তৃণমূল নেতাদের রক্তচাপ বাড়াতে ইনকাম ট্যাক্স ও ইডি দফতরে যাচ্ছে বামেরা!
নজরবন্দি ব্যুরো: রাজ্যের শাসকদলের বিধায়কদের সম্পত্তি সংক্রান্ত অভিযোগ জানাতে এ বার আয়কর দফতর এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের কাছে যাচ্ছেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী। আজ বিকেলে যেতে পারেন আয়কর ভবনে। আগামী কল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার যাওয়ার কথা ইডি দফতরে।
কাগজপত্র তৈরি করে আটঘাট বেঁধেই দুই কেন্দ্রীয় সংস্থার দ্বারস্থ হচ্ছে সিপিআই(এম)। সিপিআই(এম) সূত্রে জানা গিয়েছে, একাধিক বিধায়কের নামের তালিকা জমা দেওয়া হচ্ছে। যাতে রয়েছেন শাসক দলের একাধিক হেভি-ওয়েট নেতা ও মন্ত্রীর নাম।
এই প্রসঙ্গে সুজন চক্রবর্তী বলেন, “কি করে বিধায়কদের আয় এত গুন বাড়ল? ইডি, ইনকাম ট্যাক্স কি ঘুমোচ্ছে। অবিলম্বে তদন্ত করুক।”
সূত্রের দাবি ওই তালিকাতে দেখা যাচ্ছে দক্ষিণ কলকাতার এক বিধায়ক ১১ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সময় নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছিলেন, তাঁর ব্যাঙ্কে মোট টাকার পরিমাণ ২ লক্ষ ৪০ হাজার ৯০১ টাকা।
১৬-র নির্বাচনে তিনি যখন কমিশনকে হলফনামা দেন, তাতে তিনি জানিয়েছেন, ব্যাঙ্কে গচ্ছিত টাকার পরিমাণ ২৬ লক্ষ ৩৫ হাজার ৪০টাকা। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে সম্পত্তি বেড়েছে প্রায় তেরো গুণ। জানা গিয়েছে, এই সব তথ্য বামেরা জমা দিতে চলেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দফতরে।
কাগজপত্র তৈরি করে আটঘাট বেঁধেই দুই কেন্দ্রীয় সংস্থার দ্বারস্থ হচ্ছে সিপিআই(এম)। সিপিআই(এম) সূত্রে জানা গিয়েছে, একাধিক বিধায়কের নামের তালিকা জমা দেওয়া হচ্ছে। যাতে রয়েছেন শাসক দলের একাধিক হেভি-ওয়েট নেতা ও মন্ত্রীর নাম।
সূত্রের দাবি ওই তালিকাতে দেখা যাচ্ছে দক্ষিণ কলকাতার এক বিধায়ক ১১ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সময় নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছিলেন, তাঁর ব্যাঙ্কে মোট টাকার পরিমাণ ২ লক্ষ ৪০ হাজার ৯০১ টাকা।
১৬-র নির্বাচনে তিনি যখন কমিশনকে হলফনামা দেন, তাতে তিনি জানিয়েছেন, ব্যাঙ্কে গচ্ছিত টাকার পরিমাণ ২৬ লক্ষ ৩৫ হাজার ৪০টাকা। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে সম্পত্তি বেড়েছে প্রায় তেরো গুণ। জানা গিয়েছে, এই সব তথ্য বামেরা জমা দিতে চলেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দফতরে।
No comments