ্যোপাধ্যায় রাজ্যে কি কি উন্নয়ন ঘটিয়েছেন সেবিষয়ে আদৌ যথেষ্ট খোঁজখবর রাখেন তো ত্রিপুরার নতুন মুখ্যমন্ত্রী?
২০১১ সালে প্রথমবার রাজ্যের ক্ষমতায় আসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর থেকে বাংলার উন্নয়ন যজ্ঞে সামিল তিনি। একাধিক উন্নয়নমুখী প্রকল্প বাস্তবায়িত করে জনসমর্থন জিতে নিয়েছেন মমতা। কন্যাশ্রী, সবুজ সাথী, শিক্ষাশ্রী, শিশু সাথী, খাদ্যসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, গতিধারা, রূপশ্রী, গীতাঞ্জলি, ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান সহ একাধিক জন কল্যাণমুখী প্রকল্প মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজ্যবাসীর মন জয় করতে সাহায্য করেছে।
আর সেই কারণেই দ্বিতীয়বার আরও বেশি জনসমর্থন নিয়ে ক্ষমতা কায়েম রাখেন তিনি। বিপুল জনসমর্থন আর একাধিক উন্নয়নমুখী প্রকল্প যেখানে মমতার ঝুলিতে সেখানে সদ্য ক্ষমতায় এসেই তাঁকে চ্যালেঞ্জ করে রাজনৈতিক অপরিপক্কতার পরিচয় দিয়েছেন বিপ্লব দেব, মত রাজনৈতিক মহলের।
বিপ্লব বাবুর কথামতো, আগামি ৩ বছরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে বেশি উন্নয়ন করে দেখাবেন তাঁর রাজ্যে। আদৌ কি তা সম্ভব হবে বাস্তবে? নাকি তা মৌখিক আস্ফালন ছাড়া আর কিছুই নয়? উত্তরের অপেক্ষায় রাজনৈতিক মহল।
আগরতলায় সিভিল সার্ভিস দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিপ্লব দেব। সেখানে তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এতদিন ধরে যা করেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি উন্নয়ন করে দেখিয়ে দেবো আগামি ৩ বছরে।
তাঁর এই মন্তব্যের পরেই একে একান্তই শিশুসুলভ বলে বক্রোক্তি করেন তৃণমূল সমর্থকরা। সেই সাথে প্রশ্ন ওঠে, মমতা বমদ্যোপাধ্যায় রাজ্যে কি কি উন্নয়ন ঘটিয়েছেন সেবিষয়ে আদৌ যথেষ্ট খোঁজখবর রাখেন তো ত্রিপুরার নতুন মুখ্যমন্ত্রী?
২০১১ সালে প্রথমবার রাজ্যের ক্ষমতায় আসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর থেকে বাংলার উন্নয়ন যজ্ঞে সামিল তিনি। একাধিক উন্নয়নমুখী প্রকল্প বাস্তবায়িত করে জনসমর্থন জিতে নিয়েছেন মমতা। কন্যাশ্রী, সবুজ সাথী, শিক্ষাশ্রী, শিশু সাথী, খাদ্যসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, গতিধারা, রূপশ্রী, গীতাঞ্জলি, ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান সহ একাধিক জন কল্যাণমুখী প্রকল্প মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজ্যবাসীর মন জয় করতে সাহায্য করেছে।
আর সেই কারণেই দ্বিতীয়বার আরও বেশি জনসমর্থন নিয়ে ক্ষমতা কায়েম রাখেন তিনি। বিপুল জনসমর্থন আর একাধিক উন্নয়নমুখী প্রকল্প যেখানে মমতার ঝুলিতে সেখানে সদ্য ক্ষমতায় এসেই তাঁকে চ্যালেঞ্জ করে রাজনৈতিক অপরিপক্কতার পরিচয় দিয়েছেন বিপ্লব দেব, মত রাজনৈতিক মহলের।
বিপ্লব বাবুর কথামতো, আগামি ৩ বছরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে বেশি উন্নয়ন করে দেখাবেন তাঁর রাজ্যে। আদৌ কি তা সম্ভব হবে বাস্তবে? নাকি তা মৌখিক আস্ফালন ছাড়া আর কিছুই নয়? উত্তরের অপেক্ষায় রাজনৈতিক মহল।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই