Header Ads

চুক্তি ও নিয়ম লঙ্ঘন; চিনের বিরুদ্ধে ২০ ট্রিলিয়ন ডলারের মামলা দায়ের করল আমেরিকার আইনজীবি।

নজরবন্দি ব্যুরোঃ কোভিড-১৯ কে চীনা ভাইরাস বলে আক্রমণ করেত দেখা গেছে বিশ্বের একাধিক দেশের সরকারকে। এর বিরুদ্ধেই এবার গলা চড়াল চীন। চীনের তরফ থেকে বলা হয়েছে , এই মরণ ভাইরাসের  কথা বলার সময়ে চীনা ভাইরাস শব্দটি উল্লেখ করা উচিৎ নয় ভারতের। কারণ এর ফলে প্রভাব পড়বে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর। মঙ্গলবার ফোনে স্টেট কাউন্সিলর এবং বিদেশ মন্ত্রী ওয়াং ইয়ি জানিয়েছেন, চিন সরকার মনে করে ভারত চিনা ভাইরাস শব্দটি ব্যবহার করে সংকীর্ণ মানসিকতার' পরিচয় দেবে না।
ভারত এই প্রকার সংকীর্ণ মানসিকতার তীব্র বিরোধিতা করবে। প্রসঙ্গত, ৩১ডিসেম্বর ২০১৯ -এ সর্ব প্রথম চিনে এই মহামারির প্রকোপ পড়তে দেখা যায়। কিন্তু তার ফলে এমন কোন বিষয় উঠে আসেনি যার দ্বারা প্রমাণ হয় যে চিন এই মারণ ভাইরাসের উৎস। চিনের কূটনৈতিকরা বিভিন্ন দেশের সরকারের কাছে  ‘চিনা ভাইরাস’ শব্দটি ব্যবহার না করার দাবি জানাবে।
বর্তমানে চিন করোনা সক্রমণের অপর থেকে চিনা ভাইরাস শব্দটা মুছতে মরিয়া। আর অন্য দিকে চিনের বিরুদ্ধে ২০ ট্রিলিয়ন ডলারের মামলা দায়ের করলেন আমেরিকার ল্যারি ক্লেম্যান নামের এক আইনজীবী ও তার আইনি প্রতিষ্ঠান ফ্রিডম ওয়াচ ও বাজ ফটোজ। এই মমলার অভিযোগে বলা হয়েছে, চিন 'যুদ্ধের জৈবিক অস্ত্র' হিসেবে এই মারণ করোনা ভাইরাস বানিয়েছিল। যে সমস্ত দেশগুলি চিনের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে সক্ষম তাঁদের ধ্বংস করার জন্যই চিন এই মারণ  ভাইরাস তৈরী করেছে। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসটি চীন যুদ্ধের জৈবিক অস্ত্র হিসেবে তৈরি করেছে বলে দাবি জানায় আইনজীবী ল্যারি ক্লেম্যান। মামলায় আরও বলা হয়েছে, ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় যে ভাবেই হোক না কেন চিন থেকে এই ভাইরাস গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পরেছে এবং যা মহামারির রুপ নিয়েছে ফলে মার্কিন আইন, আন্তর্জাতিক আইন, চুক্তি ও নিয়ম লঙ্ঘন হয়েছে।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.