পড়ুয়াদের কথা ভেবে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রীর! শিক্ষাব্যবস্থায় এবার আমূল পরিবর্তন।
জানা গিয়েছে, সিবিএসই, সিআইএসসিই বোর্ডের অনুমোদন-প্রাপ্ত ওই বেসরকারি স্কুলগুলির ফি কাঠামো নির্ধারণের কমিটিতে তাদের প্রতিনিধিদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। তবে রাজ্য সরকারের এই ধরনের পরিকল্পনায় বেসরকারি স্কুলগুলি কতটা সহযোগিতা করবে তা নিয়ে বিতর্ক আছে।
নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, বেসরকারি স্কুলগুলিকে মূলত ৪ টি বা থেক ৬ টি ধাপে ভাগ করা হবে।শিক্ষকদের গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী! নির্বাচনের আগে ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা ? এই ধাপ গুলি স্কুলের উৎকর্ষতা, অবস্থান, কর্মীর সংখ্যা-সহ অন্যান্য পরিষেবার নিরিখে ওই পর্যায়গুলি নির্ধারণ করবে কমিশন। আবার প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক বা তার উপরের স্তরের পাঠদানের জন্যও ভিন্ন ভিন্ন কাঠামোর ফি নির্ধারণ করার পরিকল্পনা নেবে কমিশন।
সরকারি ভাবে ওই ফি কাঠামো গঠন হয়ে যাওয়ার পর প্রতিটি স্কুলকেই ওই নির্দিষ্ট অর্থের পরিমাণ প্রকাশ করতে হবে। প্রয়োজনে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ওই ফি কাঠামো তুলে ধরতে বাধ্য করবে রাজ্য সরকার।
বিশেষ সূত্রের খবর, নির্ধারিত ওই ফি-এর থেকে বর্ধিত অর্থ স্কুল কর্তৃপক্ষ পড়ুয়ার অভিভাবকদের কাছ থেকে দাবি করতে পারবেন না। আর যদি দাবি করে তা হলে গুরুতর ব্যবস্থা নেবে রাজ্য সরকার।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই