Header Ads

"পুলিশ চোরের প্রেমে পড়েছে"! তারপর কি হল?

নজরবন্দি ব্যুরো: দাগী আসামীর সঙ্গে এক সপ্তাহের প্রেম মহিলা পুলিশ কর্মীর। এরপরেই বিয়ের প্রস্তাব দাগী আসামীকে। তারপরেই কেল্লা ফতেহ। উত্তর প্রদেশের বিজোরি গ্রামের বাসিন্দা বালকিষাণ চৌবের ঘাড়ে ঝুলছে ১৬ মামলা। রয়েছে খুনের অভিযোগের মতো গুরুতর মামলা। পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজে চলেছে বালকিষাণকে। কিন্তু কিছুতেই কব্জায় আনতে পারছে না পুলিশ। দাগী এই অপরাধীর মাথার দাম ১০ হাজার টাকা। এরপরেই পুলিশ ফাঁদ পাতে বালকিষাণকে বাগে আনতে। এক মহিলা পুলিশ কর্মীকে গোপন এই অপারেশনে পুলিশ কাজে লাগায়।
 মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রথমে ওই মহিলা পুলিশ কর্মী প্রেমের ফাঁদে জড়িয়ে ফেলে দাগী অপরাধী বালকিষাণ চৌবেকে। পরিকল্পনামাফিক একসপ্তাহ প্রেমের জালে জড়িয়ে রেখে অবশেষে বালকিষাণের কাছে বিয়ের প্রস্তাব রাখে ওই মহিলার পুলিশ কর্মী। ব্যস আর কি! বালকিষাণ চৌবে বিয়ের প্রস্তাব পেতেই লুফে নেয়। পুলিশের পরিকল্পনা মতো বিয়ের নির্দিষ্ট দিনে বিজোরি গ্রামের এক মন্দিরে বিয়ে করার জন্য হাজির হয় দাগী অপরাধী বালকিষাণ চৌবে। পুলিশ আগে থেকেই ওই মন্দিরের আশেপাশে ফাঁদ পেতে বসেই ছিল। মন্দিরে পা রাখতেই চারিদিক দিয়ে পুলিশ ঘিরে ধরে দাগী এই অপরাধীকে। বমাল ধরা পড়ে যায় পুলিশের হাতে বালকিষাণ চৌবে নামের দাগী অপরাধী। মধ্যপ্রদেশের নওগাঁওতে এক ব্যক্তিকে খুনের অভিযোগ রয়েছে বালকিষাণের বিরুদ্ধে।

No comments

Theme images by lishenjun. Powered by Blogger.