এবার প্রাথমিক শিক্ষকদের তৃণমূলের প্রচারে ব্যবহার করা হবে! কড়া জবাব শিক্ষকদের।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ বেতন সংক্রান্ত সমস্যায় জর্জরিত এরাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষকরা। যোগ্যতা অনুযায়ী বেতনের দাবিতে আদালতে মামলা করেছেন শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। হাইকোর্টে সেই মামলা বিচারাধীন। এরই মধ্যে সরকারের ওপর চাপ বাড়াতে ফের জোরালো আন্দোলনে ঝাঁপাতে চলেছেন রাজ্যের প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষক।
সামনেই ভোট, তার আগে শিক্ষকদের সহযোগিতা দরকার সরকারের। শুধু তাই নয়, ভোটবাক্সেও যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে বিশাল সংখ্যক শিক্ষকদের। এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে সরকারের তুমুল চাপে রাখতে ফের বড়সর আন্দোলনে নামতে চলেছেন প্রাথমিক শিক্ষকদের সংগঠন উস্থি ইউনাইটেড প্রাইমারি টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন।
অন্যদিকে শিক্ষামন্ত্রীর কথায় স্পষ্ট হয়ে গেল শুধু সরকারি কাজে শিক্ষকদের সহযোগিতা নয়। দলীয় কাজেও প্রাথমিক শিক্ষকদের ব্যাবহার করতে চায় শাসক দল।লোকসভা ভোটের আগে শিক্ষকদের নিজের নিজের বুথে দলের কাজে নামাতে চাইছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল নেতাদের হিসেব রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষক আছেন ১ লক্ষ ৮০ হাজার আর পার্শ্বশিক্ষক আছেন ৩২ হাজার। সর্বমোট কমবেশি ২ লক্ষ ১২ হাজার শিক্ষকের মধ্যে অন্তত ১ লক্ষ ৩৫ হাজার শিক্ষক কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা সরকারের প্রচারের কাজে লাগানো হবে!!
সভাপতি অশোক রুদ্রের কথায়, ‘‘স্কুলের পড়াশোনা বজায় রেখেই সাংগঠনিক কাজ করবেন। নিজে যে বুথে ভোট দেন সেখানকার দলীয় কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে বলা হচ্ছে তাঁদের।’’ শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘শিক্ষকরা রাজনীতি করতে পারবেন না এই রকম নিয়ম তো নেই। স্কুলের দায়িত্ব সেরে নিশ্চই এ কাজ তাঁরা করতে পারেন। শিক্ষাক্ষেত্রে ভালমন্দ নিয়ে তাঁরা রাস্তায় নামতেই পারেন।’
এই অবস্থায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রাথমিক শিক্ষক জানিয়েছেন "পুজোর আগে যোগ্যতা অনুযায়ী বেতনক্রম চালু করুক সরকার, তারপর অন্য কিছু ভাবা যাবে"।
সামনেই ভোট, তার আগে শিক্ষকদের সহযোগিতা দরকার সরকারের। শুধু তাই নয়, ভোটবাক্সেও যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে বিশাল সংখ্যক শিক্ষকদের। এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে সরকারের তুমুল চাপে রাখতে ফের বড়সর আন্দোলনে নামতে চলেছেন প্রাথমিক শিক্ষকদের সংগঠন উস্থি ইউনাইটেড প্রাইমারি টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন।
অন্যদিকে শিক্ষামন্ত্রীর কথায় স্পষ্ট হয়ে গেল শুধু সরকারি কাজে শিক্ষকদের সহযোগিতা নয়। দলীয় কাজেও প্রাথমিক শিক্ষকদের ব্যাবহার করতে চায় শাসক দল।লোকসভা ভোটের আগে শিক্ষকদের নিজের নিজের বুথে দলের কাজে নামাতে চাইছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল নেতাদের হিসেব রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষক আছেন ১ লক্ষ ৮০ হাজার আর পার্শ্বশিক্ষক আছেন ৩২ হাজার। সর্বমোট কমবেশি ২ লক্ষ ১২ হাজার শিক্ষকের মধ্যে অন্তত ১ লক্ষ ৩৫ হাজার শিক্ষক কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা সরকারের প্রচারের কাজে লাগানো হবে!!
সভাপতি অশোক রুদ্রের কথায়, ‘‘স্কুলের পড়াশোনা বজায় রেখেই সাংগঠনিক কাজ করবেন। নিজে যে বুথে ভোট দেন সেখানকার দলীয় কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে বলা হচ্ছে তাঁদের।’’ শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘শিক্ষকরা রাজনীতি করতে পারবেন না এই রকম নিয়ম তো নেই। স্কুলের দায়িত্ব সেরে নিশ্চই এ কাজ তাঁরা করতে পারেন। শিক্ষাক্ষেত্রে ভালমন্দ নিয়ে তাঁরা রাস্তায় নামতেই পারেন।’
এই অবস্থায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রাথমিক শিক্ষক জানিয়েছেন "পুজোর আগে যোগ্যতা অনুযায়ী বেতনক্রম চালু করুক সরকার, তারপর অন্য কিছু ভাবা যাবে"।
কোন মন্তব্য নেই