Header Ads

আপনার খাবারের তালিকায় দই আছে কি?

নজরবন্দি ব্যুরোঃ পোড়ামাটির ভাড়ে লোভনীয় দই! নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসে। ভোজনরসিক বাঙালির শেষপাতে দই না থাকলে খাবারের মজাই নাকি আসে না। জিভে জল আনা দই পুষ্টিগুনেও ঠাসা।
দইয়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম, ফসসরাস, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন বি-১২ সহ বিভিন্ন অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিড। মেদ কমাতে টক দইয়ের জুড়ি মেলা ভার। দুগ্ধজাত খাবারের সমস্ত উপকারিতা রয়েছে, অথচ নেই অতিরিক্ত ফ্যাট যা শরীরে মেদ বাড়ায়। বরং এর মধ্যে থাকা ক্যাল্পশিয়াম মেদ ঝড়াতে সাহায্য করে।

রূপচর্চাতেও তুলনাহীন দই। সুন্দর মখমলের মতো নরম চুল পেতে ব্যবহার করুন দইয়ের প্যাক। এতে মেশান সামান্য মেথি গুড়ো। স্ক্যাল্পে এই প্যাক লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। মাথায় খুশকি থাকলে দইয়ের সাথে পাতিলেবুর রস ও মধু মিশিয়ে চুলে লাগান। আধ ঘন্টা লাগিয়ে রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ত্বকের জন্য খুব ভালো এক্সফোলিয়েটরের কাজ করে দই। বিশেষত যাদের ত্বক একটু শুষ্ক তাদের জন্য তো দই দারুন উপকারি। দইয়ের প্রলেপ মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক হবে চকচকে। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারিরা ভাবছেন তারা দই বর্জন করবেন? একদম নয়। খাদ্যাভ্যসে দই রাখুন। দইয়ের মধ্যে থাকা প্রোবায়োটিকস ব্যাকটেরিয়া পিম্পলস কমাতে সহকারী।
তাই আর দেরি না করে ভাব জমান টক দইয়ের সাথে। খাবারের তালিকায় এবং স্নানঘরে দুজায়গাতেই থাকুক দই আর আপনি হয়ে উঠুন স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য্যে অনন্য।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.