লক ডাউনে মানবিক পুলিশ, আইসির গাড়িতেই সন্তান প্রসব মহিলার। #Exclusive
নজরবন্দি ব্যুরোঃ দেশে জারি রয়েছে সতর্কতা; লকডাউন। করোনা-র বিরুদ্ধে লড়াইতে সদর্থক ভূমিকা নিয়েছে রাজ্য এবং কেন্দ্রের সরকার। প্রধানমন্ত্রী হাত জড়ো করে জানিয়েছেন কোনভাবেই খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে না বেরতে। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সচেষ্ট হয়েছেন লকডাউন কে সফল করতে। কেন্দ্র আর রাজ্যের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেনি কোন রাজনৈতিক দল। সবাই মিলে করোনার মত বিপদ কে প্রতিহত করার চেষ্টা চলছে।
অন্যদিকে রাজ্যে লকডাউন কে সফল করতে সচেষ্ট হয়েছে পুলিশ ও। কিন্তু এমন একটি ঘটনা ঘটল যা রীতিমত ভয়ের। লকডাউনের মধ্যে রাস্তায় বেরিয়ে, পুলিশের লাঠির ঘায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুর অভিযোগ উঠল। বুধবার সন্ধেয় এই ঘটনা ঘটেছে হাওড়ার সাঁকরাইলের বানিপুর এলাকায়।
লকডাউনে দুধ কিনতে বেরিয়ে পুলিশের ঘায়ে যুবকের মৃত্যু হাওড়ায়! ব্যাবস্থা নিন মুখ্যমন্ত্রী। #Exclusive
মৃতের স্ত্রী অভিযোগ করেছেন তাঁর স্বামী দুধ কিনতে বেরিয়েছিলেন, সেই সময়েই রাস্তা ফাঁকা করতে লাঠি চালায় পুলিশ। পুলিশের লাঠির আঘাতে লুটিয়ে পড়েন তাঁর স্বামী ৩২ বছরের যুবক, নাম লাল। আহত যুবক কে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। যদিও পুলিশ দায় অস্বীকার করেছে।হাওড়া সিটি পুলিশের ডিসি সাউথ রাজ মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, যুবক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন! মৃতের স্ত্রী এই ঘটনার বিচার চেয়েছেন!
এমন পরিস্থিতিতেই রাজ্যের অন্য একটি জেলায় পুলিশের মানবিক মুখ দেখা গেল। হাসপাতালের যাওয়ার জন্য অ্যাম্বুল্যান্স মেলেনি। দীর্ঘক্ষন রাস্তার পাশে অপেক্ষা করছিলেন সন্তান সম্ভবা স্রী আর আর স্বামী, ঘটনাটি সোনারপুর থানা এলাকার সুভাষ গ্রামের। সেই সময় সোনারপুর থানার আইসি সঞ্জীব চক্রবর্তী গাড়িতে করে তাঁদের হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেন, কিন্তু প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়ে যাওয়ায় গাড়িতেই প্রসব করেন মহিলা। একটি ফুটফুটে কন্যা সন্তানের জন্ম দেন মা মিরাদেবী। পুলিশের এই মানবিক মুখ সত্যিই প্রশংসনীয়।
লকডাউনে দুধ কিনতে বেরিয়ে পুলিশের ঘায়ে যুবকের মৃত্যু হাওড়ায়! ব্যাবস্থা নিন মুখ্যমন্ত্রী। #Exclusive
মৃতের স্ত্রী অভিযোগ করেছেন তাঁর স্বামী দুধ কিনতে বেরিয়েছিলেন, সেই সময়েই রাস্তা ফাঁকা করতে লাঠি চালায় পুলিশ। পুলিশের লাঠির আঘাতে লুটিয়ে পড়েন তাঁর স্বামী ৩২ বছরের যুবক, নাম লাল। আহত যুবক কে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। যদিও পুলিশ দায় অস্বীকার করেছে।হাওড়া সিটি পুলিশের ডিসি সাউথ রাজ মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, যুবক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন! মৃতের স্ত্রী এই ঘটনার বিচার চেয়েছেন!
এমন পরিস্থিতিতেই রাজ্যের অন্য একটি জেলায় পুলিশের মানবিক মুখ দেখা গেল। হাসপাতালের যাওয়ার জন্য অ্যাম্বুল্যান্স মেলেনি। দীর্ঘক্ষন রাস্তার পাশে অপেক্ষা করছিলেন সন্তান সম্ভবা স্রী আর আর স্বামী, ঘটনাটি সোনারপুর থানা এলাকার সুভাষ গ্রামের। সেই সময় সোনারপুর থানার আইসি সঞ্জীব চক্রবর্তী গাড়িতে করে তাঁদের হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেন, কিন্তু প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়ে যাওয়ায় গাড়িতেই প্রসব করেন মহিলা। একটি ফুটফুটে কন্যা সন্তানের জন্ম দেন মা মিরাদেবী। পুলিশের এই মানবিক মুখ সত্যিই প্রশংসনীয়।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই