Header Ads

অনশন মঞ্চে হবু শিক্ষকদের পাশে দাঁড়ালেন সেলিম! ভ্রুক্ষেপ নেই মুখ্যমন্ত্রীর! #EXCLUSIVE

নজরবন্দি ব্যুরোঃ ২০০৯ সালে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বের হয়। তারপর এই ৯ বছরে রাজ্যের সব জেলাই সম্পূর্ণ করেছে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া।
বাদ থেকে গেছেন শুধু মালদা এবং দুই ২৪ পরগণার চাকরি প্রার্থীরা। একাধিক আন্দোলন-বিক্ষোভ-আদালতে মামলা কোনোকিছুতেই লাভ হয়নি। আদালত নিয়োগের নির্দেশ দিলেও তাতে কর্ণপাত করেনি পর্ষদ। ফলে হতাশা ছাড়া কিছুই জোটেনি চাকরি প্রার্থীদের ভাগ্যে। তাই গত ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে আমরণ অনশনে বসেছেন মালদার চাকরি প্রার্থীরা। আজ তাদের অনশনের সপ্তম দিন।
মালদার অনশনকারী চাকরি প্রার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সমস্যার কথা বিস্তারিত শুনতে আজ অনশন মঞ্চে উপস্থিত হয়েছিলেন সিপিআইএম নেতা মহম্মদ সেলিম।




ইতিমধ্যেই চাকরি প্রার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বাম বিধায়ক-নেতা থেকে শুরু করে অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলিও। ২০০৯ সালের চাকরি প্রার্থীদের হয়ে সুবিচারের দাবি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিয়েছেন কংগ্রেসের সাংসদ মৌসম বেনজির নূর। অনশনকারী চাকরি প্রার্থীদের সমস্যা সমাধানে সংঘটিত হয় সর্বদলীয় বৈঠক। সমস্ত রাজনৈতিক দল সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকলেও ছিলনা রাজ্যের শাসক দলের কোনো প্রতিনিধি।

রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক দল গুলিই যখন অনশনকারী চাকরি প্রার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছে তখন গোটা বিষয়টি থেকে নিজেদের দূরত্ব বজায় রেখে চলেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। চাকরি প্রার্থীদের দুর্দশায় কোনো ভ্রুক্ষেপই নেই তাদের। ইতিমধ্যে অনশনের জেরে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী।

তাদের চিকিৎসার জন্যও কোনো উদ্যোগ গৃহীত হয়নি সরকারি তরফে। কেন এই অনীহা, অবহেলা? কবে সুবিচার পাবেন তারা? রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন তাদের যন্ত্রণা লাঘবের কোনো চেষ্টা করছেন না? তবে কি রাজ্যের সরকার সত্যিই সাধারণ মানুষের স্বার্থের পরিপন্থী? প্রশ্ন তুলছেন চাকরি প্রার্থীরা।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.