Header Ads

জনগণের দাবি মেনে আসানসোলের গুঞ্জন পার্কে তৈরী হবে চিড়িয়াখানা৷

রবীন প্রামাণিক,আসানসোল(নজরবন্দি): চাহিদা ছিলই, গত ৭ই এপ্রিল আসানসোল দুর্গাপুর মিলে পঃ বর্ধমান জেলা ঘোষণা ও আসানসোল কে জেলার সদর শহর করার পর এ দাবি ক্রমশ বাড়তে থাকে৷শহরের আট থেকে আশি এবং সমাজসেবি তথা শিশু-কিশোর সংগঠন বলা ভালো সাধারণ মানুষের দাবি ছিল ,জেলায় একটি চিড়িয়াখানার৷
কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন ছিল উপযুক্ত জায়গা ও পরিবেশ৷ইতিমধ্যে শহরের মেয়র শহরকে সাজাতে উদ্যোগী হয়ে ওঠেন৷ক্লিন সিটি গ্রীণ সিটির মত প্রকল্প যেমন আছে,তেমনি শহরের পার্ক গুলিকে ঢেলে সাজাতে প্রায় আট থেকে নয় কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে৷স্বভাবতই চিড়িয়াখানার দাবি আরো জোরদার হয়ে ওঠে৷সেই দাবিকে সামনে রেখে আসানসোলের NH2সংলগ্ন গুঞ্জন পার্কে চিহ্নিত করা হয়৷কারণ শহরের অন্যান্ন পার্ক গুলির চাইতে গুঞ্জন পার্কেই রয়েছে প্রসস্ত জায়গা(দৈর্ঘ্যে২কিমি,প্রস্থে১কিমি)৷

রয়েছে যোগাযোগের উন্নত ব্যবস্থা৷তুলনামূলক শহরের পরিবেশ ও শব্দ দূষণ থেকে বেশ কিছুটা বাইরে এক নির্মল পরিবেশ৷সংবাদ মাধ্যমের সামনে মহানাগরীক জীতেন্দ্র তিওয়ারী জানিয়েছেন....শহরকে সাজাতে ইতিমধ্যেই অনেকগুলি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে৷গুঞ্জন পার্ককে সাজাতেও ইতিমধ্যে ২কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে৷এর পরবর্তী ধাপে গুঞ্জন পার্ককে চিড়িয়াখানায় রূপান্তরিত করা হবে৷মেয়রের এই আশ্বাসে শিশু কিশোর সংগঠন বা শৈশবের সব পেয়েছির আসর গুলি যেমন খুশি,তেমনি শিশুরাও হয়ে উঠেছে ঝলমলে৷সমাজের সর্বস্তরের মানুষ একে সাধুবাদ জানিয়েছেন৷

বর্তমানে পার্ক টি রয়েছে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটর জামুড়িয়া থানার তত্ত্বাবধানে৷তবে মেয়র জানিয়েছেন যেহেতু সমস্ত কাজটি রাজ্য সরকারের সদিচ্ছায় পরিচালিত হবে তাই পরিবেশ দপ্তর বা বন দপ্তরের অনুমতি পেতে বিশেষ অসুবিধা হবেনা৷এখন দেখার মেয়রের এই সাধু উদ্যোগ কত তাড়াতাড়ি বাস্তবে রূপায়িত হয়৷
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.