Header Ads

করোনা নিয়ন্ত্রনে এলে চীন আর WHO-কে ফল ভুগতে হবে; হুমকি আমেরিকার!

নজরবন্দি ব্যুরোঃ করোনা সংক্রমন ঠেকেতে চীনের উদ্যোগ কে একাধিক বার প্রশংসা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থা। অন্যদিকে আমেরিকার সব থেকে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের জন্যে বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থার এই সব প্রশংসা মোটেই ভাল চোখে দেখছে না আমেরিকা। পাশাপাশি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম কিছুদিন আগে করোনা ভাইরাস কে চায়না ভাইরাস নাম দিয়ে অভিহিত করেছিলেন তারও তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থা WHO, তাঁদের পক্ষ থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট কে সতর্ক করে বলা হয় এমন অনভিপ্রেত মন্তব্য না করতে।
এই অবস্থায় কিছুদিন চুপ চাপ থেকে এবার WHO-র বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! তিনি সংবাদমাধ্যমের সামনে বলেন বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থা চিনের প্রতি পক্ষপাত মূলক আচরন করছে। এটা খুব অন্যায় করছে WHO!
৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে লকডাউন; সিদ্ধান্ত ৭ই এপ্রিল।
পাশাপাশি মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য মাইকেল ম্যাককল-ও হু-এর ডিরেক্টর টেডরস অ্যাডহ্যানম ঘেব্রেইসাসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, চিনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কে অনেক লাল সঙ্কেতের রেকর্ড এর আগেও রয়েছে।অন্যদিকে মার্কিন কংগ্রেসের আর এক সদস্য গ্রেগ স্টিউবে রীতিমত হুমকি দিয়ে বলেছেন, করোনা অতিমারির এই সঙ্কটকালে চিনের মুখপত্র হয়ে উঠেছে হু। অতিমারি নিয়ন্ত্রণে এলে চিন ও হু-কে এর ফল ভোগ করতে হবে! এখানেই উঠছে প্রশ্ন? কি ফল ভুগতে হবে হু বা চীন কে?
কারন সমগ্র পৃথিবীকে চিকিৎসা সহায়তা দেয় হু, অন্যদিকে আমেরিকাকে বিশ্বের যে একটি মাত্র দেশ পাত্তা দেয়না তা হল চীন! কারন শক্তি, সামর্থে দুটি দেশ প্রায় সমান। মার্কিন প্রশাসনের কর্তা ব্যাক্তিদের এহেন হুমকির পর চীন বা হু চুপ করে বসে থাকবে এটা মানা কঠিন। সেক্ষেত্রে কি হবে তা নিয়ে শঙ্কিত পুরো বিশ্ব। 
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.