আইন আর দূষণমুক্ত পরিবেশ দুটোই গুরুত্বপূর্ণ. আসুন সবাই মিলে বাঁচি, বাঁচাই! সোমনাথ
নজরবন্দি ব্যুরোঃ রাজ্য সরকার বনাম রাজ্যপাল সংঘাত একাধিক ইস্যুতে অব্যহত। রাজ্যের একাধিক বিষয়ে খামতি খুঁজে পেলেই রাজ্যপাল জগদীশ ধনখড় প্রকাশ্যে সমালোচনা করছেন যা কোনভাবেই বরদাস্ত করতে পারছে না রাজ্য সরকার।
এইবার সংঘাতের মূল বিষয় হল ছট পুজোতে রাজ্য সরকারের আদালতের নির্দেশ অবমাননা! আদালতের নিষেধাজ্ঞাকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শনিবারের পর রবিবার সকালেও রবীন্দ্র সরোবরে অবাধে চলেছে ছট পুজো।
বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যে, শনিবার বিকেলে ছট পুজো চলাকালীন বাইরে পুলিশি প্রহরা ছিল আর রবিবার সকালে রবীন্দ্র সরোবরের ভেতরেই ছিল পুলিশ। যদিও সেই পুলিশ ছট পুজো করতে আসা ভক্তদের কোন ভাবেই বাঁধা দেয়নি!
আদালতের নির্দেশের থেকে প্রশাসন গুরুত্ব দিয়েছে শাসক দলের ভোট ব্যাঙ্ক-কে বলে অভিযোগ উঠেছে। আর রাজ্য প্রশাসনের এই ভূমিকাকেই কাঠগড়ায় তুলে আক্রমন শানিয়েছেন রাজ্যপাল।
তিনি বলেছেন, ভারতীয় সংবিধান রক্ষা করব শপথ নিয়েছিলাম রাজ্যপাল হওয়ার সময়। তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, বাংলায় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পালন করা হচ্ছে না। কেউই আইনের উর্দ্ধে হতে পারে না। আইন যা বলবে তা মেনে চলতে আমরা বাধ্য।দূষণবিধি উপেক্ষিত হয়েছে রবীন্দ্র সরোবরে, পুলিশ ছিল দর্শকের ভূমিকায়। কার্যত আদালতের নির্দেশ কে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো হয়েছে।
একই মত ব্যাক্ত করেছেন পরিবেশবিদ সোমনাথ মুখোপাধ্যায়, সোমনাথ বাবু তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানান ঘটনাটি নিন্দনীয়, দেশের আইনের ওপর কেউ হতে পারে না। রাজ্যপালের বক্তব্য কে সমর্থন করে সোমনাথ বাবু বলেন, "মহামান্য আদালতের নির্দেশ ছিল রবীন্দ্র সরোবর লেককে কোনভাবেই দূষিত করা যাবে না, সেখানে একটা মাত্র পোশাকি নোটিশ গেটে ঝুলিয়ে দায়সারা কাজ সেরেছে প্রশাসন। ধর্মীয় ভাবাবেগ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু দেশের আইন যেমন শৃঙ্খলা বজায় রাখে তেমন দূষন মুক্ত পরিবেশ মানব জীবন কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।" যদিও ছট পুজোর পরের দিন মহানাগরিকের নির্দেশে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে পুরসভা যেভাবে রবীন্দ্র সরোবর লেককে পরিষ্কার করেছে তা প্রশংসনীয়।"
এইবার সংঘাতের মূল বিষয় হল ছট পুজোতে রাজ্য সরকারের আদালতের নির্দেশ অবমাননা! আদালতের নিষেধাজ্ঞাকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শনিবারের পর রবিবার সকালেও রবীন্দ্র সরোবরে অবাধে চলেছে ছট পুজো।
বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যে, শনিবার বিকেলে ছট পুজো চলাকালীন বাইরে পুলিশি প্রহরা ছিল আর রবিবার সকালে রবীন্দ্র সরোবরের ভেতরেই ছিল পুলিশ। যদিও সেই পুলিশ ছট পুজো করতে আসা ভক্তদের কোন ভাবেই বাঁধা দেয়নি!
আদালতের নির্দেশের থেকে প্রশাসন গুরুত্ব দিয়েছে শাসক দলের ভোট ব্যাঙ্ক-কে বলে অভিযোগ উঠেছে। আর রাজ্য প্রশাসনের এই ভূমিকাকেই কাঠগড়ায় তুলে আক্রমন শানিয়েছেন রাজ্যপাল।
একই মত ব্যাক্ত করেছেন পরিবেশবিদ সোমনাথ মুখোপাধ্যায়, সোমনাথ বাবু তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানান ঘটনাটি নিন্দনীয়, দেশের আইনের ওপর কেউ হতে পারে না। রাজ্যপালের বক্তব্য কে সমর্থন করে সোমনাথ বাবু বলেন, "মহামান্য আদালতের নির্দেশ ছিল রবীন্দ্র সরোবর লেককে কোনভাবেই দূষিত করা যাবে না, সেখানে একটা মাত্র পোশাকি নোটিশ গেটে ঝুলিয়ে দায়সারা কাজ সেরেছে প্রশাসন। ধর্মীয় ভাবাবেগ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু দেশের আইন যেমন শৃঙ্খলা বজায় রাখে তেমন দূষন মুক্ত পরিবেশ মানব জীবন কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।" যদিও ছট পুজোর পরের দিন মহানাগরিকের নির্দেশে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে পুরসভা যেভাবে রবীন্দ্র সরোবর লেককে পরিষ্কার করেছে তা প্রশংসনীয়।"
Loading...
কোন মন্তব্য নেই