আর কতদিন? এবার যন্ত্রনা মুক্ত করুন! শিক্ষামন্ত্রীকে আবেদন প্রশিক্ষিত টেট উত্তীর্ণ দের!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ দীর্ঘ সময় পেরিয়েছে, কিন্তু এখনো কোন সুরাহা মেলেনি প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং D.EL.ED ট্রেনিং প্রাপ্ত প্রার্থীদের। এখনো পর্যন্ত শুরুই হয়নি নিয়োগ প্রক্রিয়া। ১২০০ জন প্রার্থী টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এবং পরবর্তী সময়ে D.EL.ED ট্রেনিং নিয়ে চাকরির আশায় আজও দিন গুনছেন। কিন্তু সরকারের কোন নজর নেই এই বিষয়ে। বছরের পর বছর পেরোলেও কাঁটছে না জটিলতা। টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা জানিয়েছেন, ২০১৭ সালে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, "যে সমস্ত প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নিয়োগ করা সম্ভব হয়নি, শুধুমাত্র ট্রেনিং না থাকার কারণে। এমন প্রার্থীরা যদি পরবর্তীতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন, তাঁদেরকে পরবর্তীতে নিয়োগ করার কথা ভাবা হবে।"
তাঁরা জানিয়েছেন, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতি আস্থা রেখেই, অনেক আর্থিক সংকটের মধ্যেও আমরা আমাদের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করি। এবং বর্তমানে আমরা, প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, পাশাপাশি সম্পূর্ণরুপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। মোট ১২০০ জন সকলেই ২০১৫-১৭, ২০১৬-১৮, ২০১৭-১৯ সেশন থেকে D.EL.ED ট্রেনিং সম্পূর্ণ করা। তাঁরা জানিয়েছেন, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতি তাঁদের অটুট বিশ্বাস এবং ভরসা রয়েছে। কিন্তু এই মুহুর্তে একদিকে যেমন করোনার আতঙ্ক, অন্যদিকে চরম বেকারত্বের যন্ত্রণায় তাঁদের দিন কাঁটছে। তাই এবার "ঘরে বসে নিয়োগের অনুরোধ" জানিয়ে ইতিমধ্যেই শিক্ষামন্ত্রীর ফেসবুক পেজে কমেন্ট করে তাঁদের বিষয়টি অবগত করানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তুু এখনো পর্যন্ত কোনরূপ উত্তর মেলেনি। টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও D.EL.ED প্রশিক্ষণ নিয়েও বেকারত্বের জ্বালায় বহুদিন ধরেই এই সকল চাকরির প্রার্থীরা সকলের দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবুও মিলছে না চাকরি। শেষ হচ্ছেনা বেকারত্বের যন্ত্রণা। প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়ে রাজ্যে নেই চাকরি। সরকারের একটু মানবিক দৃষ্টি নিক্ষেপের অপেক্ষায় রয়েছে প্রায় ১২০০ জন প্রশিক্ষিত প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীবৃন্দ। সকলে যে টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং D.EL.ED প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত, এবং প্রাথমিকে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্য, এই বিষয়টির সম্মন্ধে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীকে অবগত করানোর আপ্রাণ চেষ্টা তাঁরা চালিয়ে যাচ্ছেন।
যোগ্যতা থাকা সত্বেও দীর্ঘদিন বেকারত্বের জ্বালায় জ্বলছেন এই সকল মানুষগুলি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ২০১৭ সালের পর পেরিয়েছে আরও তিনটে বছর। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও ট্রেনিং না থাকার জন্য যাদের নিয়োগ সেই সময়ে সম্ভব হয়নি, তাঁরা সকলেই তাঁদের ট্রেনিং শেষ করেছেন শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যে ভরসা করে। তাহলে এখন কেন আটকে আছে নিয়োগ প্রক্রিয়া? সরকারের পক্ষ থেকে কোন রকম আলোচনা কেন করা হচ্ছে এই বিষয়ের উপর? আর কত দিন সময় লাগবে এই জটিলতা কাঁটতে? মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর উচিত নিজের বক্তব্য খেয়াল রেখে, যত দ্রুত সম্ভব নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়টির উপর নজর দেওয়া। এবং এই ১২০০ চাকরির প্রার্থীর সমস্যার সুরাহা করা।
তাঁরা জানিয়েছেন, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতি আস্থা রেখেই, অনেক আর্থিক সংকটের মধ্যেও আমরা আমাদের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করি। এবং বর্তমানে আমরা, প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, পাশাপাশি সম্পূর্ণরুপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। মোট ১২০০ জন সকলেই ২০১৫-১৭, ২০১৬-১৮, ২০১৭-১৯ সেশন থেকে D.EL.ED ট্রেনিং সম্পূর্ণ করা। তাঁরা জানিয়েছেন, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতি তাঁদের অটুট বিশ্বাস এবং ভরসা রয়েছে। কিন্তু এই মুহুর্তে একদিকে যেমন করোনার আতঙ্ক, অন্যদিকে চরম বেকারত্বের যন্ত্রণায় তাঁদের দিন কাঁটছে। তাই এবার "ঘরে বসে নিয়োগের অনুরোধ" জানিয়ে ইতিমধ্যেই শিক্ষামন্ত্রীর ফেসবুক পেজে কমেন্ট করে তাঁদের বিষয়টি অবগত করানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তুু এখনো পর্যন্ত কোনরূপ উত্তর মেলেনি। টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও D.EL.ED প্রশিক্ষণ নিয়েও বেকারত্বের জ্বালায় বহুদিন ধরেই এই সকল চাকরির প্রার্থীরা সকলের দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবুও মিলছে না চাকরি। শেষ হচ্ছেনা বেকারত্বের যন্ত্রণা। প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়ে রাজ্যে নেই চাকরি। সরকারের একটু মানবিক দৃষ্টি নিক্ষেপের অপেক্ষায় রয়েছে প্রায় ১২০০ জন প্রশিক্ষিত প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীবৃন্দ। সকলে যে টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং D.EL.ED প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত, এবং প্রাথমিকে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্য, এই বিষয়টির সম্মন্ধে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীকে অবগত করানোর আপ্রাণ চেষ্টা তাঁরা চালিয়ে যাচ্ছেন।
যোগ্যতা থাকা সত্বেও দীর্ঘদিন বেকারত্বের জ্বালায় জ্বলছেন এই সকল মানুষগুলি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ২০১৭ সালের পর পেরিয়েছে আরও তিনটে বছর। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও ট্রেনিং না থাকার জন্য যাদের নিয়োগ সেই সময়ে সম্ভব হয়নি, তাঁরা সকলেই তাঁদের ট্রেনিং শেষ করেছেন শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যে ভরসা করে। তাহলে এখন কেন আটকে আছে নিয়োগ প্রক্রিয়া? সরকারের পক্ষ থেকে কোন রকম আলোচনা কেন করা হচ্ছে এই বিষয়ের উপর? আর কত দিন সময় লাগবে এই জটিলতা কাঁটতে? মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর উচিত নিজের বক্তব্য খেয়াল রেখে, যত দ্রুত সম্ভব নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়টির উপর নজর দেওয়া। এবং এই ১২০০ চাকরির প্রার্থীর সমস্যার সুরাহা করা।
কোন মন্তব্য নেই