শিক্ষক দিবসে সারা রাজ্য জুড়ে আছড়ে পড়লো গ্র্যাজুয়েট টিচার্স দের প্রতিবাদের ঝড়!
নজরবন্দি ব্যুরো: নজিরবিহীন ঘটনার সাক্ষী থেকে গেল রাজ্য। বৃহস্পতিবার রাজ্যে শিক্ষক দিবস। আর এদিনই রাজ্যের শিক্ষকেরা বিক্ষোভ প্রদর্শনে সামিল হলেন। রাজ্য সরকার পোষিত ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল এবং মাদ্রাসার মাধ্যমিক স্তরের জন্য নিযুক্ত পাস গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকেরা বেতন বৈষম্যের শিকার এই দাবিকে সামনে রেখে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ কর্মসূচীতে অংশ নিল।
বিক্ষোভকারি শিক্ষকদের বক্তব্য,সর্ব ভারতীয় স্তরে ষষ্ঠ কেন্দ্রীয় বেতন কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী ট্রেন্ড গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরি শিক্ষকদের পে স্কেল এবং গ্রেড পে যে হারে দেওয়া হয় রাজ্যের পাস গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরির শিক্ষকেরা তার থেকে কম বেতন পেয়ে থাকেন। বেতন পরিকাঠামোর চরম বৈষম্যের নজির এই রাজ্যে।
এদিকে এই বেতন বৈষম্যের বিরুদ্ধে গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরি শিক্ষকদের সংগঠন বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচার্স এসোসিয়েশন(বিজিটএ) হাইকোর্টে মামলা করেছিল। গত ২২ জুলাই এই মামলার রায় দিতে গিয়ে বিচারপতির পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। হাইকোর্ট জানায় যে এটা প্রমাণিত রাজ্যের পাস গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকদের সর্ব ভারতীয় স্তরের ট্রেন্ড গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরি শিক্ষকদের সঙ্গে সাযুজ্য যুক্ত পে স্কেল এবং গ্রেড দেওয়া হয় নি। হাইকোর্ট রায়দানের সময়ে পে কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের দায়িত্ব ও কর্তব্য সর্ব ভারতীয় স্তরের সঙ্গে সাজুয্য রেখেই রাজ্যের পাস গ্র্যাজুয়েট এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকদের মধ্যে যে বেতন বৈষম্য আছে তা দূর করতে হবে।
এই মামলায় রাজ্য সরকারের আইনজীবী রাজ্যের আর্থিক উপরিস্থিতর কথা বিচারকের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিচারপতি উল্টে রাজ্য সরকারের আইনজীবীর বক্তব্যকে খারিজ করে দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকেরা যদি সর্ব ভারতীয় স্তরের সঙ্গে সাযুজ্য যুক্ত পে স্কেল পান তাহলে পাস গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরির শিক্ষকেরা কেন পাবে না? বিচারপতির পর্যবেক্ষণে এও উঠে এসেছে ষষ্ঠ রাজ্য বেতন কমিশনকে এই বেতন বৈষম্য দূর করার ব্যবস্থা নিতে হবে, সঙ্গে রাজ্য বেতন কমিশনকে অর্থ দপ্তর ও শিক্ষা দপ্তর বা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তরের সহায়তা নিতে বলা হয়েছে। ৭ আগস্ট এই নিয়ে পে কমিশনে শুনানি হলেও রাজ্যের অর্থ দপ্তর ও শিক্ষা দপ্তরে কোন হেলদোল দেখা যায় নি। মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেও সমস্যার কোন সমাধান বের হয়নি। এরপর শিক্ষকরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে।
বিক্ষোভরত শিক্ষকদের বক্তব্য, তাদের দাবি মানা হয়নি। তাই শিক্ষক দিবসের দিন সরকারি অনুষ্ঠান বয়কট করে কালো ব্যাজ পড়ে টিজিটি স্কেল এবং কেরিয়ার এডভান্সমেন্ট স্কীম চালুর দাবিতে রাজ্য জুড়ে বিক্ষোভ কর্মসূচীতে সামিল হতে বাধ্য হয়েছে। সঙ্গে হুঁশিয়ারির সুরে বিক্ষোভরত শিক্ষকরা জানিয়েছে দাবি মান্যতা না পেলে আরোও বৃহত্তর আন্দোলনে দিকে তারা পা বাড়াবে।
বিক্ষোভকারি শিক্ষকদের বক্তব্য,সর্ব ভারতীয় স্তরে ষষ্ঠ কেন্দ্রীয় বেতন কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী ট্রেন্ড গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরি শিক্ষকদের পে স্কেল এবং গ্রেড পে যে হারে দেওয়া হয় রাজ্যের পাস গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরির শিক্ষকেরা তার থেকে কম বেতন পেয়ে থাকেন। বেতন পরিকাঠামোর চরম বৈষম্যের নজির এই রাজ্যে।
এদিকে এই বেতন বৈষম্যের বিরুদ্ধে গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরি শিক্ষকদের সংগঠন বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচার্স এসোসিয়েশন(বিজিটএ) হাইকোর্টে মামলা করেছিল। গত ২২ জুলাই এই মামলার রায় দিতে গিয়ে বিচারপতির পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। হাইকোর্ট জানায় যে এটা প্রমাণিত রাজ্যের পাস গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকদের সর্ব ভারতীয় স্তরের ট্রেন্ড গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরি শিক্ষকদের সঙ্গে সাযুজ্য যুক্ত পে স্কেল এবং গ্রেড দেওয়া হয় নি। হাইকোর্ট রায়দানের সময়ে পে কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের দায়িত্ব ও কর্তব্য সর্ব ভারতীয় স্তরের সঙ্গে সাজুয্য রেখেই রাজ্যের পাস গ্র্যাজুয়েট এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকদের মধ্যে যে বেতন বৈষম্য আছে তা দূর করতে হবে।
এই মামলায় রাজ্য সরকারের আইনজীবী রাজ্যের আর্থিক উপরিস্থিতর কথা বিচারকের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিচারপতি উল্টে রাজ্য সরকারের আইনজীবীর বক্তব্যকে খারিজ করে দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষকেরা যদি সর্ব ভারতীয় স্তরের সঙ্গে সাযুজ্য যুক্ত পে স্কেল পান তাহলে পাস গ্র্যাজুয়েট ক্যাটাগরির শিক্ষকেরা কেন পাবে না? বিচারপতির পর্যবেক্ষণে এও উঠে এসেছে ষষ্ঠ রাজ্য বেতন কমিশনকে এই বেতন বৈষম্য দূর করার ব্যবস্থা নিতে হবে, সঙ্গে রাজ্য বেতন কমিশনকে অর্থ দপ্তর ও শিক্ষা দপ্তর বা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তরের সহায়তা নিতে বলা হয়েছে। ৭ আগস্ট এই নিয়ে পে কমিশনে শুনানি হলেও রাজ্যের অর্থ দপ্তর ও শিক্ষা দপ্তরে কোন হেলদোল দেখা যায় নি। মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেও সমস্যার কোন সমাধান বের হয়নি। এরপর শিক্ষকরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে।
বিক্ষোভরত শিক্ষকদের বক্তব্য, তাদের দাবি মানা হয়নি। তাই শিক্ষক দিবসের দিন সরকারি অনুষ্ঠান বয়কট করে কালো ব্যাজ পড়ে টিজিটি স্কেল এবং কেরিয়ার এডভান্সমেন্ট স্কীম চালুর দাবিতে রাজ্য জুড়ে বিক্ষোভ কর্মসূচীতে সামিল হতে বাধ্য হয়েছে। সঙ্গে হুঁশিয়ারির সুরে বিক্ষোভরত শিক্ষকরা জানিয়েছে দাবি মান্যতা না পেলে আরোও বৃহত্তর আন্দোলনে দিকে তারা পা বাড়াবে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই