Header Ads

লোকসভা নির্বাচনের আগেই গ্রেফতার হতে পারেন তৃণমূলের একঝাঁক নেতা-নেত্রী। Exclusive

নজরবন্দিঃ সারদা-রোজভ্যালি তথা চিটফান্ড আর্থিক দূর্নিতি বা নারদার খবর অনেকদিন খবরে নেই। কিন্তু ফিনিক্স পাখির মত আচমকাই জেগে উঠতে চলেছে তদন্তগুলি। এবং নিঃসন্দেহে তা রাতের ঘুম কাড়তে চলেছে রাজ্যের শাসক দল তৃনমূলের নেতা নেতৃদের।
সারদা এবং রোজভ্যালি কাণ্ডে ইতিমধ্যেই মদন মিত্র, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বা তাপস পালদের মত হেভিওয়েট রা জেল খেটে এখন জামিনে জেলের বাইরে আছেন। কিন্তু বিপদমুক্ত নন কেউই। সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জামিন পাওয়ার অন্যতম কারন তাঁর শারীরিক অসুস্থতা। কিন্তু সিবিআইএর তীক্ষ্ণ নজর এড়ায়নি তাঁর স্বাভাবিক জীবন যাপন।

অন্যদিকে সবে মাত্র জেল থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন তাপস। মদনবাবুও জামিনে বাইরে আছেন কিন্তু বিপদ কমেনি। সব থেকে বেশি বিপদ তাঁদের যাদের সিবিআই বা ইডির কাছে হাজিরা দিয়ে এসেছেন কিন্তু সন্দেহের উর্ধে নন। অন্যদিকে তৃণমূলের চানক্য বলে পরিচিত মুকুল রায় এখন যুযুধান প্রতিপক্ষ বিজেপিতে।

এমনকি মুকুল অনেকটা সিবিআই বা ইডির কাছে রাজসাক্ষীর ভূমিকায় অবতীর্ন হয়েছেন। কিকি তথ্য যে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাদের হাতে তাঁর আঁচ করতে পারছেন না কেউই। সূত্র বলছে নারদ তদন্তের জাল গুটিয়ে প্রায় এনেছেন গোয়েন্দারা। অন্যদিকে সূত্রের আরও খবর ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগেই গ্রেফতার হতে পারেন রাজ্যের শাসক দলের একঝাঁক নেতা-নেত্রী! জাল গোটাচ্ছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থারা।
তবে নারদ বা চিটফাণ্ড কাণ্ডের কোন এফেক্ট তৃনমূলের ভোট ব্যাঙ্কে পড়বেনা বলে মনে করেন রাজনৈতিক বোদ্ধারা। কারন তৃণমূলের ইউএসপি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ইমেজ। শুধু সেটার জোরেই ভোট বৈতরণী পেরিয়ে যাবে রাজ্যের শাসক দল।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.