শিক্ষকদের পর এবার আন্দোলনে নামছেন স্কুল-মাদ্রাসার ক্লার্করা। আগামিকাল ডেপুটেশন।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ স্কুল শিক্ষক দের পর এবার আন্দোলনের পথে করণিকরা। সাম্মানিকের তুলনায় অনেক বেশি কাজ করতে হয় তাদের এবং তার জন্য পাননা তারা কোনো অতিরিক্ত সুযোগসুবিধা। একাধিক দাবি জানিয়ে আগামিকাল WBSMCA র পক্ষ থেকে জেলার স্কুল ও মাদ্রাসা গুলির সমস্ত করণিকরা রাজ্যের শিক্ষা সচিবের কাছে ডেপুটেশন জমা দেওয়ার কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন।
করণিকদের অভিযোগ, ছাত্র ভর্তি করা, আয়-ব্যায়ের হিসেবে রাখা, মিড ডে মিলের তদারকি থেকে শুরু করে স্কুল গুলির সিংহ ভাগ কাজ করতে হয় তাদের। কখনো কখনো ছুটির দিনেও কাজ করতে হয়। কিন্তু তাদের পদের মান মাধ্যমিক করে রাখা হয়েছে। কোনো প্রশিক্ষণমূলক কোর্স করার সুযোগ না পাওয়ায় শিক্ষক বা লাইব্রেরিয়ান পদে উন্নীত হওয়ার সুযোগও পাননা। তাই আর্থিক অবস্থারও কোনো উন্নতি হয়না তাদের। এই অবস্থায় সংসার চালানোই কষ্টকর হয়ে উঠছে, জানিয়েছেন করণিকরা। আগামি ৮ অগাস্ট সহস্রাধিক করণিকের স্বাক্ষর সহ একটি দাবিপত্র ডেপুটেশন আকারে শিক্ষা দপ্তরে জমা দেবেন তারা। সেই ডেপুটেশনের প্রতিলিপি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও পে কমিশনের দপ্তরেও পেশ করা হবে।
দাবিপত্রে যে বিষয়গুলি উল্লেখ রয়েছে তা হল-
স্কুল ও মাদ্রাসা ক্লার্ক পদের যোগ্যতা মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক করতে হবে। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম তাদের তা বাড়ানোর সুযোগ দিতে হবে।
পে ব্যান্ড স্কেল ৭১০০ থেকে ৩৭৬০০ টাকার আওতায় আনতে হবে। গ্রেড পে ৩৬০০ টাকা করতে হবে।
স্কুল ও মাদ্রাসা ক্লার্কদের জন্য নির্দিষ্ট কর্মতালিকা প্রকাশ করতে হবে। WBSSC, WBMSCর সহকারী শিক্ষক ও লাইব্রেরিয়ান নিয়োগ পরীক্ষায় স্কুল ও মাদ্রাসা ক্লার্কদের দশ শতাংশ সংরক্ষণ চালু করতে হবে।
ক্লার্কদের জন্য জেনারেল ট্রান্সফার চালু করতে হবে।
অতিরিক্ত কাজের জন্য এক্সট্রা অ্যালাওয়েন্স দিতে হবে।ছুটির দিন কাজ করলে তাদের অন ডিউটি লিভের ব্যবস্থা করতে হবে। ইত্যাদি।আগামিকাল সকাল ১০টায় করুণাময়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে র‍্যালি করে যাওয়া হবে বিধানমূর্তির পাদদেশে। সেখান থেকেই ডেপুটেশন জমা দেওয়া হবে শিক্ষা সচিবের কাছে।
করণিকদের অভিযোগ, ছাত্র ভর্তি করা, আয়-ব্যায়ের হিসেবে রাখা, মিড ডে মিলের তদারকি থেকে শুরু করে স্কুল গুলির সিংহ ভাগ কাজ করতে হয় তাদের। কখনো কখনো ছুটির দিনেও কাজ করতে হয়। কিন্তু তাদের পদের মান মাধ্যমিক করে রাখা হয়েছে। কোনো প্রশিক্ষণমূলক কোর্স করার সুযোগ না পাওয়ায় শিক্ষক বা লাইব্রেরিয়ান পদে উন্নীত হওয়ার সুযোগও পাননা। তাই আর্থিক অবস্থারও কোনো উন্নতি হয়না তাদের। এই অবস্থায় সংসার চালানোই কষ্টকর হয়ে উঠছে, জানিয়েছেন করণিকরা। আগামি ৮ অগাস্ট সহস্রাধিক করণিকের স্বাক্ষর সহ একটি দাবিপত্র ডেপুটেশন আকারে শিক্ষা দপ্তরে জমা দেবেন তারা। সেই ডেপুটেশনের প্রতিলিপি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও পে কমিশনের দপ্তরেও পেশ করা হবে।
দাবিপত্রে যে বিষয়গুলি উল্লেখ রয়েছে তা হল-
স্কুল ও মাদ্রাসা ক্লার্ক পদের যোগ্যতা মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক করতে হবে। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম তাদের তা বাড়ানোর সুযোগ দিতে হবে।
পে ব্যান্ড স্কেল ৭১০০ থেকে ৩৭৬০০ টাকার আওতায় আনতে হবে। গ্রেড পে ৩৬০০ টাকা করতে হবে।
স্কুল ও মাদ্রাসা ক্লার্কদের জন্য নির্দিষ্ট কর্মতালিকা প্রকাশ করতে হবে। WBSSC, WBMSCর সহকারী শিক্ষক ও লাইব্রেরিয়ান নিয়োগ পরীক্ষায় স্কুল ও মাদ্রাসা ক্লার্কদের দশ শতাংশ সংরক্ষণ চালু করতে হবে।
ক্লার্কদের জন্য জেনারেল ট্রান্সফার চালু করতে হবে।

No comments