বৃহস্পতিবার ভাটপাড়ায় যাচ্ছেন বুদ্ধিজীবীদের একটা বড় অংশ!
নজরবন্দি ব্যুরো: নির্বাচনের আগে থেকেই উত্তপ্ত ভাটপাড়া। সম্প্রতি পুলিশের গুলিতে ২ জনের মৃত্যুর পর থেকে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। যদিও পুলিশের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে, গুলি তারা চালিয়েছে এটা ঠিক।
কিন্তু তারা শূন্যে গুলি চালায়। এর পরে বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে পুলিশের গুলিতে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভাটপাড়া নামক এই ছোট জায়গাটি সম্প্রতি সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে অশান্তির জন্য। রাজনৈতিক হানাহানি, মানুষ খুন, বোমাবাজি কয়েক দিন ধরে লেগেই রয়েছে এখানে। এমনই অস্থির পরিস্থিতিতে শান্তি ফেরানোর উদ্দেশ্যে ভাটপাড়ায় যাচ্ছেন বাংলার বুদ্ধিজীবীদের একটা বড় অংশ।
২০০৭ সালে নন্দীগ্রামে জমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে সেখানকার পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নেয়।
সেই সময় নন্দীগ্রামে ছুটে যান শাঁওলি মিত্র, জয় গোস্বামী, অপর্ণা সেন, কৌশিক সেনরা। বৃহস্পতিবার বুদ্ধিজীবীদের ভাটপাড়ায় যাওয়া যেন সেই নন্দীগ্রামে যাওয়াকেই মনে করিয়ে দিচ্ছে।
এই প্রসঙ্গে চন্দন সেন বলেন, "আমরা সেখানে গিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলব। আমাদের পক্ষ থেকে তাঁদের জানাব, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকুন, সংহত থাকুন। রাজনীতির রং ধরে আপনারা বাঁচার চেষ্টা করবেন না, নিজেদের শক্তিতে বাঁচার চেষ্টা করুন।"
কিন্তু তারা শূন্যে গুলি চালায়। এর পরে বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে পুলিশের গুলিতে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভাটপাড়া নামক এই ছোট জায়গাটি সম্প্রতি সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে অশান্তির জন্য। রাজনৈতিক হানাহানি, মানুষ খুন, বোমাবাজি কয়েক দিন ধরে লেগেই রয়েছে এখানে। এমনই অস্থির পরিস্থিতিতে শান্তি ফেরানোর উদ্দেশ্যে ভাটপাড়ায় যাচ্ছেন বাংলার বুদ্ধিজীবীদের একটা বড় অংশ।
২০০৭ সালে নন্দীগ্রামে জমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে সেখানকার পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নেয়।
এই প্রসঙ্গে চন্দন সেন বলেন, "আমরা সেখানে গিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলব। আমাদের পক্ষ থেকে তাঁদের জানাব, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকুন, সংহত থাকুন। রাজনীতির রং ধরে আপনারা বাঁচার চেষ্টা করবেন না, নিজেদের শক্তিতে বাঁচার চেষ্টা করুন।"

No comments