রাজ্যে লকডাউন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে রাস্তায় কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল!
নজরবন্দি ব্যুরো: রাজ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সোমবার বিকেল পর্যন্ত বাংলায় ৫০৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে এরাজ্যে এখনও পর্যন্ত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। সোমবার বিকেল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৫০৪ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এখনও পর্যন্ত এই ভাইরাস থেকে মুক্ত হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১০৯ জন। এইরকম পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে ফের রাস্তায় কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল। সকালে তাঁরা বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের আশপাশে গিয়ে এলাকার ছবি তোলেন। পরে সল্টলেকের আমরি হাসপাতাল হয়ে এয়ারপোর্ট যান।
এদিন বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সকালে বালিগঞ্জের বিএসএফ ক্যাম্প থেকে বের হন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। এদিনও ওই প্রতিনিধি দলের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন বিএসএফ জওয়ানরা। কেন্দ্রীয় এই দলটি এদিন বেলেঘাটা, সল্টলেক আমরি হাসপাতাল,এয়ারপোর্ট চত্বর ঘুরে দেখেন। এরপর তারা উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটসহ একাধিক জায়গা পরিদর্শন করতে পারেন বলেও জানা গিয়েছে।
অপরদিকে,বৃষ্টি মাথায় নিয়েই মঙ্গলবার সকালে ষষ্ঠবার শিলিগুড়ির করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বেরলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। পাঁচ সদস্যদের ২ জন এদিন শিলিগুড়ির বিভিন্ন এলাকার অবস্থা খতিয়ে দেখেন। দলের প্রধান বিনীত জোশী-সহ বাকি ৩ জন যাচ্ছেন দার্জিলিংয়ে।
মঙ্গলবার সকালে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের দুই সদস্য ব্রিগেডিয়ার অজয় গাঙ্গোয়ার ও অধ্যাপিকা শিবানী দত্ত যান কাওয়াখালির কোভিড হাসপাতালে। সেখানকার ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখেন। রোগী ও দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন। সেখান থেকে পাতি কলোনি এলাকা ঘুরে দেখেন। করোনা সংক্রমণে মৃত পাতি কলোনির বাসিন্দা রেল-কর্মীর বাড়িতে যান কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এলাকার বাসিন্দারা আদৌ সচেতন কি না, লকডাউন মানছেন কি না তা খতিয়ে দেখেন তাঁরা।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে এরাজ্যে এখনও পর্যন্ত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। সোমবার বিকেল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৫০৪ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এখনও পর্যন্ত এই ভাইরাস থেকে মুক্ত হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১০৯ জন। এইরকম পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে ফের রাস্তায় কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল। সকালে তাঁরা বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের আশপাশে গিয়ে এলাকার ছবি তোলেন। পরে সল্টলেকের আমরি হাসপাতাল হয়ে এয়ারপোর্ট যান।
এদিন বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সকালে বালিগঞ্জের বিএসএফ ক্যাম্প থেকে বের হন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। এদিনও ওই প্রতিনিধি দলের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন বিএসএফ জওয়ানরা। কেন্দ্রীয় এই দলটি এদিন বেলেঘাটা, সল্টলেক আমরি হাসপাতাল,এয়ারপোর্ট চত্বর ঘুরে দেখেন। এরপর তারা উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটসহ একাধিক জায়গা পরিদর্শন করতে পারেন বলেও জানা গিয়েছে।
অপরদিকে,বৃষ্টি মাথায় নিয়েই মঙ্গলবার সকালে ষষ্ঠবার শিলিগুড়ির করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বেরলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। পাঁচ সদস্যদের ২ জন এদিন শিলিগুড়ির বিভিন্ন এলাকার অবস্থা খতিয়ে দেখেন। দলের প্রধান বিনীত জোশী-সহ বাকি ৩ জন যাচ্ছেন দার্জিলিংয়ে।
মঙ্গলবার সকালে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের দুই সদস্য ব্রিগেডিয়ার অজয় গাঙ্গোয়ার ও অধ্যাপিকা শিবানী দত্ত যান কাওয়াখালির কোভিড হাসপাতালে। সেখানকার ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখেন। রোগী ও দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন। সেখান থেকে পাতি কলোনি এলাকা ঘুরে দেখেন। করোনা সংক্রমণে মৃত পাতি কলোনির বাসিন্দা রেল-কর্মীর বাড়িতে যান কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এলাকার বাসিন্দারা আদৌ সচেতন কি না, লকডাউন মানছেন কি না তা খতিয়ে দেখেন তাঁরা।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই